ফখরুলসহ ১৪ নেতার মুক্তি ফের গ্রেপ্তার ৫
সচিবালয়ে ককটেল বিস্ফোরণের মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ১৮ দলের ১৪ নেতাকে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা ও কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়। এর মধ্যে কাশিমপুরের হাই সিকিউরিটি কারাগারের গেট থেকে পাঁচজনকে আবার গ্রেপ্তার করা হয়।
কার্যত মুক্তি পেলেন ৯ নেতা। তাঁরা হলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, সাদেক হোসেন খোকা, রুহুল কবির রিজভী, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আ স ম হান্নান শাহ, রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, আমানুল্লাহ আমান, শেখ শওকত হোসেন নিলু ও কামরুজ্জামান রতন। মুক্তি পাওয়ার পর রাত ১১টার দিকে আবার যাঁরা গ্রেপ্তার হয়েছেন তাঁরা হলেন হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, সাইফুল আলম নীরব, মীর সরাফত আলী সফু, সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ও এস এম জাহাঙ্গীর।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মাহবুবুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে জানান, সাদেক হোসেন খোকা ও রুহুল কবির রিজভী বারডেম হাসপাতালের প্রিজন সেলে ছিলেন। সেখান থেকেই তাঁদের দুজনকে রাতে মুক্তি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে আমান উল্লাহ আমান ও শেখ শওকত হোসেন নিলুকে মুক্তি দেওয়া হয়।
গাজীপুর থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে গত রাতে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ১০ শীর্ষ নেতা মুক্তি পেয়েছেন। তবে মুক্তির পর পাঁচজনকে জেলগেটে ফের গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ।
মির্জা ফখরুল ও দুলুকে কারাগারের পার্ট-২ থেকে রাত ৯টা ৩৫ মিনিটে মুক্তি দেওয়া হয়। মোশাররফ হোসেন ও হান্নান শাহকে রাত ১০টার দিকে মুক্তি দেওয়া হয় কারাগারের পার্ট-১ থেকে। এর আগে রাত ৯টার দিকে তাঁদের জামিনের আদেশ কারাগারে এসে পৌঁছায়।
কারাগারের গেটের বাইরে বের হয়ে এলে আত্মীয়স্বজন ও বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী ফুলের মালা ও তোড়া দিয়ে মুক্তি পাওয়া নেতাদের স্বাগত জানান। এ সময় বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অধ্যাপক এম এ মান্নান, শামসুজ্জামান দুদু, ঢাকা মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব আবদুস সালাম, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল, মেয়র মজিবুর রহমান, হুমায়ন কবির খান, ডা. মাজহারুল আলম, মোছলেম মৃধা, এস এম আবুল কালাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে শীর্ষ চার নেতা চলে যাওয়ার পর রাত ১১টার দিকে কারাগারের হাই সিকিউরিটি সেল থেকে মুক্তি দেওয়া হয় সাবেক ছাত্রদল নেতা কামরুজ্জামান রতন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, সাধারণ সম্পাদক মীর সরাফত আলী সফু, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল আলম নীরব, ছাত্রদল সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ও ঢাকা মহানগর (উত্তর) যুবদলের সাধারণ সম্পাদক এস এম জাহাঙ্গীরকে। তাঁরা মূল জেল গেটের বাইরে বের হয়ে এলে ডিবি পুলিশ তাঁদের ফের গ্রেপ্তার করে কঠোর নিরাপত্তা বেষ্টনীতে ঢাকায় নিয়ে যায়।
গতকাল সকাল সোয়া ১১টায় জামিন আবেদনের ওপর শুনানি শেষে ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জহুরুল হক আগামী ২৬ জুলাই পর্যন্ত ১৫ আসামির জামিন মঞ্জুর করেন।
আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে দাখিল করা অভিযোগপত্রের গ্রহণযোগ্যতার শুনানির জন্য আগে থেকেই ২৬ জুলাই দিন ধার্য রয়েছে। সব আসামির উপস্থিতিতেই ওই দিন এ শুনানি হবে।
এ মামলার ২৯ আসামির মধ্যে ১০ জন হাইকোর্ট থেকে ও চারজন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত থেকে আগেই জামিন পেয়েছেন।
গতকাল অন্য ১৫ আসামির জামিন মঞ্জুরের ফলে এ মামলার সব আসামিই জামিন পেলেন। জামিনপ্রাপ্তদের নামে অন্য কোনো মামলা না থাকলে তাঁদের মুক্তি পেতে আর কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আসামিদের এক আইনজীবী তাহেরুল ইসলাম তৌহিদ।
আসামিদের জামিন এবং হাজিরা পরোয়ানা (পিডাব্লিউ) প্রত্যাহার চেয়ে শুনানি করেন সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ। এ সময় ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, সানাউল্লাহ মিয়া, মাসুদ আহমেদ তালুকদার, খোরশেদ আলম, মোহসীন মিয়া, ইকবাল আহমেদসহ অর্ধশতাধিক আইনজীবী আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে আসামিদের জামিনের বিরোধিতা করেন মহানগর পিপি অ্যাডভোকেট আবদুল্লাহ আবু ও অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট শাহ আলম তালুকদার।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মাহবুবুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে জানান, সাদেক হোসেন খোকা ও রুহুল কবির রিজভী বারডেম হাসপাতালের প্রিজন সেলে ছিলেন। সেখান থেকেই তাঁদের দুজনকে রাতে মুক্তি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে আমান উল্লাহ আমান ও শেখ শওকত হোসেন নিলুকে মুক্তি দেওয়া হয়।
গাজীপুর থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে গত রাতে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ১০ শীর্ষ নেতা মুক্তি পেয়েছেন। তবে মুক্তির পর পাঁচজনকে জেলগেটে ফের গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ।
মির্জা ফখরুল ও দুলুকে কারাগারের পার্ট-২ থেকে রাত ৯টা ৩৫ মিনিটে মুক্তি দেওয়া হয়। মোশাররফ হোসেন ও হান্নান শাহকে রাত ১০টার দিকে মুক্তি দেওয়া হয় কারাগারের পার্ট-১ থেকে। এর আগে রাত ৯টার দিকে তাঁদের জামিনের আদেশ কারাগারে এসে পৌঁছায়।
কারাগারের গেটের বাইরে বের হয়ে এলে আত্মীয়স্বজন ও বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী ফুলের মালা ও তোড়া দিয়ে মুক্তি পাওয়া নেতাদের স্বাগত জানান। এ সময় বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অধ্যাপক এম এ মান্নান, শামসুজ্জামান দুদু, ঢাকা মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব আবদুস সালাম, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল, মেয়র মজিবুর রহমান, হুমায়ন কবির খান, ডা. মাজহারুল আলম, মোছলেম মৃধা, এস এম আবুল কালাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে শীর্ষ চার নেতা চলে যাওয়ার পর রাত ১১টার দিকে কারাগারের হাই সিকিউরিটি সেল থেকে মুক্তি দেওয়া হয় সাবেক ছাত্রদল নেতা কামরুজ্জামান রতন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, সাধারণ সম্পাদক মীর সরাফত আলী সফু, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল আলম নীরব, ছাত্রদল সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ও ঢাকা মহানগর (উত্তর) যুবদলের সাধারণ সম্পাদক এস এম জাহাঙ্গীরকে। তাঁরা মূল জেল গেটের বাইরে বের হয়ে এলে ডিবি পুলিশ তাঁদের ফের গ্রেপ্তার করে কঠোর নিরাপত্তা বেষ্টনীতে ঢাকায় নিয়ে যায়।
গতকাল সকাল সোয়া ১১টায় জামিন আবেদনের ওপর শুনানি শেষে ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জহুরুল হক আগামী ২৬ জুলাই পর্যন্ত ১৫ আসামির জামিন মঞ্জুর করেন।
আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে দাখিল করা অভিযোগপত্রের গ্রহণযোগ্যতার শুনানির জন্য আগে থেকেই ২৬ জুলাই দিন ধার্য রয়েছে। সব আসামির উপস্থিতিতেই ওই দিন এ শুনানি হবে।
এ মামলার ২৯ আসামির মধ্যে ১০ জন হাইকোর্ট থেকে ও চারজন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত থেকে আগেই জামিন পেয়েছেন।
গতকাল অন্য ১৫ আসামির জামিন মঞ্জুরের ফলে এ মামলার সব আসামিই জামিন পেলেন। জামিনপ্রাপ্তদের নামে অন্য কোনো মামলা না থাকলে তাঁদের মুক্তি পেতে আর কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আসামিদের এক আইনজীবী তাহেরুল ইসলাম তৌহিদ।
আসামিদের জামিন এবং হাজিরা পরোয়ানা (পিডাব্লিউ) প্রত্যাহার চেয়ে শুনানি করেন সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ। এ সময় ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, সানাউল্লাহ মিয়া, মাসুদ আহমেদ তালুকদার, খোরশেদ আলম, মোহসীন মিয়া, ইকবাল আহমেদসহ অর্ধশতাধিক আইনজীবী আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে আসামিদের জামিনের বিরোধিতা করেন মহানগর পিপি অ্যাডভোকেট আবদুল্লাহ আবু ও অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট শাহ আলম তালুকদার।
No comments