দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো

সমকালের সরেজমিন অনুসন্ধানে পিরোজপুর-৩ আসনের সরকারদলীয় সাংসদ ডা. আনোয়ার হোসেনের নির্বাচনী এলাকার চিত্র উঠে এসেছে। 'সাংসদ ডা. আনোয়ারের যত কীর্তি-কাহিনী' শিরোনামে সমকালে প্রকাশিত প্রতিবেদন প্রসঙ্গে টেলিফোনে নাগরিক মন্তব্য গ্রহণ করা হয়েছে।


তা এখানে প্রকাশ করা হলো_


প্রকৌশলী বিনোদ বিহারী সাহা
ডেপুটি ম্যানেজার, ঘোড়াশাল বিদ্যুৎকেন্দ্র
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া থেকে নির্বাচিত ডা. আনোয়ার হোসেন এমপির 'কীর্তি-কাহিনী' নিয়ে ৭ এপ্রিল সমকালে প্রকাশিত প্রতিবেদনটি পড়ে বোঝা যায়, এই এমপি একজন ক্ষমতাধর ব্যক্তি। সরকারের উচ্চ পর্যায়ে তার নিবিড় যোগাযোগ রয়েছে। তিনি একাত্তরের যুদ্ধাপরাধী (পত্রিকার ভাষ্যমতে)। যুদ্ধাপরাধের বিচারের জন্য দেশে বর্তমানে দুটি আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল বিদ্যমান। যুদ্ধাপরাধীদের (সে যে-ই হোক) দ্রুত বিচার করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আইনমন্ত্রী ও আইন প্রতিমন্ত্রী এবং সরকারের সকল মহল উঠেপড়ে লেগেছেন। সরকার যদি সত্যি এ ব্যাপারে আন্তরিক হয়, তাহলে যুদ্ধাপরাধী ও মানবতাবিরোধী ডা. আনোয়ার হোসেন এমপির বিরুদ্ধে দ্রুত তদন্ত করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে তাকে বিচারের জন্য দাঁড় করানো হোক। শ্মশানের পাশে মসজিদ তৈরি করা যাবে কি যাবে না_ ধর্ম মন্ত্রণালয় ও যথাযথ কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে পারে। এ ছাড়া তার বিরুদ্ধে আনীত অন্যান্য দুর্নীতির বিষয়টি দেখার দায়িত্ব সরকারের সদিচ্ছার ওপর নির্ভর করে।
মোঃ নাছির উদ্দিন
মানিকগঞ্জ, চাকরিজীবী
আসলে এখানে সাংসদ আনোয়ার সাহেবের দোষ কিছু নেই। লক্ষ্য করেন, টেলিযোগাযোগমন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু যে চিত্রটি আমলনামায় আনলেন, এর পর পানিসম্পদমন্ত্রী যে প্রতিবেদনটি আনলেন তার ফলস্বরূপ তারা বাহবা পেয়েছেন। তাই মন্ত্রীরা যখন এগুলো করে সামনে এগিয়ে যাচ্ছেন, ডা. আনোয়ার বড়জোর পেছনে ছুটবেন। কথায় আছে, নৌকার আগা যেদিকে যায় পেছনটাও সেদিকে যায়।
নাসির আহমেদ
মঠবাড়িয়া উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক
মঠবাড়িয়ার সংসদ সদস্য চলেন রাজাকারদের নিয়ে। আওয়ামী লীগের কোনো গুরুত্ব নেই তার কাছে। যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে মামলা হয়েছে_ এমন এক ব্যক্তির ঘরে এখন সরকারি দলের অফিস। সমকাল সঠিক চিত্র তুলে ধরেছে।
ফারুক হোসেন
ব্যবসায়ী, মঠবাড়িয়া
সাংসদ আনোয়ার হোসেন অনেক অনিয়ম করেছেন। সরকারি অর্থে ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল করে চলেছেন। তিনি কি মঠবাড়িয়া আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করার জন্য সাংসদ হয়েছেন? তার কারণে এলাকায় আমরা দলের নাম নিতে পারি না।
শাহাদত হোসেন রাজীব
শিক্ষার্থী, তিতুমীর কলেজ, ঢাকা
সংসদ সদস্য আনোয়ার হোসেনের মতো যেসব যুদ্ধাপরাধী আওয়ামী লীগে রয়েছে, তাদেরও বিচার করতে হবে। তার সদস্যপদ বাতিল করা হোক।
চাইলা মগ
ব্যবসায়ী, মানিকছড়ি, খাগড়াছড়ি
এখন জরুরি যা করা উচিত :
* সাংসদদের নির্বাচনী ব্যয় কমানো
* স্কুল-কলেজের ম্যানেজিং কমিটিতে সাংসদদের অন্তর্ভুক্ত না করা।
* স্থানীয় হাট-বাজার ইজারা জেলা প্রশাসনের এখতিয়ারে। এমপি থাকবেন না।
* সরকারি প্রকল্পে টিআর, কাজের বিনিময়ে খাদ্য সরাসরি সাংসদ নিয়ন্ত্রণ করেন। তাদের বদলে জেলা প্রশাসক-চেয়ারম্যানদের দেওয়া হোক।
ওয়াহিদ মুরাদ
স্বরূপকাঠি, পিরোজপুর
পিরোজপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্যকে সামনে নিয়ে যে কথা বলতে চাই তা এককথায়_ জনগণের ভোটে জনগণের কল্যাণের জন্য আপনারা সাংসদ নির্বাচিত হয়েছেন। সুতরাং সেই জনগণের কথা ভুলে গেলে জনগণের পুনরায় আপনাদের পক্ষে মতামত রাখার সম্ভাবনা কমে যাবে। এই সূত্রটি মনে রাখলেই মাননীয় সংসদ সদস্য তাদের এলাকায় কাজ করার বাস্তবভিত্তিক পদক্ষেপ নেবেন। এটাই আমাদের আজকের প্রত্যাশা। কথায় আছে, পাপ বাপকেও ছাড়ে না।
রুবেল
ব্যবসায়ী, মতিঝিল
সাংসদের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন হয়। সরকার ব্যবস্থা নিচ্ছে না। সরকার কি সবকিছু স্বাভাবিক দেখছে?
নাজমুল হাসান সোহাগ
শিক্ষার্থী, বিএম কলেজ, বরিশাল
বাংলাদেশের প্রধান দুই দল পালাক্রমে ইজারা নিয়ে দেশ শাসন করে। ক্ষমতায় গিয়ে তারা পাল্লা দিয়ে জনগণের সম্পদ লুটপাট করে। সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়া বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ব্যবসা। মনোনয়নপ্রত্যাশীরা বিপুল অঙ্কের অর্থ বিনিয়োগ করেন বড় একটি দলের মনোনয়ন পাওয়ার জন্য। তারা জানেন, এমপি হলে কয়েক গুণ উসুল হয়ে যাবে। সাংসদ ডা. আনোয়ারের দুর্নীতি তাই বিস্মিত করে না।
মোহাম্মদ জাকির হোসেন
ব্যবসায়ী, ভাণ্ডারিয়া
সমকাল যা লিখেছে,পিরোজপুর-২ আসনের অবস্থা তার চেয়েও খারাপ ।
রকিবুল ইসলাম রকিব
ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক
দুর্নীতিবাজ এমপি সাহেবদের কীর্তি-কাহিনী এভাবে প্রকাশ পেলে আমার বিশ্বাস, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দলীয় সাংসদদের লাগাম টেনে ধরবেন। এতে জাতি উপকৃত হবে।
মিজানুর রহমান
ব্যবসায়ী, ফরিদপুর
এমন খবর আগেও হয়েছে, মন্তব্যও হয়েছে। শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে কি-না তা তো জানা যায় না। নাগরিক মন্তব্য দিয়ে আমাদের কী লাভ? শাস্তি দেওয়া হোক।
নাসির আহমেদ
সাধারণ সম্পাদক
যুবলীগ, মঠবাড়িয়া
রাজাকার ফ্যামিলির লোক। মঠবাড়িয়া আওয়ামী লীগকে দ্বিধাবিভক্ত করা হয়েছে।
কালাম তালুকদার
মাঝের চর, জেলে
সংসদ সদস্য মিথ্যা কথা বলেছেন। আমরা হয়রানির শিকার। বিচার পাই না। তার ভাগ্নেরা দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। ৪-৫টি মামলা করেছে আমাদের বিরুদ্ধে। আমাদের মারধর করা হয়েছে।
সাইদুর রহমান
দলিল লেখক, মঠবাড়িয়া
দুর্নীতি চলে হাসপাতালে। স্যালাইনের সঙ্গে ইনজেকশন দেওয়ায় পানি বের হয়ে যায়। সেই ডাক্তারের বিরুদ্ধে কিছু করা হয়নি। কারণ এমপি ডাক্তারের পক্ষে।
হাসিব
শিক্ষার্থী, আমড়াগাছি, মঠবাড়িয়া
সাংসদ যুদ্ধাপরাধী। রাজাকার হিসেবে তিনি ভালো কিছু করতে পারেন না। মিডিয়ায় লেখালেখি নিয়ে তার মাথাব্যথা নেই।
নাদিয়া আফরোজ রুনা
বিসিএস পরীক্ষার্থী, মঠবাড়িয়া
আমাদের দেশের রাজনীতিবিদরা প্রথমদিকে ভালো মানুষই থাকেন। কিন্তু যখন ক্ষমতায় যান তখন তারা মানুষই থাকেন। তবে এই মানুষের পূর্বে স্বরবর্ণের প্রথম অক্ষর যুক্ত হয়ে যায়। অনুরোধ, নিজেদের লোক বলে ড. আনোয়ারের মতো দুর্নীতিবাজকে সমর্থন করবেন না। কারণ দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো।
অর্পণ
শিক্ষার্থী, সিলেট এমসি কলেজ
ডা. আনোয়ারের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করুক। আওয়ামী লীগ তাকে বহিষ্কার করুক। তিনি গরিবের অর্থ আত্মসাৎ করছেন।
আবদুস সালাম মোল্লা
ব্যবসায়ী, বড় মাসুয়া ইউনিয়ন, মঠবাড়িয়া
গত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আমি সাবেক চেয়ারম্যান তখন এমপি ডা. আনোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে আমি যে যুদ্ধাপরাধী মামলার বাদী এবং এই মামলার এক নং আসামি আমির হোসেন হাওলাদারের ঘরে ডা. আনোয়ার আওয়ামী লীগের অফিস চালান। মূলত এই ঘরটা এক হিন্দু লোকের। ঘর ভাড়া করে আওয়ামী লীগের অফিস চালাচ্ছিলাম। হঠাৎ তার নেতৃত্বে আমার অফিসে হামলা চালানো হয় এবং ওই যুদ্ধাপরাধীর ঘরে সব মাল নিয়ে যাওয়া হয়।
শহীদুল ইসলাম
চাকরিজীবী, মঠবাড়িয়া
ডা. আনোয়ার হোসেনকে প্রতি মাসে আমাদের ১০ হাজার টাকা করে দিতে হয়। এমপি হয়ে তিনি যে টাকা আত্মসাৎ করেছেন এবং আমাদের কাছ থেকে যে চাঁদা নিয়েছেন, আমরা সরকারের কাছে এর বিচার চাই। সমকালকে ধন্যবাদ জানাই।
বাবুল মজুমদার
চাকরিজীবী, নোয়াখালী
নোয়াখালী-৪ আসনের একরামুল করিম চৌধুরীর অনিয়ম-দুর্নীতি নিয়ে এ ধরনের প্রতিবেদন চাই।
আহমেদ ফয়সাল
মঠবাড়িয়া
আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী দল। এমন দলে ডা. আনোয়ার হোসেন কীভাবে ঠাঁই পান? তার বিচার কে করবে?
আকাশ
চাকরিজীবী, উত্তরা, ঢাকা
২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ হেরেছিল শামীম ওসমান, জয়নাল হাজারী, আবু তাহের, কামাল মজুমদার প্রমুখের অনিয়ম-দুর্নীতির কারণে। তেমনি বর্তমান আওয়ামী সরকারের পতন হবে ডা. আনোয়ার, বদি, কামাল মজুমদার, সালমান প্রমুখের কারণে। আমি বুঝতে পারি না, দলটি কেন এই বিতর্কিতদের ঠাঁই দেয়!
মেহেদী হাসান
চাকরিজীবী, রাঙ্গাদিয়া, চট্টগ্রাম
সমকাল স্বচ্ছতার সঙ্গে প্রতিবেদন করেছে। সংসদ সদস্য ভালো কাজ করছেন না।
আমিনুল ইসলাম
শিক্ষার্থী, জয়পুরহাট
তিনি যুদ্ধাপরাধী। তাকে কি কখনও বিচারের আওতায় আনা হবে?
জসিম উদ্দিন
ব্যবসায়ী, মঠবাড়িয়া
তিনি যুদ্ধাপরাধী। তার বিচার করা দরকার।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
মঠবাড়িয়া
ইলিশ মাছের ব্যবসা আছে আমাদের। তিনি কোনো কিছুই করতে দিচ্ছেন না। তার অত্যাচারে ঘর থেকে বের হতে পারি না।
হাবিবুর রহমান দুলাল
কৃষক, মঠবাড়িয়া
তিনি জমি দখল করেছেন ২৩ শতাংশ। পুরো জমি দখল করছেন।
কাইয়ুম
স্টক এক্সচেঞ্জ ব্যবসায়ী, মঠবাড়িয়া
আমাদের ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আবদুস সালাম মোল্লা যে ১৬ জনের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের মামলা করেন তাদের মধ্যে আছেন আমীর হোসেন হাওলাদার, দেলোয়ার হোসেন মৃধা, ইসলাম মৃধা, মুদাচ্ছের এবং ডা. আনোয়ার। তিনি একজন দুষ্ট লোক।
কবি আবদুল খালেক
বিশ্ব বাঙালি সম্মেলন, ঢাকা
বাড়ি- মঠবাড়িয়া
ডা. আনোয়ার হোসেন রাজাকার। তাকে ট্রেনিং দিয়েছে নুরুল ইসলাম। তার মামা ইসকান্দার মৃধা রাজাকারের কমান্ডার। আনোয়ারের ভগি্নপতি জব্বার ইঞ্জিনিয়ার শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান।
সৈয়দ ঘরামী
মৎস্য ব্যবসায়ী, মঠবাড়িয়া
ডা. আনোয়ার এমপি হওয়ার পর থেকে তাকে প্রতি বছর ১ লাখ টাকা দিতে হয়। আমাদের মাছ দিয়ে গত বৈশাখে তার লোকদের পান্তা- ইলিশ খাওয়ানো হয়। এই সংবাদ প্রকাশ হওয়ার পর তিনি আমাদের উঠিয়ে দেওয়ার হুকুম দিয়েছেন। আজ সকালে এসআই মহিবুল্লাহকে পাঠিয়েছেন। তারা ডা. আনোয়ার হোসেনের নির্দেশে এসেছেন বলেই মনে করি।
এইচএম শহীদ উল্লাহ
মঠবাড়িয়া, চাকরিজীবী
আমাদের প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা করে দিতে হয়। এই টাকা তাকে ট্যাক্স হিসেবে দিতে হয়। না হলে তিনি বদলি করে দেন। বিভিন্ন অঞ্চলে এবং তার মাস্তান দিয়ে তার বাসায় নিয়ে মারধর করা হয়। প্রতি মাসের ১ তারিখের মধ্যে টাকা দিতে হয়। তা না হলে বিভিন্ন সময় চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়ার ঘোষণা দেন।
কামাল হোসেন
মঠবাড়িয়া, ব্যবসায়ী
ঘটনাগুলো সত্য। এটিএন বাংলা তিন বার দেখিয়েছে বিবেকের কাছে প্রশ্ন অনুষ্ঠানে। ডা. আনোয়ার হোসেন এমপি যুদ্ধাপরাধী। নদী নিয়ে বাণিজ্য, মৎস্য ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন পিন্টু, সৈয়দ ঘরামী প্রমুখের কাছ থেকে অনেক টাকা আত্মসাত করেছেন। তারা কারও কাছে মুখ খুলতে পারেন না।
তামিম
ব্যবসায়ী
মঠবাড়িয়ার দক্ষিণ মিঠাখালীতে আমাদের বাড়ির সামনে একটা রাস্তা অর্ধেক করা হয়েছে, অর্ধেক বাকি। এর মধ্যে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। রাস্তায় ইট দিয়েছে ৪ মাসও হয়নি। এখন ওই রাস্তা দিয়ে কেউ চলাফেরা করতে পারে না।
শাকির আহমেদ নওরোজ
ছাত্রনেতা, মঠবাড়িয়া সরকারি কলেজ
সাবেক ভিপি, ছাত্রলীগ
রিপোর্টটি শতভাগ সত্য। এর বাইরেও অনেক ঘটনা আছে। অনেক আশা নিয়ে তাকে অন্য দল থেকে এনে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তিনি সর্বত্র দুর্নীতি করেছেন। জনগণের ম্যান্ডেট নিতে গেলে তা প্রমাণিত হবে। পলিথিন থেকে এমপি হিসেবে পরিচিত। সরকারের দেওয়া দুস্থদের মধ্যে একটি টাকাও বিতরণ হয়নি। টিআর-কাবিখার টাকা পুরোটাই মেরে দিয়েছেন। উৎকোচ নেন মহিব (ছাত্রলীগ)।

No comments

Powered by Blogger.