ঘনিয়ে এল ঝড়ের কাল by প্রণব বল
তীব্র গরম ও নিম্নচাপের সময় ঘনিয়ে এসেছে। কাঠফাটা রোদ এবং তাপপ্রবাহে এর মধ্যে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন। এপ্রিল ও মে মাসে দুই থেকে তিনটি তাপপ্রবাহ সৃষ্টি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন আবহাওয়াবিদেরা। সেই সঙ্গে এই দুই মাসে বঙ্গোপসাগরে অন্তত তিনটি নিম্নচাপের আশঙ্কা রয়েছে।
এর মধ্যে একটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। বাংলাদেশ ঝড় সতর্কীকরণ কেন্দ্রের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। এ সংক্রান্ত বিশেষজ্ঞ কমিটি পর্যালোচনা করে দেখে যে মার্চ মাসে সারা দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ অস্বাভাবিকভাবে কম হয়েছে। যার কারণে গরমের তীব্রতা বেড়েছে।
আবহাওয়া দপ্তরের হিসাবে মার্চ মাসে সারা দেশে সামগ্রিকভাবে স্বাভাবিকের চেয়ে ৬১ দশমিক ২ শতাংশ কম বৃষ্টিপাত হয়েছে। মাসের শেষ সপ্তাহে রাজশাহী, খুলনা ও ঢাকা বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বিরাজ করছিল। এ সময় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা যশোরে ৩৯ দশমিক ৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত ওঠে। এর কিছু পরে এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে একদিন চট্টগ্রামে ৩৪ ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা পরিলক্ষিত হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পতেঙ্গা আবহাওয়া দপ্তরের একজন আবহাওয়াবিদ বলেন, ‘এপ্রিল মাসে তীব্র গরমের পাশাপাশি ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা রয়েছে। একই অবস্থা মে মাসেও থাকবে। বিশেষজ্ঞ কমিটির পূর্বাভাসে এই ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।’
বিশেষজ্ঞ কমিটির মতে, এপ্রিল মাসে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এ মাসে বঙ্গোপসাগরে এক থেকে দুটি নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর মধ্যে একটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের উত্তর, উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও মধ্যাঞ্চলে দুই-তিন দিন বজ্রসহ কালবৈশাখী ঝড় বয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া, দেশের অন্যত্র তিন-চার দিন হালকা থেকে মাঝারি কালবৈশাখী ও বজ্রসহ ঝড় হতে পারে। এপ্রিল মাসে দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে এক থেকে দুটি তীব্র তাপপ্রবাহ সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়। এ সময় তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠতে পারে। দেশের অন্যত্র দুই থেকে তিনটি মাঝারি তাপপ্রবাহের আশঙ্কা রয়েছে।
এদিকে মে মাসে বঙ্গোপসাগরে এক থেকে দুটি নিম্নচাপের সৃষ্টি হতে পারে। যার মধ্যে একটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে বলে পূর্বাভাসে জানানো হয়। একই সময়ে দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে কালবৈশাখী হওয়ার পাশাপাশি সারা দেশে চারটি তাপপ্রবাহ সৃষ্টির আশঙ্কা করছে ঝড় সতর্কীকরণ কেন্দ্র।
আবহাওয়া দপ্তরের হিসাবে মার্চ মাসে সারা দেশে সামগ্রিকভাবে স্বাভাবিকের চেয়ে ৬১ দশমিক ২ শতাংশ কম বৃষ্টিপাত হয়েছে। মাসের শেষ সপ্তাহে রাজশাহী, খুলনা ও ঢাকা বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বিরাজ করছিল। এ সময় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা যশোরে ৩৯ দশমিক ৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত ওঠে। এর কিছু পরে এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে একদিন চট্টগ্রামে ৩৪ ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা পরিলক্ষিত হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পতেঙ্গা আবহাওয়া দপ্তরের একজন আবহাওয়াবিদ বলেন, ‘এপ্রিল মাসে তীব্র গরমের পাশাপাশি ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা রয়েছে। একই অবস্থা মে মাসেও থাকবে। বিশেষজ্ঞ কমিটির পূর্বাভাসে এই ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।’
বিশেষজ্ঞ কমিটির মতে, এপ্রিল মাসে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এ মাসে বঙ্গোপসাগরে এক থেকে দুটি নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর মধ্যে একটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের উত্তর, উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও মধ্যাঞ্চলে দুই-তিন দিন বজ্রসহ কালবৈশাখী ঝড় বয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া, দেশের অন্যত্র তিন-চার দিন হালকা থেকে মাঝারি কালবৈশাখী ও বজ্রসহ ঝড় হতে পারে। এপ্রিল মাসে দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে এক থেকে দুটি তীব্র তাপপ্রবাহ সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়। এ সময় তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠতে পারে। দেশের অন্যত্র দুই থেকে তিনটি মাঝারি তাপপ্রবাহের আশঙ্কা রয়েছে।
এদিকে মে মাসে বঙ্গোপসাগরে এক থেকে দুটি নিম্নচাপের সৃষ্টি হতে পারে। যার মধ্যে একটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে বলে পূর্বাভাসে জানানো হয়। একই সময়ে দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে কালবৈশাখী হওয়ার পাশাপাশি সারা দেশে চারটি তাপপ্রবাহ সৃষ্টির আশঙ্কা করছে ঝড় সতর্কীকরণ কেন্দ্র।
No comments