চীনে শ্রমশিবির বাতিলের সিদ্ধান্ত
চীনের ব্যাপক বিতর্কিত 'লাওজিয়াও' প্রথা বাতিল করতে যাচ্ছে সরকার। এর অধীনে পুলিশের একটি প্যানেল ছোটখাটো অপরাধে দোষী ব্যক্তিদের চার বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড দিয়ে থাকে। কারাভোগের সময় অপরাধীদের বিভিন্ন কলকারখানায় কায়িক শ্রম দিতে হয়।
এই প্রথাটি 'পুনঃশিক্ষাদান' শ্রমশিবির নামে পরিচিত।
চায়না ল সোসাইটির উপপরিচালক চেন চিপিংয়ের বরাত দিয়ে চায়না ডেইলি পত্রিকা গতকাল সোমবার জানিয়েছে, লাওজিয়াও প্রথা বাতিলের ব্যাপারে উচ্চ পর্যায়ের এক বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে এটিকে বাতিল করবে পার্লামেন্ট_ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেস (এনপিসি)। আগামী মার্চে এনপিসির বার্ষিক অধিবেশন বসার কথা রয়েছে।
কমিউনিস্ট পার্টির নবনির্বাচিত নেতা শি চিনপিং সম্প্রতি বলেন, "শ্রমশিবির প্রথাকে 'বড় ধরনের সমস্যা' হিসেবে চিহ্নিত করেছে দল। এটি জনবিচ্ছিন্ন একটি প্রথা।" প্রথাটি ১৯৫৭ সালে প্রবর্তন করা হয়েছে। লাওজিয়াও প্রথায় বিচারকাজ সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত নয়। সরকারি হিসাবে বর্তমানে প্রায় ৬০ হাজার মানুষ বিভিন্ন শ্রমশিবিরে আটক রয়েছে। সূত্র : এএফপি।
চায়না ল সোসাইটির উপপরিচালক চেন চিপিংয়ের বরাত দিয়ে চায়না ডেইলি পত্রিকা গতকাল সোমবার জানিয়েছে, লাওজিয়াও প্রথা বাতিলের ব্যাপারে উচ্চ পর্যায়ের এক বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে এটিকে বাতিল করবে পার্লামেন্ট_ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেস (এনপিসি)। আগামী মার্চে এনপিসির বার্ষিক অধিবেশন বসার কথা রয়েছে।
কমিউনিস্ট পার্টির নবনির্বাচিত নেতা শি চিনপিং সম্প্রতি বলেন, "শ্রমশিবির প্রথাকে 'বড় ধরনের সমস্যা' হিসেবে চিহ্নিত করেছে দল। এটি জনবিচ্ছিন্ন একটি প্রথা।" প্রথাটি ১৯৫৭ সালে প্রবর্তন করা হয়েছে। লাওজিয়াও প্রথায় বিচারকাজ সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত নয়। সরকারি হিসাবে বর্তমানে প্রায় ৬০ হাজার মানুষ বিভিন্ন শ্রমশিবিরে আটক রয়েছে। সূত্র : এএফপি।
No comments