কমেছে সব ধরনের চালের দাম
ব্যাংক ঋণের সীমা বেঁধে দেয়া ও কম দামে
সরকারী চাল বাজারে চলে আসার কারণে সব ধরনের চালের মূল্য কমেছে। দীর্ঘদিন পর
এই মূল্য নিচের দিকে যাচ্ছে। মূল্য কমার প্রভাব শীঘ্রই খুচরা বাজারে এসে
পড়বে।
পাইকারি বাজার সূত্রে জানা গেছে, মোটা চাল কেজিতে
প্রায় ৩ টাকা, পাইজাম ৩ টাকা ও মিনিকেটের মূল্য কমেছে ৪ টাকা। ব্যবসায়ীদের
মতে, পরিস্থিতি এখন হ্রাসের দিকে। আগামীতে আরও মূল্য হ্রাসের আভাস দেয়া
হয়েছে। মোকাম থেকেও চালের দাম কমার আভাস দেয়া হয়েছে।
মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটের পাইকারি ব্যবসায়ী মানিকগঞ্জ এন্টারপ্রাইজের মালিক কালী দাস সাহা জনকণ্ঠকে জানান, মোটা চালের মূল্য বেড়ে পাইকারি বাজারে ২৮.১৩ টাকায় ওঠে। এখন দাম কমে ২৫.৭২ টাকায় নেমে এসেছে। দাম বেড়ে প্রতিকেজি পাইজাম ৩৩ টাকায় ওঠে। শনিবার ওই পাইজাম বিক্রি হয়েছে ৩০ টাকা দরে। একইভাবে নাজিরশাইল চাল বিক্রি হয়েছে ৩৮.৮৫ টাকা দরে। অথচ নাজিরশাইল চালের মূল্য বৃদ্ধি পেয়ে উঠে ছিল ৪১.৫৩ টাকায়। কেজিতে কমেছে প্রায় ৪ টাকা। চালের এই মূল্য হ্রাসের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, সরকার খোলা বাজারে ২২ টাকা দরে চাল বিক্রি করছে। কারণে মোটা চালের দাম হ্রাস পায়। মোটা চালের মূল্য হ্রাসের কারণে চিকনসহ অন্যান্য চালের মূল্য কমে যায়।
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে পাইকারি বাজারের একাধিক ব্যবসায়ীরা জানান, অনেক চালের মিল মালিক মজুদ ছেড়ে দিচ্ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সম্প্রতি সিসি ঋণের একটি সময় বেঁধে দিয়েছে। চালের বাজারে সরবরাহ নিশ্চিত করার লৰ্যে ধান ক্রয়ের ৰেত্রে ঋণের পরিশোধসীমা সবের্াচ্চ ৯০ দিন নির্ধারণ করে দেয়া হয়। কিন্তু ওই নির্দেশ বাসত্মবায়ন না হওয়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক সিসি ও ওডি ঋণের ৰেত্রে স্থানীয় মিল মালিকদের ধান ক্রয়ে অগ্রিম গ্রহণের তারিখ থেকে সবের্াচ্চ ৬০ দিনের মধ্যে পরিশোধের সময়সীমা বেঁধে দেয়া। এছাড়া ধান চাল ব্যবসায়ীদের সিসি ও ওডি ঋণের ৰেত্রে ঋণ গ্রহণের তারিখ থেকে সবের্াচ্চ ৪৫ দিনের মধ্যে পরিশোধের সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়। এরপর থেকে মজুদ ধরে রাখা অনেক মিল মালিক এবং চাল ব্যবসায়ী মজুদ ছেড়ে দিয়ে ব্যাংক ঋণ সমন্বয় করে। ফলে বাজারে চালের সরবরাহ বেড়ে যায়। এ কারণে চিকন চালের মূল্য কমেছে।
ব্যাংক ঋণ পরিশোধের সময়সীমা মেনে না চলার কারণে অনেকেই ব্যাংকের টাকায় ধান চাল মজুদ করে। বিষয়টি সরকারের একটি এজেন্সির অনুসন্ধানে ধরা পড়ে। এরপর সরকার ঋণ পরিশোধের সীমা নির্ধারণ করে দেয়ায় মজুদ করার প্রবণতা কমছে। এদিকে সামনে বোরো মৌসুম শুরম্ন হয়েছে। এই মৌসুমে নতুন ধান চলে আসবে। এসব কারণেও বাজারে চাল চলে আসছে।
এদিকে খুচরা বাজারে মোটা চালের কেজিতে এক টাকা কমেছে। ২৮ টাকার মোটা চাল ২৭ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। খুচরা ব্যবসায়ীদের মতে, পাইকারি বাজারে হ্রাসের পর খুচরা বাজারেও প্রভাব ফেলবে। এদিকে খুচরা বাজারে বেশি দাম আদায় করা হচ্ছে কিনা তা খতিয়ে দেখতে আগামী সোমবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দ্রব্যমূল্য মনিটরিং টিম কাওরানবাজার, মোহাম্মদপুর টাউন হল বাজার, মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট, মিরপুর এক নম্বর কাঁচাবাজার, নিউ মার্কেট কাঁচাবাজার ও কাঁঠালবাগান কাঁচাবাজার পরির্দশন করবে। এছাড়া আজ বরিবার রাজধানীর পুরনো ঢাকার মৌলভীবাজার, শ্যামবাজার, কাপ্তানবাজার, দয়াগঞ্জবাজার, ধূপখোলাবাজার ও সূত্রাপুরবাজার পরিদর্শনে যাবে।
মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটের পাইকারি ব্যবসায়ী মানিকগঞ্জ এন্টারপ্রাইজের মালিক কালী দাস সাহা জনকণ্ঠকে জানান, মোটা চালের মূল্য বেড়ে পাইকারি বাজারে ২৮.১৩ টাকায় ওঠে। এখন দাম কমে ২৫.৭২ টাকায় নেমে এসেছে। দাম বেড়ে প্রতিকেজি পাইজাম ৩৩ টাকায় ওঠে। শনিবার ওই পাইজাম বিক্রি হয়েছে ৩০ টাকা দরে। একইভাবে নাজিরশাইল চাল বিক্রি হয়েছে ৩৮.৮৫ টাকা দরে। অথচ নাজিরশাইল চালের মূল্য বৃদ্ধি পেয়ে উঠে ছিল ৪১.৫৩ টাকায়। কেজিতে কমেছে প্রায় ৪ টাকা। চালের এই মূল্য হ্রাসের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, সরকার খোলা বাজারে ২২ টাকা দরে চাল বিক্রি করছে। কারণে মোটা চালের দাম হ্রাস পায়। মোটা চালের মূল্য হ্রাসের কারণে চিকনসহ অন্যান্য চালের মূল্য কমে যায়।
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে পাইকারি বাজারের একাধিক ব্যবসায়ীরা জানান, অনেক চালের মিল মালিক মজুদ ছেড়ে দিচ্ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সম্প্রতি সিসি ঋণের একটি সময় বেঁধে দিয়েছে। চালের বাজারে সরবরাহ নিশ্চিত করার লৰ্যে ধান ক্রয়ের ৰেত্রে ঋণের পরিশোধসীমা সবের্াচ্চ ৯০ দিন নির্ধারণ করে দেয়া হয়। কিন্তু ওই নির্দেশ বাসত্মবায়ন না হওয়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক সিসি ও ওডি ঋণের ৰেত্রে স্থানীয় মিল মালিকদের ধান ক্রয়ে অগ্রিম গ্রহণের তারিখ থেকে সবের্াচ্চ ৬০ দিনের মধ্যে পরিশোধের সময়সীমা বেঁধে দেয়া। এছাড়া ধান চাল ব্যবসায়ীদের সিসি ও ওডি ঋণের ৰেত্রে ঋণ গ্রহণের তারিখ থেকে সবের্াচ্চ ৪৫ দিনের মধ্যে পরিশোধের সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়। এরপর থেকে মজুদ ধরে রাখা অনেক মিল মালিক এবং চাল ব্যবসায়ী মজুদ ছেড়ে দিয়ে ব্যাংক ঋণ সমন্বয় করে। ফলে বাজারে চালের সরবরাহ বেড়ে যায়। এ কারণে চিকন চালের মূল্য কমেছে।
ব্যাংক ঋণ পরিশোধের সময়সীমা মেনে না চলার কারণে অনেকেই ব্যাংকের টাকায় ধান চাল মজুদ করে। বিষয়টি সরকারের একটি এজেন্সির অনুসন্ধানে ধরা পড়ে। এরপর সরকার ঋণ পরিশোধের সীমা নির্ধারণ করে দেয়ায় মজুদ করার প্রবণতা কমছে। এদিকে সামনে বোরো মৌসুম শুরম্ন হয়েছে। এই মৌসুমে নতুন ধান চলে আসবে। এসব কারণেও বাজারে চাল চলে আসছে।
এদিকে খুচরা বাজারে মোটা চালের কেজিতে এক টাকা কমেছে। ২৮ টাকার মোটা চাল ২৭ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। খুচরা ব্যবসায়ীদের মতে, পাইকারি বাজারে হ্রাসের পর খুচরা বাজারেও প্রভাব ফেলবে। এদিকে খুচরা বাজারে বেশি দাম আদায় করা হচ্ছে কিনা তা খতিয়ে দেখতে আগামী সোমবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দ্রব্যমূল্য মনিটরিং টিম কাওরানবাজার, মোহাম্মদপুর টাউন হল বাজার, মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট, মিরপুর এক নম্বর কাঁচাবাজার, নিউ মার্কেট কাঁচাবাজার ও কাঁঠালবাগান কাঁচাবাজার পরির্দশন করবে। এছাড়া আজ বরিবার রাজধানীর পুরনো ঢাকার মৌলভীবাজার, শ্যামবাজার, কাপ্তানবাজার, দয়াগঞ্জবাজার, ধূপখোলাবাজার ও সূত্রাপুরবাজার পরিদর্শনে যাবে।
No comments