এসএসসি পরীক্ষার ফল-গ্রাম-শহরের ব্যবধান কমেছে by সুজন ঘোষ
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে চট্টগ্রাম মহানগর এবং জেলাগুলোর মধ্যে পাসের হারের ব্যবধান কমেছে। বোর্ডের অধীনে পাঁচটি জেলার সব কটিতে পাসের হার গতবারের তুলনায় বেড়েছে। তবে নগরে পাসের হার এবার কমেছে।
এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক পীযূষ দত্ত প্রথম আলোকে বলেন, ‘শিক্ষামন্ত্রী গ্রামের বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার মান বৃদ্ধিতে জোর দিয়েছেন। এর সুফল পাওয়া গেল এবার।’ তিনি আরও জানান, তিন পার্বত্য জেলায় এবার পাসের হার বেড়েছে, এটা আশার বিষয়।
এবারের এসএসসি পরীক্ষার ফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, গ্রামাঞ্চলে পাসের হার বৃদ্ধির ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে বোর্ডের সামগ্রিক ফলাফলে। এ কারণে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার গতবারের তুলনায় বেড়েছে। গতবার পাসের হার ৭৮ দশমিক ২৭ শতাংশ হলেও এবারের পাসের হার ৭৮ দশমিক ৯৬ শতাংশ। আর বোর্ডের সেরা ২০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকায় গ্রামাঞ্চলের চারটি বিদ্যালয় স্থান পেয়েছে।
মহানগর বাদে চট্টগ্রাম জেলায় এবারের পাসের হার ৭৮ দশমিক ৭৯ শতাংশ। চট্টগ্রাম জেলায় গত বছর পাসের হার ছিল ৭৭ দশমিক ৫৩। পাসের হার বেড়েছে ১ দশমিক ২৬।
তিন পার্বত্য জেলার গতবারের ফলাফল হতাশাজনক হলেও এবার ফলাফল অনেকটা আশাব্যঞ্জক বলে মন্তব্য করেছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। এই তিন জেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি পাসের হার বান্দরবান জেলার।
এবারের মাধ্যমিক পরীক্ষায় বান্দরবান থেকে অংশ নেওয়া এক হাজার ৬৫৭ শিক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে এক হাজার ১২০ জন। পাসের হার ৬৭ দশমিক ৫৯ শতাংশ। গতবারের তুলনায় পাসের হার বেড়েছে ১ দশমিক ৫৩ শতাংশ। গতবার পাসের হার ছিল ৬৬ দশমিক ০৬ শতাংশ।
২০১১ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় খাগড়াছড়ি বোর্ডে পাসের হার ছিল মাত্র ৫৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ। তবে এবার পাসের হার ৫ দশমিক ১২ শতাংশ বেড়েছে। জেলার পাসের হার ৫৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ।
আরেক পার্বত্য জেলা রাঙামাটির এবারের পাসের হার ৬৭ দশমিক ৫৮ শতাংশ। গত বার পাসের হার ছিল ৬৬ দশমিক ৯৬ শতাংশ। এ জেলা থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশ নেওয়া পাঁচ হাজার ৫০৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে তিন হাজার ৭২৩ জন।
অন্যদিকে কক্সবাজার জেলার এবার মাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে নয় হাজার ৯৬১ জন পরীক্ষার্থী। পাস করেছে সাত হাজার ৭০০ জন। গতবারের তুলনায় পাসের হার বেড়েছে ১ দশমিক ৮১ শতাংশ। এবারের পাসের হার ৭৮ দশমিক ৫১ শতাংশ। কক্সবাজার জেলার দুইটি বিদ্যালয় সেরা ২০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকায় স্থান পেয়েছে।
মহানগরে গতবার ৮৮ দশমিক ৭৮ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করলেও এবার পাস করেছে ৮৭ দশমিক ৩৪ শতাংশ। পাসের হার কমেছে ১ দশমিক ৪৪।
সার্বিক ফলাফল প্রসঙ্গে পীযুষ দত্ত বলেন, ‘এবারের ফলাফলে অনেক ইতিবাচক দিক রয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি লক্ষ্য হচ্ছে, শিক্ষা কার্যক্রম যাতে শহর-গ্রাম উভয় জায়গায় সমানভাবে পরিচালিত হয়। একজন শিক্ষার্থীকে পড়ালেখার জন্য গ্রাম থেকে যেন শহরে আসতে না হয় সেটাই আমাদের লক্ষ্য। গ্রামে লেখাপড়া করেও যে ভালো করা যায়, এবারের ফলাফল তাই প্রমাণ করল।’
এবারের এসএসসি পরীক্ষার ফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, গ্রামাঞ্চলে পাসের হার বৃদ্ধির ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে বোর্ডের সামগ্রিক ফলাফলে। এ কারণে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার গতবারের তুলনায় বেড়েছে। গতবার পাসের হার ৭৮ দশমিক ২৭ শতাংশ হলেও এবারের পাসের হার ৭৮ দশমিক ৯৬ শতাংশ। আর বোর্ডের সেরা ২০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকায় গ্রামাঞ্চলের চারটি বিদ্যালয় স্থান পেয়েছে।
মহানগর বাদে চট্টগ্রাম জেলায় এবারের পাসের হার ৭৮ দশমিক ৭৯ শতাংশ। চট্টগ্রাম জেলায় গত বছর পাসের হার ছিল ৭৭ দশমিক ৫৩। পাসের হার বেড়েছে ১ দশমিক ২৬।
তিন পার্বত্য জেলার গতবারের ফলাফল হতাশাজনক হলেও এবার ফলাফল অনেকটা আশাব্যঞ্জক বলে মন্তব্য করেছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। এই তিন জেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি পাসের হার বান্দরবান জেলার।
এবারের মাধ্যমিক পরীক্ষায় বান্দরবান থেকে অংশ নেওয়া এক হাজার ৬৫৭ শিক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে এক হাজার ১২০ জন। পাসের হার ৬৭ দশমিক ৫৯ শতাংশ। গতবারের তুলনায় পাসের হার বেড়েছে ১ দশমিক ৫৩ শতাংশ। গতবার পাসের হার ছিল ৬৬ দশমিক ০৬ শতাংশ।
২০১১ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় খাগড়াছড়ি বোর্ডে পাসের হার ছিল মাত্র ৫৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ। তবে এবার পাসের হার ৫ দশমিক ১২ শতাংশ বেড়েছে। জেলার পাসের হার ৫৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ।
আরেক পার্বত্য জেলা রাঙামাটির এবারের পাসের হার ৬৭ দশমিক ৫৮ শতাংশ। গত বার পাসের হার ছিল ৬৬ দশমিক ৯৬ শতাংশ। এ জেলা থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশ নেওয়া পাঁচ হাজার ৫০৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে তিন হাজার ৭২৩ জন।
অন্যদিকে কক্সবাজার জেলার এবার মাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে নয় হাজার ৯৬১ জন পরীক্ষার্থী। পাস করেছে সাত হাজার ৭০০ জন। গতবারের তুলনায় পাসের হার বেড়েছে ১ দশমিক ৮১ শতাংশ। এবারের পাসের হার ৭৮ দশমিক ৫১ শতাংশ। কক্সবাজার জেলার দুইটি বিদ্যালয় সেরা ২০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকায় স্থান পেয়েছে।
মহানগরে গতবার ৮৮ দশমিক ৭৮ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করলেও এবার পাস করেছে ৮৭ দশমিক ৩৪ শতাংশ। পাসের হার কমেছে ১ দশমিক ৪৪।
সার্বিক ফলাফল প্রসঙ্গে পীযুষ দত্ত বলেন, ‘এবারের ফলাফলে অনেক ইতিবাচক দিক রয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি লক্ষ্য হচ্ছে, শিক্ষা কার্যক্রম যাতে শহর-গ্রাম উভয় জায়গায় সমানভাবে পরিচালিত হয়। একজন শিক্ষার্থীকে পড়ালেখার জন্য গ্রাম থেকে যেন শহরে আসতে না হয় সেটাই আমাদের লক্ষ্য। গ্রামে লেখাপড়া করেও যে ভালো করা যায়, এবারের ফলাফল তাই প্রমাণ করল।’
No comments