রাষ্ট্রের, নাকি আওয়ামী লীগের নেতার-জলমহাল, তুমি কার?
সুনামগঞ্জের ধরমপাশা উপজেলার কালিজানা গ্রুপ জলমহালের ইজারা বাতিল হওয়ার খবর পেয়ে সেটির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের কর্মী মো. ইয়ার খান। তিনি বেশ কয়েকজন জেলে নিয়ে সেখান থেকে অবৈধভাবে মাছ ধরা শুরু করেছেন।
মাছ ধরার কাজে নিয়োজিত জেলেরা বলেছেন, তাঁরা ইয়ার খানকে দুই লাখ টাকা দিয়ে মাছ ধরার অনুমতি নিয়েছেন। কেমন করে এই ব্যক্তি মাছ ধরার অনুমতি দেন? তাঁর ক্ষমতার উৎসই বা কী? সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে সতর্ক করে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু দলীয় প্রভাব খাটিয়েই ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা দখল, টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাস ঘটিয়ে চলেছেন।
গত শনিবারের প্রথম আলোর এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, দোয়েল মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিমিটেডের অনুকূলে মো. মিঠু মিয়াকে দেওয়া জেলা প্রশাসনের ইজারা বাতিল-সংক্রান্ত আদালতের আদেশ সম্প্রতি ইজারাদারের হাতে পৌঁছায়। এ খবর প্রচারিত হওয়ার পর ইয়ার খান ১০-১২ জন লোক দিয়ে জলমহালটি থেকে মাছ ধরা শুরু করেন। অথচ ইজারা বাতিলের পর জলমহালটির দেখভাল করার দায়িত্ব এখন উপজলা প্রশাসনের। এ অবস্থায় জলমহালটি দখলে নেওয়ার বাহাদুরি দেখানো সম্ভব রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালীদের পক্ষেই।
ক্ষমতাসীন হওয়ার পর থেকে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের অনেক নেতা ক্ষমতার জোর কাজে লাগানোর নীতিই অনুসরণ করছেন। দলীয় ক্ষমতা হয়ে দাঁড়িয়েছে অর্থ-বিত্ত অর্জনের চাবিকাঠি। বিগত জোট সরকারের আমলে একই কাজ করে গেছে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনগুলো। ‘দিনবদলের’ স্লোগান নিয়ে ক্ষমতায় আসা বর্তমান সরকার সেই ধারাবাহিকতাই অব্যাহত রেখেছে, এটা অত্যন্ত হতাশার। মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীরা থাকেন জনগণের সরাসরি সংস্পর্শে। তাঁদের এমন বেপরোয়া আচরণের প্রভাব পড়ে তাৎক্ষণিক। এ জন্য সরকারের টনক নড়া দরকার।
গত শনিবারের প্রথম আলোর এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, দোয়েল মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিমিটেডের অনুকূলে মো. মিঠু মিয়াকে দেওয়া জেলা প্রশাসনের ইজারা বাতিল-সংক্রান্ত আদালতের আদেশ সম্প্রতি ইজারাদারের হাতে পৌঁছায়। এ খবর প্রচারিত হওয়ার পর ইয়ার খান ১০-১২ জন লোক দিয়ে জলমহালটি থেকে মাছ ধরা শুরু করেন। অথচ ইজারা বাতিলের পর জলমহালটির দেখভাল করার দায়িত্ব এখন উপজলা প্রশাসনের। এ অবস্থায় জলমহালটি দখলে নেওয়ার বাহাদুরি দেখানো সম্ভব রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালীদের পক্ষেই।
ক্ষমতাসীন হওয়ার পর থেকে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের অনেক নেতা ক্ষমতার জোর কাজে লাগানোর নীতিই অনুসরণ করছেন। দলীয় ক্ষমতা হয়ে দাঁড়িয়েছে অর্থ-বিত্ত অর্জনের চাবিকাঠি। বিগত জোট সরকারের আমলে একই কাজ করে গেছে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনগুলো। ‘দিনবদলের’ স্লোগান নিয়ে ক্ষমতায় আসা বর্তমান সরকার সেই ধারাবাহিকতাই অব্যাহত রেখেছে, এটা অত্যন্ত হতাশার। মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীরা থাকেন জনগণের সরাসরি সংস্পর্শে। তাঁদের এমন বেপরোয়া আচরণের প্রভাব পড়ে তাৎক্ষণিক। এ জন্য সরকারের টনক নড়া দরকার।
No comments