উত্তর সিটি করপোরেশনের কার্যালয় সংকট by মোশতাক আহমেদ
গুলশানের ‘মেয়র ভবন’-এ স্থাপিত ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের অস্থায়ী কার্যালয়ের স্থান সংকুলান হচ্ছে না। সেখান থেকে কার্যালয়টি অন্যত্র সরাতে হবে। তবে এখনো জুতসই জায়গা খুঁজে পাওয়া যায়নি। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় কারওয়ান বাজারের জনতা টাওয়ারে ওই কার্যালয় স্থাপনের একটি প্রস্তাব পাঠিয়েছে গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের কাছে। তবে সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক স্থাপনের জন্য জনতা টাওয়ার তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের নামে বরাদ্দ দিয়ে বুঝিয়ে দেওয়ায় সেখানে সিটি করপোরেশনের কার্যালয় করা সম্ভব হবে না।
বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে গণপূর্তসচিব খোন্দকার শওকত হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা স্থানীয় সরকার বিভাগের চিঠি পেয়েছি। এখন সিটি করপোরেশনের কার্যালয়ের ব্যবস্থা করার জন্য চেষ্টা করা হচ্ছে।’
সরকার ঢাকা সিটি করপোরেশনকে উত্তর ও দক্ষিণ দুই ভাগ করে গত ২৯ নভেম্বর সংসদে আইন পাস করে। এর গেজেট প্রকাশিত হয় গত ১ ডিসেম্বর। এরপর নগর ভবনে দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের কার্যালয় রেখে উত্তরের অস্থায়ী কার্যালয় করা হয় ৮১ গুলশান এভিনিউর মেয়র ভবনে। সেখানে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের স্থানান্তর শুরু হওয়ার পর দেখা যাচ্ছে, কোনোভাবেই স্থান সংকুলান হচ্ছে না।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ঢাকার দুটি সিটি করপোরেশনের প্রতিটিতে ১৮টি করে শাখা রয়েছে। কর্মকর্তা-কর্মচারীর অনুমোদিত পদ প্রায় এক হাজার। উত্তর করপোরেশনের মেয়র ভবনটি একটি দোতলা আবাসিক ভবন। কক্ষও সীমিত। সেখানে সিটি করপোরেশনের কার্যালয় চালানো কোনোভাবেই সম্ভব নয়। বনানী কমিউনিটি সেন্টারও এ কাজের উপযুক্ত নয়।
উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রশাসক খোরশেদ আলম চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, গুলশানে মেয়র ভবনে জায়গার সমস্যা আছে। এ জন্য জনতা টাওয়ারে সাময়িকভাবে কার্যালয় স্থাপনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সূত্র জানায়, জনতা টাওয়ার ভবনটির ন্যূনতম পাঁচটি তলা সাময়িকভাবে বরাদ্দ দিলে উত্তর করপোরেশনের কার্যালয় চালানো সম্ভব। এ জন্য গণপূর্তসচিবের কাছে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
স্থানান্তর শুরু: গুলিস্তানের নগর ভবন থেকে বিলুপ্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসানুল হক মিয়াসহ বিভিন্ন পর্যায়ের প্রায় ৫০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে স্থানান্তর করা হয়েছে। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল একজন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, এসব কর্মকর্তা-কর্মচারীর পছন্দ ও আগ্রহ অনুযায়ী উত্তর করপোরেশনে স্থানান্তর করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরও স্থানান্তর করা হবে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী নিযুক্ত করা হয়েছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলমকে। এ ছাড়া বিলুপ্তির পর ঢাকা সিটি করপোরেশনের ১০টি আঞ্চলিক কার্যালয়কে দুই ভাগে বিভক্ত করার পর সেই কার্যালয়গুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ন্যস্ত করা হয়েছে।
সরকার ঢাকা সিটি করপোরেশনকে উত্তর ও দক্ষিণ দুই ভাগ করে গত ২৯ নভেম্বর সংসদে আইন পাস করে। এর গেজেট প্রকাশিত হয় গত ১ ডিসেম্বর। এরপর নগর ভবনে দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের কার্যালয় রেখে উত্তরের অস্থায়ী কার্যালয় করা হয় ৮১ গুলশান এভিনিউর মেয়র ভবনে। সেখানে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের স্থানান্তর শুরু হওয়ার পর দেখা যাচ্ছে, কোনোভাবেই স্থান সংকুলান হচ্ছে না।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ঢাকার দুটি সিটি করপোরেশনের প্রতিটিতে ১৮টি করে শাখা রয়েছে। কর্মকর্তা-কর্মচারীর অনুমোদিত পদ প্রায় এক হাজার। উত্তর করপোরেশনের মেয়র ভবনটি একটি দোতলা আবাসিক ভবন। কক্ষও সীমিত। সেখানে সিটি করপোরেশনের কার্যালয় চালানো কোনোভাবেই সম্ভব নয়। বনানী কমিউনিটি সেন্টারও এ কাজের উপযুক্ত নয়।
উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রশাসক খোরশেদ আলম চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, গুলশানে মেয়র ভবনে জায়গার সমস্যা আছে। এ জন্য জনতা টাওয়ারে সাময়িকভাবে কার্যালয় স্থাপনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সূত্র জানায়, জনতা টাওয়ার ভবনটির ন্যূনতম পাঁচটি তলা সাময়িকভাবে বরাদ্দ দিলে উত্তর করপোরেশনের কার্যালয় চালানো সম্ভব। এ জন্য গণপূর্তসচিবের কাছে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
স্থানান্তর শুরু: গুলিস্তানের নগর ভবন থেকে বিলুপ্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসানুল হক মিয়াসহ বিভিন্ন পর্যায়ের প্রায় ৫০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে স্থানান্তর করা হয়েছে। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল একজন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, এসব কর্মকর্তা-কর্মচারীর পছন্দ ও আগ্রহ অনুযায়ী উত্তর করপোরেশনে স্থানান্তর করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরও স্থানান্তর করা হবে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী নিযুক্ত করা হয়েছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলমকে। এ ছাড়া বিলুপ্তির পর ঢাকা সিটি করপোরেশনের ১০টি আঞ্চলিক কার্যালয়কে দুই ভাগে বিভক্ত করার পর সেই কার্যালয়গুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ন্যস্ত করা হয়েছে।
No comments