পদ-বাণিজ্যের অভিযোগ-স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও যুবলীগের কাউন্সিল ঘিরে টাকার ছড়াছড়ি by জাহাঙ্গীর আলম
আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের কাউন্সিল ঘিরে টাকার ছড়াছড়ি ও ‘পদ-বাণিজ্যের’ অভিযোগ উঠেছে। টাকার বিনিময়ে পদ পেতে একশ্রেণীর নেতার তৎপরতার কারণে এই অভিযোগ উঠেছে বলে উভয় সংগঠনের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক নেতা প্রথম আলোকে জানিয়েছেন।
তাঁরা বলেন, টাকার জোরে যাঁরা কেন্দ্রীয় পদ পেতে সচেষ্ট, তাঁদের ক্ষমতার সাড়ে তিন বছর সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে দেখা যায়নি, বরং তাঁদের বিরুদ্ধে টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, সরকারি সম্পত্তি দখলসহ নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। কাউন্সিল সামনে রেখে তাঁদের অনেকের ছবিসহ নানা রঙিন ব্যানার, পোস্টার, বিলবোর্ড, সুসজ্জিত তোরণ রাজধানীর বড় রাস্তাসহ অলিগলিতেও শোভা পাচ্ছে। এর মধ্যে খুনের মামলার আসামিও আছেন।
অবশ্য আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম প্রথম আলোকে বলেন, গত সাড়ে তিন বছরে যাঁদের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উঠেছে, তাঁদেরও নেতা হওয়ার সুযোগ নেই। এ ছাড়া টাকার বিনিময়ে স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেউ পদ পাবেন না বলেও তিনি দাবি করেন।
দীর্ঘ নয় বছর পর যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের কাউন্সিল হতে যাচ্ছে। এরই মধ্যে ৩ ও ৫ জুলাই যথাক্রমে যুবলীগের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এখনো কমিটি ঘোষণা করা হয়নি। কেন্দ্রীয় সম্মেলনের পরই এই কমিটিগুলো গঠন করা হবে। ১৪ জুলাই যুবলীগের কাউন্সিল হবে। এর আগে ১১ জুলাই স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলন। মূল দল আওয়ামী লীগের প্রথা অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের মনোনয়ন দেবেন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কাউন্সিলে শেখ হাসিনাকে এ ক্ষমতা দেওয়া হয়। তবে কেন্দ্রীয় অন্যান্য পদসহ মহানগর কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক ও বর্তমান সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের বড় ভূমিকা থাকে।
‘পদ-বাণিজ্য’ সম্পর্কে জানতে চাইলে যুবলীগের বর্তমান চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী দাবি করেন, কমিটি গঠনে একক ক্ষমতা কারও নেই। বিগত ও বর্তমান কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকেরা পূর্ণাঙ্গ কমিটির খসড়া করবেন। এ ক্ষেত্রে টাকা দেওয়া-নেওয়ার সুযোগ নেই।
দলীয় একাধিক সূত্র জানায়, ছাত্রলীগের সাবেক অনেক নেতা এ দুটি সংগঠনের নেতৃত্বে যেতে চেষ্টা-তদবির করছেন। আবার যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় ও মহানগর কমিটির বর্তমান নেতারাও পদোন্নতি পেতে চান। তাঁদের মধ্যে গত সাড়ে তিন বছরে যাঁরা বিপুল অর্থবিত্তের মালিক হয়েছেন, তাঁরাই কাউন্সিল ঘিরে দেদার টাকা খরচ করছেন। এমনকি প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন গণভবন, দলীয় কার্যালয় ও প্রভাবশালী নেতাদের বাসায়ও তাঁদের যাতায়াত বেড়ে গেছে।
যুবলীগ: সরেজমিনে দেখা যায়, কাউন্সিল উপলক্ষে যুবলীগের কার্যালয়ে এখন রমরমা অবস্থা। কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকেও যোগ দিতেন না, এমন অনেকে এখন সর্বক্ষণ দলীয় কার্যালয়ে থাকছেন।
নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র জানায়, গত বৃহস্পতিবার যুবলীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে কাউন্সিল উপলক্ষে ৭০ লাখ টাকার মতো চাঁদা তোলা হয়। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় সদস্য সুভাষ হাওলাদার ও আবুল বাশার পাঁচ লাখ করে, মহীউদ্দিন মহী ও নূরুন্নবী চৌধুরী তিন লাখ করে, মাইনুল হোসেন খান, ইসমাইল চৌধুরী, ফরিদউদ্দিন, আনোয়ার হোসেন দুই লাখ টাকা করে চাঁদা দিয়েছেন।
তাঁদের মধ্যে মাইনুল হোসেন খান প্রথম আলোকে বলেন, ‘পদ পাওয়ার জন্য কেউ টাকা দিয়েছে বলে মনে করি না। সংগঠনের কাউন্সিলের খরচ জোগানোর জন্য আমরা টাকা দিয়েছি।’
কাউন্সিল সামনে রেখে যুবলীগের কেন্দ্রীয় সদস্য ফরিদ উদ্দিন আহমদ, তাসভীরুল হক, আবদুল মতিন গাজী, রেজাউল করিম, ওয়াহিদুল আলম, ইসমাইল চৌধুরীর নানা রঙের পোস্টার, ফেস্টুন দলীয় কার্যালয়সহ রাজধানীর বড় বড় সড়কে শোভা পাচ্ছে। নূর হোসেন চত্বর এবং মৎস্য ভবনের সামনে ফরিদ উদ্দিনের নামে বিশাল দুটি তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে। অবশ্য ফরিদ উদ্দিন টাকা খরচ করে পদ পাওয়ার চেষ্টার খবর অস্বীকার করেন। তাঁর দাবি, ‘আমি পদ প্রত্যাশা করি না। দলীয় রাজনীতি করি। পোস্টারিং করেছি প্রচারণার জন্য।’
আরেক পদপ্রত্যাশী নগর যুবলীগের নেতা রেজাউল করিম বলেন, ‘টাকা দিয়ে নেতা হলে দলে মূল্যায়ন থাকে না। পোস্টারিং করেছি সাংগঠনিক শক্তিশালী অবস্থান বোঝানোর জন্য।’
এ ছাড়া আখতার হোসেন, ইকবাল খন্দকার, সেলিম, শাহ আলাম খান, জাহাঙ্গীর হোসেন ভূঁইয়া, খায়রুল আলম মোল্লা, জাকির হোসেন, ইসমাইল হোসেনসহ ছোট-বড় এমনকি ওয়ার্ড পর্যায়ের অসংখ্য নেতার পোস্টারে ছেয়ে গেছে রাজধানীর অলিগলি।
স্বেচ্ছাসেবক লীগ: যুবলীগের মতো স্বেচ্ছাসেবক লীগের পদপ্রত্যাশীদের পোস্টার-ব্যানারে ছেয়ে গেছে নগরের বিভিন্ন সড়ক। পদপ্রত্যাশী এই সংগঠনের এক নেতা ইকবাল আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘সংগঠনের কাউন্সিল একটা জাঁকজমকপূর্ণ ব্যাপার। কেবল প্রচারণার জন্য ব্যানার-পোস্টার করেছি।’
স্বেচ্ছাসেবক লীগের পদ পেতে চাঁদাবাজ ও টেন্ডারবাজ হিসেবে পরিচিত ছাত্রলীগের সাবেক কিছু নেতা বেশ তৎপর বলে অভিযোগ রয়েছে। তাঁদের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুহসীন হলের এক সময়ের নামকরা দুই ক্যাডারকে গুরুত্বপূর্ণ পদ দেওয়া হচ্ছে বলে একটি সূত্র জানিয়েছে। এই দুজন শিক্ষা অধিদপ্তরে টেন্ডারবাজি করতে গিয়ে গ্রেপ্তারও হয়েছিলেন। এস এম হলের সাবেক এক সন্ত্রাসী ক্যাডারও পদ পাচ্ছে বলে আলোচনা আছে। সড়ক ভবনে সম্প্রতি টেন্ডারবাজির ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের এমন এক নেতাও কেন্দ্রীয় কমিটিতে পদ পেতে চেষ্টা-তদবির করছেন। এ ছাড়া ঢাকা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের উত্তর ও দক্ষিণ শাখার দুই নেতার বিরুদ্ধে গত সাড়ে তিন বছরে টেন্ডারবাজির অনেক অভিযোগ আছে। এ দুই নেতাকেও ভালো পদ দেওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে।
অবশ্য স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি আ ফ ম বাহাউদিন নাছিম প্রথম আলোকে বলেন, দুঃসময়ে যাঁদের পাওয়া যায়নি, যাঁদের রাজনৈতিক ইতিহাস নেই, তাঁদের স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা হওয়ার সুযোগ নেই।
অবশ্য আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম প্রথম আলোকে বলেন, গত সাড়ে তিন বছরে যাঁদের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উঠেছে, তাঁদেরও নেতা হওয়ার সুযোগ নেই। এ ছাড়া টাকার বিনিময়ে স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেউ পদ পাবেন না বলেও তিনি দাবি করেন।
দীর্ঘ নয় বছর পর যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের কাউন্সিল হতে যাচ্ছে। এরই মধ্যে ৩ ও ৫ জুলাই যথাক্রমে যুবলীগের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এখনো কমিটি ঘোষণা করা হয়নি। কেন্দ্রীয় সম্মেলনের পরই এই কমিটিগুলো গঠন করা হবে। ১৪ জুলাই যুবলীগের কাউন্সিল হবে। এর আগে ১১ জুলাই স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলন। মূল দল আওয়ামী লীগের প্রথা অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের মনোনয়ন দেবেন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কাউন্সিলে শেখ হাসিনাকে এ ক্ষমতা দেওয়া হয়। তবে কেন্দ্রীয় অন্যান্য পদসহ মহানগর কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক ও বর্তমান সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের বড় ভূমিকা থাকে।
‘পদ-বাণিজ্য’ সম্পর্কে জানতে চাইলে যুবলীগের বর্তমান চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী দাবি করেন, কমিটি গঠনে একক ক্ষমতা কারও নেই। বিগত ও বর্তমান কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকেরা পূর্ণাঙ্গ কমিটির খসড়া করবেন। এ ক্ষেত্রে টাকা দেওয়া-নেওয়ার সুযোগ নেই।
দলীয় একাধিক সূত্র জানায়, ছাত্রলীগের সাবেক অনেক নেতা এ দুটি সংগঠনের নেতৃত্বে যেতে চেষ্টা-তদবির করছেন। আবার যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় ও মহানগর কমিটির বর্তমান নেতারাও পদোন্নতি পেতে চান। তাঁদের মধ্যে গত সাড়ে তিন বছরে যাঁরা বিপুল অর্থবিত্তের মালিক হয়েছেন, তাঁরাই কাউন্সিল ঘিরে দেদার টাকা খরচ করছেন। এমনকি প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন গণভবন, দলীয় কার্যালয় ও প্রভাবশালী নেতাদের বাসায়ও তাঁদের যাতায়াত বেড়ে গেছে।
যুবলীগ: সরেজমিনে দেখা যায়, কাউন্সিল উপলক্ষে যুবলীগের কার্যালয়ে এখন রমরমা অবস্থা। কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকেও যোগ দিতেন না, এমন অনেকে এখন সর্বক্ষণ দলীয় কার্যালয়ে থাকছেন।
নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র জানায়, গত বৃহস্পতিবার যুবলীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে কাউন্সিল উপলক্ষে ৭০ লাখ টাকার মতো চাঁদা তোলা হয়। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় সদস্য সুভাষ হাওলাদার ও আবুল বাশার পাঁচ লাখ করে, মহীউদ্দিন মহী ও নূরুন্নবী চৌধুরী তিন লাখ করে, মাইনুল হোসেন খান, ইসমাইল চৌধুরী, ফরিদউদ্দিন, আনোয়ার হোসেন দুই লাখ টাকা করে চাঁদা দিয়েছেন।
তাঁদের মধ্যে মাইনুল হোসেন খান প্রথম আলোকে বলেন, ‘পদ পাওয়ার জন্য কেউ টাকা দিয়েছে বলে মনে করি না। সংগঠনের কাউন্সিলের খরচ জোগানোর জন্য আমরা টাকা দিয়েছি।’
কাউন্সিল সামনে রেখে যুবলীগের কেন্দ্রীয় সদস্য ফরিদ উদ্দিন আহমদ, তাসভীরুল হক, আবদুল মতিন গাজী, রেজাউল করিম, ওয়াহিদুল আলম, ইসমাইল চৌধুরীর নানা রঙের পোস্টার, ফেস্টুন দলীয় কার্যালয়সহ রাজধানীর বড় বড় সড়কে শোভা পাচ্ছে। নূর হোসেন চত্বর এবং মৎস্য ভবনের সামনে ফরিদ উদ্দিনের নামে বিশাল দুটি তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে। অবশ্য ফরিদ উদ্দিন টাকা খরচ করে পদ পাওয়ার চেষ্টার খবর অস্বীকার করেন। তাঁর দাবি, ‘আমি পদ প্রত্যাশা করি না। দলীয় রাজনীতি করি। পোস্টারিং করেছি প্রচারণার জন্য।’
আরেক পদপ্রত্যাশী নগর যুবলীগের নেতা রেজাউল করিম বলেন, ‘টাকা দিয়ে নেতা হলে দলে মূল্যায়ন থাকে না। পোস্টারিং করেছি সাংগঠনিক শক্তিশালী অবস্থান বোঝানোর জন্য।’
এ ছাড়া আখতার হোসেন, ইকবাল খন্দকার, সেলিম, শাহ আলাম খান, জাহাঙ্গীর হোসেন ভূঁইয়া, খায়রুল আলম মোল্লা, জাকির হোসেন, ইসমাইল হোসেনসহ ছোট-বড় এমনকি ওয়ার্ড পর্যায়ের অসংখ্য নেতার পোস্টারে ছেয়ে গেছে রাজধানীর অলিগলি।
স্বেচ্ছাসেবক লীগ: যুবলীগের মতো স্বেচ্ছাসেবক লীগের পদপ্রত্যাশীদের পোস্টার-ব্যানারে ছেয়ে গেছে নগরের বিভিন্ন সড়ক। পদপ্রত্যাশী এই সংগঠনের এক নেতা ইকবাল আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘সংগঠনের কাউন্সিল একটা জাঁকজমকপূর্ণ ব্যাপার। কেবল প্রচারণার জন্য ব্যানার-পোস্টার করেছি।’
স্বেচ্ছাসেবক লীগের পদ পেতে চাঁদাবাজ ও টেন্ডারবাজ হিসেবে পরিচিত ছাত্রলীগের সাবেক কিছু নেতা বেশ তৎপর বলে অভিযোগ রয়েছে। তাঁদের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুহসীন হলের এক সময়ের নামকরা দুই ক্যাডারকে গুরুত্বপূর্ণ পদ দেওয়া হচ্ছে বলে একটি সূত্র জানিয়েছে। এই দুজন শিক্ষা অধিদপ্তরে টেন্ডারবাজি করতে গিয়ে গ্রেপ্তারও হয়েছিলেন। এস এম হলের সাবেক এক সন্ত্রাসী ক্যাডারও পদ পাচ্ছে বলে আলোচনা আছে। সড়ক ভবনে সম্প্রতি টেন্ডারবাজির ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের এমন এক নেতাও কেন্দ্রীয় কমিটিতে পদ পেতে চেষ্টা-তদবির করছেন। এ ছাড়া ঢাকা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের উত্তর ও দক্ষিণ শাখার দুই নেতার বিরুদ্ধে গত সাড়ে তিন বছরে টেন্ডারবাজির অনেক অভিযোগ আছে। এ দুই নেতাকেও ভালো পদ দেওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে।
অবশ্য স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি আ ফ ম বাহাউদিন নাছিম প্রথম আলোকে বলেন, দুঃসময়ে যাঁদের পাওয়া যায়নি, যাঁদের রাজনৈতিক ইতিহাস নেই, তাঁদের স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা হওয়ার সুযোগ নেই।
No comments