ড্রোন বানাচ্ছে ভারত
ভারত প্রথমবারের মতো মানববিহীন বিমান (ড্রোন) বানাচ্ছে। সব কাজ পরিকল্পনা অনুযায়ী এগোলে চলতি দশকের শেষ নাগাদ দেশটির বিমানবাহিনী ওই ড্রোন ব্যবহার করতে সক্ষম হবে। দ্য ইন্ডিয়া টুডের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের ৩১ মে সুইডেনের লিনকোপিনে বিমানযান-বিষয়ক এক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থার (ডিআরডিও) প্রধান বিজয় সারাওয়াত। সেখানে তিনি প্রথমবারের মতো এ ড্রোন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন। হামলাকারী মানববিহীন বিমানটির (আইইউএসএভি) একটি ছবিও সেমিনারে উপস্থাপন করেন বিজয় সারাওয়াত।
জানা গেছে, এ ড্রোনের সাংকেতিক নাম ‘আউরা’। বিমানটির নির্মাণপ্রক্রিয়া বেশ জটিল।
বিমানটি উড্ডয়ন কেন্দ্র থেকে দূর নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের মাধ্যমে পরিচালনা করা যাবে। এটি প্রতিপক্ষের আকাশে প্রবেশ করলে প্রতিপক্ষের রাডার তা শনাক্ত করতে পারবে না। লক্ষ্যবস্তুতে নিখুঁতভাবে হামলা চালিয়ে বিমানটি নিরাপদে নিজ ঘাঁটিতে ফিরে আসতে পারবে।
দাপ্তরিক তথ্যে দেখা যায়, এই ড্রোনের নিজেরই রয়েছে প্রতিরক্ষাব্যবস্থা। গোপনে গোয়েন্দা কর্মকাণ্ড পর্যবেক্ষণেও সক্ষম হবে এটি। তা ছাড়া এই বিমান প্রতিপক্ষের ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্র এড়াতেও সক্ষম হবে।
এই ড্রোন নির্মাণে প্রাথমিক অবস্থায় ১০০ কোটি রুপির বাজেট নিয়ে কাজ করছে নির্মাণকারী সংস্থাটি। এ ক্ষেত্রে তারা দেশীয় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানেরও সহযোগিতা নিচ্ছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিদেশি সহযোগিতা নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। তবে গুরুত্বপূর্ণ কাজে একেবারেই বিদেশি সহযোগিতা নেওয়া হবে না বলে জানা গেছে।
ডিআরডিও আশা করছে, আগামী সাত থেকে আট বছরের মধ্যে তারা এ ড্রোন দেশটির বিমানবাহিনীকে আনুষ্ঠানিক ব্যবহারের জন্য দিতে সক্ষম হবে। ২০১৬ সালে প্রাথমিকভাবে এ ড্রোনের একটি পরীক্ষা চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে।
জানা গেছে, এ ড্রোনের সাংকেতিক নাম ‘আউরা’। বিমানটির নির্মাণপ্রক্রিয়া বেশ জটিল।
বিমানটি উড্ডয়ন কেন্দ্র থেকে দূর নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের মাধ্যমে পরিচালনা করা যাবে। এটি প্রতিপক্ষের আকাশে প্রবেশ করলে প্রতিপক্ষের রাডার তা শনাক্ত করতে পারবে না। লক্ষ্যবস্তুতে নিখুঁতভাবে হামলা চালিয়ে বিমানটি নিরাপদে নিজ ঘাঁটিতে ফিরে আসতে পারবে।
দাপ্তরিক তথ্যে দেখা যায়, এই ড্রোনের নিজেরই রয়েছে প্রতিরক্ষাব্যবস্থা। গোপনে গোয়েন্দা কর্মকাণ্ড পর্যবেক্ষণেও সক্ষম হবে এটি। তা ছাড়া এই বিমান প্রতিপক্ষের ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্র এড়াতেও সক্ষম হবে।
এই ড্রোন নির্মাণে প্রাথমিক অবস্থায় ১০০ কোটি রুপির বাজেট নিয়ে কাজ করছে নির্মাণকারী সংস্থাটি। এ ক্ষেত্রে তারা দেশীয় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানেরও সহযোগিতা নিচ্ছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিদেশি সহযোগিতা নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। তবে গুরুত্বপূর্ণ কাজে একেবারেই বিদেশি সহযোগিতা নেওয়া হবে না বলে জানা গেছে।
ডিআরডিও আশা করছে, আগামী সাত থেকে আট বছরের মধ্যে তারা এ ড্রোন দেশটির বিমানবাহিনীকে আনুষ্ঠানিক ব্যবহারের জন্য দিতে সক্ষম হবে। ২০১৬ সালে প্রাথমিকভাবে এ ড্রোনের একটি পরীক্ষা চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে।
No comments