ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে হাত বাড়ালেই বোমা মেলে!
বিস্ফোরকে ছেয়ে গেছে ব্রাহ্মণবাড়িযা।
শহরের যেখানেসেখানে মিলছে দেশীয় হাতবোমা। সংঘবদ্ধ একটি চক্র সরকারকে অস্থির
করতে এসব বোমা বানাচ্ছে। সীমানত্ম গলিয়ে অপরাধী চক্র বোমা তৈরির সামগ্রী
আনছে।
আর স্থানীয় প্রস্তুতকারীরা এসব বোমা তৈরি করছে বলে
খবর মিলছে। এ কারণেই ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের যত্রতত্র হাতবোমা পাওয়া যায়।
তাদের ল্য, নির্বাচিত সরকারকে বেকায়দায় ফেলানো। আবার অপরাধী গোষ্ঠী দেশীয়
প্রযুক্তিতে তৈরি হাতবোমা দিয়ে নানা অপরাধ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরকে এখন বলা হয় বোমারশহর। পুলিশ বলছে, ভারত থেকে বোমার
সামগ্রী আনা হচ্ছে। কিন্তু পুলিশ কি করছে তা জানতে চাইলে পাশ কাটিয়ে যান
পুলিশের এক কর্মকতর্া। শহরে সংঘবদ্ধ একটি বোমা তৈরি চক্র রয়েছে। চক্রটি
ভারতের ত্রিপুরা থেকে বিস্ফোরক সংগ্রহ করে।
সূত্র জানায়, ১৫/২০ জনের শক্তিশালী একটি বোমা প্রস্তুতকারী সিন্ডিকেট রয়েছে। তারা ভাড়ায় বিভিন্ন স্থানে বোমা সরবরাহ করে। কারা বোমা প্রস্তুত করছে, তাদের সংখ্যা কত? এসব কোন তথ্যই পুলিশের কাছে নেই। যদিও শহরবাসীর মুখে মুখে বোমা প্রস্তুতকারীদের নাম- প্রচার আছে। গত ৪/৫ মাস ধরে আকস্মিক শহরে হাতবোমার ব্যবহার বেড়ে যায়। কিন্তু পুলিশ রহস্যজনক কারণে নীরব রয়েছে। অপরাধ জগতের সূত্রগুলো জানায়, এখানকার অপরাধী দলগুলোর কাছে বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক ও আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র মজুদ রয়েছে। সরকার বদলের সঙ্গে সঙ্গে অপরাধী চক্র রূপ বদল করায় পুলিশও অসহায় হয়ে পড়ে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বোমা প্রস্তুতকারী সিন্ডিকেট সদস্যরা বিশেষ মহলের আশীর্বাদে রয়েছে বলে স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়। গত ২ মাসে কম করে হলেও ২শতাধিক দেশীয় তৈরি হাতবোমা উদ্ধার করা হয়েছে। বিস্ফোরক আইনে মামলা হয়েছে। প্রকৃতপ েকারা বিস্ফোরক আনছে এবং ব্যবহার করছে_ এসব তথ্য পুলিশ এখনও বের করতে পারেনি। ফলে পুরো ঘটনা রহস্যাবৃত্তই রয়ে গেছে। একের পর এক বোমা বিস্ফোরণ ও উদ্ধারের ঘটনায় সাধারণ মানুষের মাঝে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে। সেই সঙ্গে সার্বিক আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতির অবনতিও ঘটছে। কিন্তু জেলা ও পুলিশ প্রশাসন এ নিয়ে তেমন কোন প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছে না। এ সব ঘটনায় সাধারণ মানুষ উদ্বিগ্ন। কখন কি হয়, এ নিয়ে শহরবাসী সব সময় ভীতসন্ত্রসত্ম। পুলিশ বলছে, এসব হাতবোমা শুধু প্রচ- শব্দে বিস্ফোরিত হয়; তিকর নয়। জেলা প্রশাসক বলেছেন আমরা তৎপর। সাধারণ মানুষের ভয় যেন কাটছে না। কেন-কিভাবে এত বিস্ফোরক উদ্ধার হচ্ছে তা নিয়ে সংশিস্নষ্টরা যারপরনাই উদ্বিগ্ন। বিস্ফোরক ভা-ারের রহস্য ভেদ করতে পারেনি পুলিশ।
সূত্র জানায়, ১৫/২০ জনের শক্তিশালী একটি বোমা প্রস্তুতকারী সিন্ডিকেট রয়েছে। তারা ভাড়ায় বিভিন্ন স্থানে বোমা সরবরাহ করে। কারা বোমা প্রস্তুত করছে, তাদের সংখ্যা কত? এসব কোন তথ্যই পুলিশের কাছে নেই। যদিও শহরবাসীর মুখে মুখে বোমা প্রস্তুতকারীদের নাম- প্রচার আছে। গত ৪/৫ মাস ধরে আকস্মিক শহরে হাতবোমার ব্যবহার বেড়ে যায়। কিন্তু পুলিশ রহস্যজনক কারণে নীরব রয়েছে। অপরাধ জগতের সূত্রগুলো জানায়, এখানকার অপরাধী দলগুলোর কাছে বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক ও আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র মজুদ রয়েছে। সরকার বদলের সঙ্গে সঙ্গে অপরাধী চক্র রূপ বদল করায় পুলিশও অসহায় হয়ে পড়ে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বোমা প্রস্তুতকারী সিন্ডিকেট সদস্যরা বিশেষ মহলের আশীর্বাদে রয়েছে বলে স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়। গত ২ মাসে কম করে হলেও ২শতাধিক দেশীয় তৈরি হাতবোমা উদ্ধার করা হয়েছে। বিস্ফোরক আইনে মামলা হয়েছে। প্রকৃতপ েকারা বিস্ফোরক আনছে এবং ব্যবহার করছে_ এসব তথ্য পুলিশ এখনও বের করতে পারেনি। ফলে পুরো ঘটনা রহস্যাবৃত্তই রয়ে গেছে। একের পর এক বোমা বিস্ফোরণ ও উদ্ধারের ঘটনায় সাধারণ মানুষের মাঝে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে। সেই সঙ্গে সার্বিক আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতির অবনতিও ঘটছে। কিন্তু জেলা ও পুলিশ প্রশাসন এ নিয়ে তেমন কোন প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছে না। এ সব ঘটনায় সাধারণ মানুষ উদ্বিগ্ন। কখন কি হয়, এ নিয়ে শহরবাসী সব সময় ভীতসন্ত্রসত্ম। পুলিশ বলছে, এসব হাতবোমা শুধু প্রচ- শব্দে বিস্ফোরিত হয়; তিকর নয়। জেলা প্রশাসক বলেছেন আমরা তৎপর। সাধারণ মানুষের ভয় যেন কাটছে না। কেন-কিভাবে এত বিস্ফোরক উদ্ধার হচ্ছে তা নিয়ে সংশিস্নষ্টরা যারপরনাই উদ্বিগ্ন। বিস্ফোরক ভা-ারের রহস্য ভেদ করতে পারেনি পুলিশ।
No comments