আসামি শনাক্তকরণে টেলিফোন ট্র্যাকিং করতে চায় দুদক by রেজা রায়হান
তদন্তাধীন দুর্নীতির মামলার আসামি শনাক্ত এবং অপরাধের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা নিশ্চিত হতে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ল্যান্ড টেলিফোন ও মোবাইল টেলিফোন ট্র্যাকিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গত ১৯ নভেম্বর কমিশনের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
দুদকের সচিব মো. ফয়জুর রহমান চৌধুরী টেলিফোন ট্র্যাকিং করার অনুমতি দেওয়ার জন্য দুদকের প্রশাসনিক বিষয়াদি দেখাশোনাকারী মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কাছে গত ২৩ ডিসেম্বর চিঠি পাঠিয়েছেন। চিঠির অনুলিপি ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়কেও দেওয়া হয়েছে। টেলিযোগাযোগ আইনে জাতীয় স্বার্থে টেলিফোন ট্র্যাকিং করার অনুমতি দেওয়ার এখতিয়ার টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় তথা বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি)।
আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর দায়িত্ব নেওয়া বর্তমান দুর্নীতি দমন কমিশন তিন বছর প্রায় নিষ্ক্রিয় থাকার পর কয়েক মাস আগে পদ্মা সেতুর দুর্নীতি, সোনালী ব্যাংক-হলমার্ক ও ডেসটিনি কেলেঙ্কারি, বিটিসিএলের বৈদেশিক কলের অর্থ আত্মসাতের মতো চাঞ্চল্যকর ঘটনায় যথেষ্ট সক্রিয় হয়ে ওঠে। ইতিমধ্যে এসব কেলেঙ্কারির ঘটনায় মামলা দায়ের, জড়িতদের অনেককে গ্রেপ্তার এবং অনেককে রিমান্ডেও নিয়েছে। সরকারের মেয়াদের শেষ বছরে ও নিজেদের মেয়াদের শেষ পর্যায়ে এসে দুদক এখন বেশ তৎপর।
টেলিযোগাযোগ আইনের আওতায় জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা-প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরে (ডিজিএফআই) স্থাপিত 'ন্যাশনাল মনিটরিং সেন্টারে' আড়িপাতাসহ টেলিফোন ট্র্যাকিংয়ের প্রযুক্তিগত সুবিধা রয়েছে। এ সেন্টারের সহায়তায় র্যাব ও পুলিশ বাহিনী অপরাধীদের অনুসন্ধান ও গ্রেপ্তার করতে টেলিফোন ট্র্যাকিং সুবিধা কাজে লাগাচ্ছে। এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাজে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় চলতি অর্থবছরের বাজেট বরাদ্দ থেকে পৃথক টেলিফোন ট্র্যাকিং ব্যবস্থা স্থাপন করতে যাচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর দায়িত্ব নেওয়া বর্তমান দুর্নীতি দমন কমিশন তিন বছর প্রায় নিষ্ক্রিয় থাকার পর কয়েক মাস আগে পদ্মা সেতুর দুর্নীতি, সোনালী ব্যাংক-হলমার্ক ও ডেসটিনি কেলেঙ্কারি, বিটিসিএলের বৈদেশিক কলের অর্থ আত্মসাতের মতো চাঞ্চল্যকর ঘটনায় যথেষ্ট সক্রিয় হয়ে ওঠে। ইতিমধ্যে এসব কেলেঙ্কারির ঘটনায় মামলা দায়ের, জড়িতদের অনেককে গ্রেপ্তার এবং অনেককে রিমান্ডেও নিয়েছে। সরকারের মেয়াদের শেষ বছরে ও নিজেদের মেয়াদের শেষ পর্যায়ে এসে দুদক এখন বেশ তৎপর।
টেলিযোগাযোগ আইনের আওতায় জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা-প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরে (ডিজিএফআই) স্থাপিত 'ন্যাশনাল মনিটরিং সেন্টারে' আড়িপাতাসহ টেলিফোন ট্র্যাকিংয়ের প্রযুক্তিগত সুবিধা রয়েছে। এ সেন্টারের সহায়তায় র্যাব ও পুলিশ বাহিনী অপরাধীদের অনুসন্ধান ও গ্রেপ্তার করতে টেলিফোন ট্র্যাকিং সুবিধা কাজে লাগাচ্ছে। এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাজে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় চলতি অর্থবছরের বাজেট বরাদ্দ থেকে পৃথক টেলিফোন ট্র্যাকিং ব্যবস্থা স্থাপন করতে যাচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
No comments