আইনি প্রক্রিয়ার ধীরগতি মানুষকে হতাশ করে: মজীনা
মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা বলেছেন, আইনি প্রক্রিয়ার ধীরগতি লোকজনকে হতাশ করে তোলে, যা কখনো কখনো তাদের বিচার নিজের হাতে তুলে নিতে প্রলুব্ধ করে। তাই সুবিচার নিশ্চিত করতেই বিচারব্যবস্থাকে আরও গতিশীল হওয়া উচিত।
গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমানের সঙ্গে বৈঠকের পর ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত এ মন্তব্য করেন।
কমিশনের দপ্তরে বৈঠক শেষে মিজানুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন কীভাবে কাজ করছে, কাজ করতে গিয়ে কী কী অসুবিধা হচ্ছে, সেগুলো মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে জানিয়েছি।
একটি সমীক্ষার উল্লেখ করে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, ‘দেশের ৫১ শতাংশ মানুষ মানবাধিকার সম্পর্কে সচেতন নয়। কমিশনকে পুরোপুরি সক্রিয় করতে সাধারণ মানুষের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টি জরুরি। এ ক্ষেত্রে মার্কিন সহযোগিতার বিষয়টি উল্লেখ করেছি। মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেছেন, লিখিত অনুরোধ পেলে আমাদের সহযোগিতার চেষ্টা করবেন।’
র্যাব প্রসঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড নিয়ে র্যাবের যথেষ্ট সমালোচনা হচ্ছে। র্যাবের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের যেসব অভিযোগ উঠেছে, তা অভ্যন্তরীণভাবে খতিয়ে দেখতে একটি তদন্ত কমিটি গঠনে যুক্তরাষ্ট্র সহায়তা করেছে। এর আওতায় একজন সাবেক মার্কিন কর্মকর্তা গত বছর চার মাস র্যাবের সঙ্গে কাজ করেছেন। ভবিষ্যতেও একইভাবে একজন মার্কিন কর্মকর্তাকে এ কাজে নিয়োগের বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করা হচ্ছে। এতে র্যাবের সামর্থ্য বাড়ানোর সুযোগ বাড়াবে বলে মজীনা মনে করেন।
পদ্মা সেতু প্রবৃদ্ধি বাড়াবে: মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, গতকাল সকালে মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইর উপজেলার আপনগাঁয়ে প্রতিষ্ঠিত ‘আসক্তি পুনর্বাসন নিবাস (আপন)’ পরিদর্শন শেষে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজিনা সাংবাদিকদের বলেছেন, পদ্মা সেতু নির্মিত হলে বাংলাদেশসহ মধ্য এশিয়া অঞ্চলের দেশগুলোর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়বে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে পদ্মা সেতু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এই সেতু নির্মিত হলে পাশের দেশ ভারত, মিয়ানমার, পাকিস্তান, চীন, মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরের সঙ্গে যোগাযোগ সহজ হবে।
কমিশনের দপ্তরে বৈঠক শেষে মিজানুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন কীভাবে কাজ করছে, কাজ করতে গিয়ে কী কী অসুবিধা হচ্ছে, সেগুলো মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে জানিয়েছি।
একটি সমীক্ষার উল্লেখ করে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, ‘দেশের ৫১ শতাংশ মানুষ মানবাধিকার সম্পর্কে সচেতন নয়। কমিশনকে পুরোপুরি সক্রিয় করতে সাধারণ মানুষের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টি জরুরি। এ ক্ষেত্রে মার্কিন সহযোগিতার বিষয়টি উল্লেখ করেছি। মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেছেন, লিখিত অনুরোধ পেলে আমাদের সহযোগিতার চেষ্টা করবেন।’
র্যাব প্রসঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড নিয়ে র্যাবের যথেষ্ট সমালোচনা হচ্ছে। র্যাবের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের যেসব অভিযোগ উঠেছে, তা অভ্যন্তরীণভাবে খতিয়ে দেখতে একটি তদন্ত কমিটি গঠনে যুক্তরাষ্ট্র সহায়তা করেছে। এর আওতায় একজন সাবেক মার্কিন কর্মকর্তা গত বছর চার মাস র্যাবের সঙ্গে কাজ করেছেন। ভবিষ্যতেও একইভাবে একজন মার্কিন কর্মকর্তাকে এ কাজে নিয়োগের বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করা হচ্ছে। এতে র্যাবের সামর্থ্য বাড়ানোর সুযোগ বাড়াবে বলে মজীনা মনে করেন।
পদ্মা সেতু প্রবৃদ্ধি বাড়াবে: মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, গতকাল সকালে মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইর উপজেলার আপনগাঁয়ে প্রতিষ্ঠিত ‘আসক্তি পুনর্বাসন নিবাস (আপন)’ পরিদর্শন শেষে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজিনা সাংবাদিকদের বলেছেন, পদ্মা সেতু নির্মিত হলে বাংলাদেশসহ মধ্য এশিয়া অঞ্চলের দেশগুলোর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়বে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে পদ্মা সেতু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এই সেতু নির্মিত হলে পাশের দেশ ভারত, মিয়ানমার, পাকিস্তান, চীন, মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরের সঙ্গে যোগাযোগ সহজ হবে।
No comments