হুমায়ূন আহমেদের প্রথম চলচ্চিত্র ও নাটকে অভিনয় করেছি
একুশে টিভিতে আজ রাত ৮টা ৩০ মিনিটে প্রচার হবে কায়সার আহমেদের রচনা ও পরিচালনায় ধারাবাহিক নাটক 'অহঙ্কার'। এতে অভিনয় করেছেন ডলি জহুর। কথা বলেছেন তিনি_ আপনি কি উত্তরায়? হ্যাঁ। একটি নাটকের কাজ করছি। দৃশ্যধারণের ফাঁকে ফাঁকে হুমায়ূন আহমেদের দাফনের দৃশ্য টিভিতে দেখছিলাম।
হুমায়ূন আহমেদের পরিচালনায় নাটক ও চলচ্চিত্রে অভিনয়ের কথা মনে পড়ে?
তার সঙ্গে আমার অনেক স্মৃতি আছে। সেগুলো একদিনে বলে শেষ করা যাবে না। হুমায়ূন আহমেদ ছিলেন সৃজনশীল মানুষ। তার নাটকের সংলাপের একটা শব্দ ও বাক্যও পরিবর্তন করতে দিতেন না। তার সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে অনেক ভালো সম্পর্ক ছিল আমার। হুমায়ূন আহমেদের লেখা প্রথম ধারাবাহিক নাটকে আমি কাজ করেছি। এ ছাড়া তার পরিচালনায় প্রথম ছবিতেও অভিনয় করেছি। ১৯৯৪ সালে 'আগুনের পরশমণি' নির্মাণ করেন তিনি। এতে আমি আবুল হায়াতের স্ত্রীর চরিত্রে অভিনয় করি। মুক্তিযুদ্ধের সময়ের ঘটনা নিয়ে নির্মিত এ চলচ্চিত্রের একটি দৃশ্যের কথা এখনও মনে পড়ে। আসাদুজ্জামান নূরের গুলি লেগেছে। সে আমাদের বাড়িতে লুকিয়ে আছে। মধ্যরাতের দিকে দরজায় টোকা লাগে। আমরা সবাই ভাবি, মিলিটারি বাহিনীরা এলো। সব ঘরের আলো নিভিয়ে বাইরে গিয়ে দেখি, নূরের গা থেকে পড়া রক্ত কুকুর খাচ্ছে। দৃশ্যটির কথা আজও মনে পড়ে।
ব্যক্তি হুমায়ূন আহমেদ সম্পর্কে কিছু বলবেন?
তিনি খুব আনন্দপ্রিয় লোক ছিলেন। মাঝে মধ্যে গম্ভীর হয়ে যেতেন। তখন আশপাশের সব ভুলে যেতেন। মাঝে মধ্যে আড্ডায় বসতেন। খাবারের প্রতি প্রবল আগ্রহ ছিল। বাচ্চাদের সঙ্গে খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল। আকাশ, সমুদ্র, জ্যোৎস্না এগুলো দেখতে তার ভালো লাগত।
তার সঙ্গে আমার অনেক স্মৃতি আছে। সেগুলো একদিনে বলে শেষ করা যাবে না। হুমায়ূন আহমেদ ছিলেন সৃজনশীল মানুষ। তার নাটকের সংলাপের একটা শব্দ ও বাক্যও পরিবর্তন করতে দিতেন না। তার সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে অনেক ভালো সম্পর্ক ছিল আমার। হুমায়ূন আহমেদের লেখা প্রথম ধারাবাহিক নাটকে আমি কাজ করেছি। এ ছাড়া তার পরিচালনায় প্রথম ছবিতেও অভিনয় করেছি। ১৯৯৪ সালে 'আগুনের পরশমণি' নির্মাণ করেন তিনি। এতে আমি আবুল হায়াতের স্ত্রীর চরিত্রে অভিনয় করি। মুক্তিযুদ্ধের সময়ের ঘটনা নিয়ে নির্মিত এ চলচ্চিত্রের একটি দৃশ্যের কথা এখনও মনে পড়ে। আসাদুজ্জামান নূরের গুলি লেগেছে। সে আমাদের বাড়িতে লুকিয়ে আছে। মধ্যরাতের দিকে দরজায় টোকা লাগে। আমরা সবাই ভাবি, মিলিটারি বাহিনীরা এলো। সব ঘরের আলো নিভিয়ে বাইরে গিয়ে দেখি, নূরের গা থেকে পড়া রক্ত কুকুর খাচ্ছে। দৃশ্যটির কথা আজও মনে পড়ে।
ব্যক্তি হুমায়ূন আহমেদ সম্পর্কে কিছু বলবেন?
তিনি খুব আনন্দপ্রিয় লোক ছিলেন। মাঝে মধ্যে গম্ভীর হয়ে যেতেন। তখন আশপাশের সব ভুলে যেতেন। মাঝে মধ্যে আড্ডায় বসতেন। খাবারের প্রতি প্রবল আগ্রহ ছিল। বাচ্চাদের সঙ্গে খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল। আকাশ, সমুদ্র, জ্যোৎস্না এগুলো দেখতে তার ভালো লাগত।
No comments