পোশাকশিল্প-গ্রহণযোগ্য ন্যূনতম মজুরির অবস্থান কোথায়? by খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম
তিন দশক ধরে পোশাকশিল্প খাতে বাংলাদেশের প্রতিযোগিতা সক্ষমতার মূল নিয়ামক হচ্ছে ‘সস্তা শ্রম’। বিশ্বের বড় বাজারগুলোতে স্বল্পমূল্যের পণ্যের বড় জোগানদাতা হিসেবে চীনের পরই অন্য কয়েকটি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। তবে স্বল্প মূল্যের পোশাকের জোগানদার হিসেবে বাংলাদেশের যে পরিচিতি, তা এই শিল্পের উদ্যোক্তাদের পুরো পরিচয় তুলে ধরছে না।
কারণ উদ্যোক্তারা ধীরে ধীরে মাঝারি মূল্যের ডিজাইনসমৃদ্ধ পোশাক তৈরিতেও মুনশিয়ানা দেখাচ্ছেন। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও কানাডার বাইরের বড় দেশগুলোতে ধীরে ধীরে বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়ছে; বিশেষত তুরস্ক, জাপান, দক্ষিণ আফ্রিকা, মেক্সিকো ও ব্রাজিলে বাংলাদেশি পোশাকের চাহিদা বাড়ছে। আগামী দশকে বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের ব্র্যান্ডিং তাই শুধু ‘সস্তা শ্রম’ আর ‘স্বল্পমূল্যের পোশাকে’ সীমাবদ্ধ না রেখে ‘শ্রমিকদের উপযুক্ত পারিশ্রমিকে’, ‘ডিজাইন সমৃদ্ধ’, ‘টপস ও বটমস’, সুতি ও সিনথেটিক’ পোশাকে বিস্তৃত করা দরকার।
আগামী দশকে পোশাক খাতের প্রতিযোগিতা সক্ষমতায় অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি শ্রমিকের অধিকার রক্ষার বিষয়টি আরও গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত হবে। শ্রমিকদের মজুরি, কর্মপরিবেশ প্রভৃতি নিয়ে যদি অসন্তোষ লেগেই থাকে, তবে বড় ক্রেতারা অনিশ্চয়তা এড়াতে নতুন দেশের সন্ধান করবেন। অন্যদিকে এটাও ঠিক, যেসব ক্রেতা শ্রমিকের পর্যাপ্ত মজুরি এবং মালিকের মুনাফা মিটিয়ে পোশাক তৈরির খরচ (কাটিং ও মেকিংয়ের খরচ, সংক্ষেপে যা সিএম হিসেবে পরিচিত) দিতে অপারগ হবেন, তাঁদের ধরে রাখতে নিম্ন পোশাক তৈরির খরচে কাজ না করাই ভালো। অবশ্য অধিকাংশ বিদেশি ক্রেতারই শ্রমিকের ন্যূনতম মজুরির নিশ্চয়তাসহ সিএম প্রদানে নীতিগত অবস্থান রয়েছে। চীনে ক্রমবর্ধমান শ্রমব্যয় বৃদ্ধি এবং চীনা মুদ্রা ইউয়ানের মূল্যমান বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে ক্রেতারা চীনের পাশাপাশি অন্য দেশগুলোর কাছ থেকে তাঁদের সংগ্রহ বাড়াচ্ছেন। বাংলাদেশ সে ক্ষেত্রে তাঁদের অন্যতম পছন্দ। সুতরাং মালিকদের ‘ক্রেতা হারানোর ভয়’ না পাওয়াই সংগত; বরং সিএম বাড়ানোর ব্যাপারে ক্রেতাদের সঙ্গে দরকষাকষি করা দরকার।
কম সিএমে কাজ করতে গিয়ে শ্রমিকদের ন্যায্য পাওনা দিতে অসমর্থ হওয়া শ্রমিকদের উৎপাদনশীলতায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। সেই সঙ্গে শ্রমিকদের জীবনমান উন্নত করার পথেও তা প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছে।
অস্বীকার করার উপায় নেই, বিগত তিন দশকে পোশাকশিল্প খাতে উৎপাদনশীলতা, শ্রমদক্ষতা ও ব্যয়দক্ষতা যে হারে বেড়েছে, শ্রমিকদের মজুরি সে হারে বাড়েনি। এর অন্যতম কারণ অত্যন্ত নিম্নপর্যায়ে ন্যূনতম মজুরি হার নির্ধারণ এবং তা পুনর্নির্ধারণে দীর্ঘসূত্রতা। এর সঙ্গে ক্রেতাদের কম সিএম দিয়ে কাজ করানোর প্রবণতাও অংশত দায়ী। ২০০৬ সালে নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি তখনকার বিচারে পর্যাপ্ত ছিল না। সিপিডির এক হিসাবে বলা হয়েছিল, সপ্তম গ্রেডের একজন সাহায্যকারী বা শিক্ষানবিশের বেতন দুই হাজার ১৫৬ টাকার নিচে হতে পারে না, অথচ তা নির্ধারিত হয়েছিল এক হাজার ৬৬২ দশমিক ৫০ টাকায়। এমনকি ডলারের মূল্যমান বিচারে কোনো কোনো গ্রেডে ২০০৬ সালের নির্ধারিত মজুরি আগের ন্যূনতম মজুরি থেকেও কম নির্ধারিত হয়েছিল। ২০০৬ সালের সিদ্ধান্ত মোতাবেক তিন বছর পর ন্যূনতম মজুরি পুনর্নির্ধারণের সময় ধার্য হয়। এরই ধারাবাহিকতায় বর্তমানে ন্যূনতম মজুরি বোর্ড মজুরি পুনর্নির্ধারণের কাজ করছে।
মজুরি নির্ধারণে শ্রম আইন অনুযায়ী নির্দেশিত নীতিমালা, আইএলও (১৩১) কনভেনশনের নীতিমালা, বিভিন্ন দেশের ন্যূনতম মজুরি নীতিমালা এবং বিদ্যমান অন্যান্য খাতের নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি বিবেচনায় নিয়ে একটি যৌক্তিক গ্রহণযোগ্য ন্যূনতম মজুরি ঘোষিত হবে, এটাই প্রত্যাশা। বলা বাহুল্য, মজুরি পুনর্নির্ধারণে শুধু ২০০৬ সালের অক্টোবর থেকে ২০১০ সালের জুন পর্যন্ত সময়ের মূল্যস্ফীতির হিসাবটুকু (২৩ দশমিক ৪ শতাংশ) বিবেচনা করাই যথেষ্ট নয়, এর সঙ্গে যুক্ত হওয়া উচিত দেশজ প্রবৃদ্ধির হিসাবও। এই দুটোর সমন্বয় করলে শ্রমিকের মজুরি কমপক্ষে ৭০ দশমিক ৪ শতাংশ বাড়ানো দরকার। বিশ্লেষণ থেকে প্রতীয়মান হয়, একজন শিক্ষানবিশ শ্রমিকের বেতন কমপক্ষে দুই হাজার ৮৪০ টাকা হওয়া বাঞ্ছনীয়। সরকারি সিদ্ধান্ত মোতাবেক ২৮ জুলাই নতুন ন্যূনতম মজুরি ঘোষিত হবে।
এ ক্ষেত্রে স্বল্প সময়ে কারখানা পর্যায়ে ন্যূনতম মজুরি বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জগুলোও বিবেচনায় রাখা দরকার। প্রথমত, সক্ষমতার বিচারে বড় আকারের কারখানাগুলো ন্যূনতম মজুরির বড় ধরনের পরিবর্তন বাস্তবায়নে সক্ষম হলেও ছোট আকারের কারখানাগুলো ততটা সক্ষম নয় বলে প্রতীয়মান হয়। দ্বিতীয়ত, ২০১০-১১ অর্থবছরের বাজেটে আরোপিত রপ্তানি-আয়ের ওপর শূন্য দশমিক ৫০ শতাংশ অগ্রিম আয়কর, ভাড়া করা স্পেসের ওপর ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর এবং ক্লিয়ারিং-ফরওয়ার্ডিং এজেন্সির ওপর ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ পোশাক কারখানায় উৎপাদন-ব্যয় বৃদ্ধি এবং উদ্যোক্তার নিট আয় কমাবে। তৃতীয়ত, বিশ্বমন্দা-পরবর্তী পোশাক খাত এখনো পুরোপুরি ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি, যদিও যথেষ্ট ভালো অর্ডারের খবর আসছে। অবশ্য সরকার মন্দা মোকাবিলায় প্রণোদনাও ঘোষণা করেছে নতুন বাজারে রপ্তানি সম্প্রসারণ এবং ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের সহায়তার জন্য।
মজুরির ব্যয়বৃদ্ধিজনিত সমস্যা মেটাতে সরকারি উদ্যোগ কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। শ্রমিকদের জীবনযাত্রার ব্যয় সংকুলানে প্রচলিত রেশনিং-ব্যবস্থা সম্প্রসারণ করা যেতে পারে, যাতে সর্বোচ্চসংখ্যক শ্রমিক এর সুবিধা পান। শ্রমিকদের আবাসনসমস্যার সমাধানে সরকারের সহযোগিতায় মালিকেরা শ্রমঘন এলাকায় আবাসনব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারেন। সর্বোপরি, আগামী দশকের উন্নততর পোশাক খাতের জন্য যে দক্ষ শ্রমিক সরবরাহ নিশ্চিত করা প্রয়োজন, তাঁদের জন্য একটা কার্যকর ও গ্রহণযোগ্য ন্যূনতম মজুরিকাঠামো বাস্তবায়নের কোনো বিকল্প নেই।
খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম: সিপিডির সিনিয়র রিসার্চ ফেলো।
আগামী দশকে পোশাক খাতের প্রতিযোগিতা সক্ষমতায় অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি শ্রমিকের অধিকার রক্ষার বিষয়টি আরও গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত হবে। শ্রমিকদের মজুরি, কর্মপরিবেশ প্রভৃতি নিয়ে যদি অসন্তোষ লেগেই থাকে, তবে বড় ক্রেতারা অনিশ্চয়তা এড়াতে নতুন দেশের সন্ধান করবেন। অন্যদিকে এটাও ঠিক, যেসব ক্রেতা শ্রমিকের পর্যাপ্ত মজুরি এবং মালিকের মুনাফা মিটিয়ে পোশাক তৈরির খরচ (কাটিং ও মেকিংয়ের খরচ, সংক্ষেপে যা সিএম হিসেবে পরিচিত) দিতে অপারগ হবেন, তাঁদের ধরে রাখতে নিম্ন পোশাক তৈরির খরচে কাজ না করাই ভালো। অবশ্য অধিকাংশ বিদেশি ক্রেতারই শ্রমিকের ন্যূনতম মজুরির নিশ্চয়তাসহ সিএম প্রদানে নীতিগত অবস্থান রয়েছে। চীনে ক্রমবর্ধমান শ্রমব্যয় বৃদ্ধি এবং চীনা মুদ্রা ইউয়ানের মূল্যমান বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে ক্রেতারা চীনের পাশাপাশি অন্য দেশগুলোর কাছ থেকে তাঁদের সংগ্রহ বাড়াচ্ছেন। বাংলাদেশ সে ক্ষেত্রে তাঁদের অন্যতম পছন্দ। সুতরাং মালিকদের ‘ক্রেতা হারানোর ভয়’ না পাওয়াই সংগত; বরং সিএম বাড়ানোর ব্যাপারে ক্রেতাদের সঙ্গে দরকষাকষি করা দরকার।
কম সিএমে কাজ করতে গিয়ে শ্রমিকদের ন্যায্য পাওনা দিতে অসমর্থ হওয়া শ্রমিকদের উৎপাদনশীলতায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। সেই সঙ্গে শ্রমিকদের জীবনমান উন্নত করার পথেও তা প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছে।
অস্বীকার করার উপায় নেই, বিগত তিন দশকে পোশাকশিল্প খাতে উৎপাদনশীলতা, শ্রমদক্ষতা ও ব্যয়দক্ষতা যে হারে বেড়েছে, শ্রমিকদের মজুরি সে হারে বাড়েনি। এর অন্যতম কারণ অত্যন্ত নিম্নপর্যায়ে ন্যূনতম মজুরি হার নির্ধারণ এবং তা পুনর্নির্ধারণে দীর্ঘসূত্রতা। এর সঙ্গে ক্রেতাদের কম সিএম দিয়ে কাজ করানোর প্রবণতাও অংশত দায়ী। ২০০৬ সালে নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি তখনকার বিচারে পর্যাপ্ত ছিল না। সিপিডির এক হিসাবে বলা হয়েছিল, সপ্তম গ্রেডের একজন সাহায্যকারী বা শিক্ষানবিশের বেতন দুই হাজার ১৫৬ টাকার নিচে হতে পারে না, অথচ তা নির্ধারিত হয়েছিল এক হাজার ৬৬২ দশমিক ৫০ টাকায়। এমনকি ডলারের মূল্যমান বিচারে কোনো কোনো গ্রেডে ২০০৬ সালের নির্ধারিত মজুরি আগের ন্যূনতম মজুরি থেকেও কম নির্ধারিত হয়েছিল। ২০০৬ সালের সিদ্ধান্ত মোতাবেক তিন বছর পর ন্যূনতম মজুরি পুনর্নির্ধারণের সময় ধার্য হয়। এরই ধারাবাহিকতায় বর্তমানে ন্যূনতম মজুরি বোর্ড মজুরি পুনর্নির্ধারণের কাজ করছে।
মজুরি নির্ধারণে শ্রম আইন অনুযায়ী নির্দেশিত নীতিমালা, আইএলও (১৩১) কনভেনশনের নীতিমালা, বিভিন্ন দেশের ন্যূনতম মজুরি নীতিমালা এবং বিদ্যমান অন্যান্য খাতের নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি বিবেচনায় নিয়ে একটি যৌক্তিক গ্রহণযোগ্য ন্যূনতম মজুরি ঘোষিত হবে, এটাই প্রত্যাশা। বলা বাহুল্য, মজুরি পুনর্নির্ধারণে শুধু ২০০৬ সালের অক্টোবর থেকে ২০১০ সালের জুন পর্যন্ত সময়ের মূল্যস্ফীতির হিসাবটুকু (২৩ দশমিক ৪ শতাংশ) বিবেচনা করাই যথেষ্ট নয়, এর সঙ্গে যুক্ত হওয়া উচিত দেশজ প্রবৃদ্ধির হিসাবও। এই দুটোর সমন্বয় করলে শ্রমিকের মজুরি কমপক্ষে ৭০ দশমিক ৪ শতাংশ বাড়ানো দরকার। বিশ্লেষণ থেকে প্রতীয়মান হয়, একজন শিক্ষানবিশ শ্রমিকের বেতন কমপক্ষে দুই হাজার ৮৪০ টাকা হওয়া বাঞ্ছনীয়। সরকারি সিদ্ধান্ত মোতাবেক ২৮ জুলাই নতুন ন্যূনতম মজুরি ঘোষিত হবে।
এ ক্ষেত্রে স্বল্প সময়ে কারখানা পর্যায়ে ন্যূনতম মজুরি বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জগুলোও বিবেচনায় রাখা দরকার। প্রথমত, সক্ষমতার বিচারে বড় আকারের কারখানাগুলো ন্যূনতম মজুরির বড় ধরনের পরিবর্তন বাস্তবায়নে সক্ষম হলেও ছোট আকারের কারখানাগুলো ততটা সক্ষম নয় বলে প্রতীয়মান হয়। দ্বিতীয়ত, ২০১০-১১ অর্থবছরের বাজেটে আরোপিত রপ্তানি-আয়ের ওপর শূন্য দশমিক ৫০ শতাংশ অগ্রিম আয়কর, ভাড়া করা স্পেসের ওপর ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর এবং ক্লিয়ারিং-ফরওয়ার্ডিং এজেন্সির ওপর ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ পোশাক কারখানায় উৎপাদন-ব্যয় বৃদ্ধি এবং উদ্যোক্তার নিট আয় কমাবে। তৃতীয়ত, বিশ্বমন্দা-পরবর্তী পোশাক খাত এখনো পুরোপুরি ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি, যদিও যথেষ্ট ভালো অর্ডারের খবর আসছে। অবশ্য সরকার মন্দা মোকাবিলায় প্রণোদনাও ঘোষণা করেছে নতুন বাজারে রপ্তানি সম্প্রসারণ এবং ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের সহায়তার জন্য।
মজুরির ব্যয়বৃদ্ধিজনিত সমস্যা মেটাতে সরকারি উদ্যোগ কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। শ্রমিকদের জীবনযাত্রার ব্যয় সংকুলানে প্রচলিত রেশনিং-ব্যবস্থা সম্প্রসারণ করা যেতে পারে, যাতে সর্বোচ্চসংখ্যক শ্রমিক এর সুবিধা পান। শ্রমিকদের আবাসনসমস্যার সমাধানে সরকারের সহযোগিতায় মালিকেরা শ্রমঘন এলাকায় আবাসনব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারেন। সর্বোপরি, আগামী দশকের উন্নততর পোশাক খাতের জন্য যে দক্ষ শ্রমিক সরবরাহ নিশ্চিত করা প্রয়োজন, তাঁদের জন্য একটা কার্যকর ও গ্রহণযোগ্য ন্যূনতম মজুরিকাঠামো বাস্তবায়নের কোনো বিকল্প নেই।
খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম: সিপিডির সিনিয়র রিসার্চ ফেলো।
No comments