উপনির্বাচনে প্রার্থী হতে পারেন সু চি
মিয়ানমারের আসন্ন উপনির্বাচনে দেশটির গণতন্ত্রপন্থী আন্দোলনের নেত্রী অং সান সু চি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেন। তাঁর রাজনৈতিক দল দি ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) মুখপাত্র নিয়ান উইন গতকাল শনিবার এ তথ্য জানান।
সু চি কোন এলাকা থেকে প্রার্থী হবেন সে ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করেননি উইন। তবে দলীয় সূত্রগুলো জানায়, তিনি ইয়াঙ্গুন শহর থেকেই নির্বাচন করবেন। এ ছাড়া কবে নাগাদ ওই উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে তা এখনো স্পষ্ট নয়। পার্লামেন্টের দুই কক্ষ মিলিয়ে বর্তমানে ৪০টিরও বেশি আসন শূন্য রয়েছে।
নির্বাচন বর্জনের কারণে গত বছর এনএলডির নিবন্ধন বাতিল হয়ে যায়। পুনরায় নিবন্ধনের বিষয়ে আগামী শুক্রবার দলটি সিদ্ধান্ত নেবে। এতে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনৈতিক অঙ্গনে প্রত্যাবর্তনের পথ সুগম হবে সু চির। ইয়াঙ্গুনে গত শুক্রবার এনএলডির ১০০ জন জ্যেষ্ঠ সদস্যের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
এনএলডি ১৯৯০ সালের নির্বাচনে জয়লাভ করলেও দলটিকে কখনো সরকার গঠন করতে দেওয়া হয়নি। গত নভেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচন বর্জন করেছিল দলটি। নেত্রী সু চিকে তখন গৃহবন্দী করে রাখা হয়েছিল। নির্বাচনের কিছুদিন পর তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়। প্রহসনের অভিযোগ এনে পশ্চিমা বিশ্ব ওই নির্বাচনের ব্যাপক সমালোচনা করে।
মিয়ানমারে সেনা সমর্থিত বর্তমান বেসামরিক সরকার সংস্কারমূলক বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ নিয়ে রীতিমতো চমক সৃষ্টি করেছে। রাজনৈতিক দল সম্পর্কিত আইন সংশোধনবিষয়ক সাম্প্রতিক একটি পদক্ষেপ এমনই একটি উদাহরণ। প্রেসিডেন্ট থেইন সেইন এটি অনুমোদন করেছেন। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানায়, নতুন এই আইন অনুসারে ২০০৮ সালের সংবিধান সংরক্ষণের জন্য প্রতিটি দলের ওপর আরোপিত বাধ্যবাধকতা তুলে নেওয়া হয়েছে।
মিয়ানমারে বর্তমানে ক্ষমতায় রয়েছে একটি নামমাত্র বেসামরিক সরকার। সাবেক সামরিক কর্মকর্তারাই এ সরকারের পেছনে রয়েছেন।
মিয়ানমারের সংবিধানের কঠোর সমালোচনাকারী অং সান সু চি আগামী মঙ্গলবার নিজের মুক্তির প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে একটি সংবাদ সম্মেলন করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
সু চি কোন এলাকা থেকে প্রার্থী হবেন সে ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করেননি উইন। তবে দলীয় সূত্রগুলো জানায়, তিনি ইয়াঙ্গুন শহর থেকেই নির্বাচন করবেন। এ ছাড়া কবে নাগাদ ওই উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে তা এখনো স্পষ্ট নয়। পার্লামেন্টের দুই কক্ষ মিলিয়ে বর্তমানে ৪০টিরও বেশি আসন শূন্য রয়েছে।
নির্বাচন বর্জনের কারণে গত বছর এনএলডির নিবন্ধন বাতিল হয়ে যায়। পুনরায় নিবন্ধনের বিষয়ে আগামী শুক্রবার দলটি সিদ্ধান্ত নেবে। এতে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনৈতিক অঙ্গনে প্রত্যাবর্তনের পথ সুগম হবে সু চির। ইয়াঙ্গুনে গত শুক্রবার এনএলডির ১০০ জন জ্যেষ্ঠ সদস্যের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
এনএলডি ১৯৯০ সালের নির্বাচনে জয়লাভ করলেও দলটিকে কখনো সরকার গঠন করতে দেওয়া হয়নি। গত নভেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচন বর্জন করেছিল দলটি। নেত্রী সু চিকে তখন গৃহবন্দী করে রাখা হয়েছিল। নির্বাচনের কিছুদিন পর তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়। প্রহসনের অভিযোগ এনে পশ্চিমা বিশ্ব ওই নির্বাচনের ব্যাপক সমালোচনা করে।
মিয়ানমারে সেনা সমর্থিত বর্তমান বেসামরিক সরকার সংস্কারমূলক বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ নিয়ে রীতিমতো চমক সৃষ্টি করেছে। রাজনৈতিক দল সম্পর্কিত আইন সংশোধনবিষয়ক সাম্প্রতিক একটি পদক্ষেপ এমনই একটি উদাহরণ। প্রেসিডেন্ট থেইন সেইন এটি অনুমোদন করেছেন। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানায়, নতুন এই আইন অনুসারে ২০০৮ সালের সংবিধান সংরক্ষণের জন্য প্রতিটি দলের ওপর আরোপিত বাধ্যবাধকতা তুলে নেওয়া হয়েছে।
মিয়ানমারে বর্তমানে ক্ষমতায় রয়েছে একটি নামমাত্র বেসামরিক সরকার। সাবেক সামরিক কর্মকর্তারাই এ সরকারের পেছনে রয়েছেন।
মিয়ানমারের সংবিধানের কঠোর সমালোচনাকারী অং সান সু চি আগামী মঙ্গলবার নিজের মুক্তির প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে একটি সংবাদ সম্মেলন করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
No comments