চাল ও গমের ঋণপত্র খুলতে জটিলতার অভিযোগ
খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় অভিযোগ করেছে, চাল-গম আমদানির জন্য প্রয়োজনীয় ঋণপত্র (এলসি) খুলতে জটিলতা দেখা দিয়েছে। অনেক ব্যাংক এলসি খুলছে না। এ জন্য মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ ব্যাংককে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক এর পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাংকগুলোকে স্বীয় বিবেচনায় ঋণপত্র স্থাপনে পরামর্শ দিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে, চাল ও গমের মতো অত্যাবশ্যকীয় ভোগ্যপণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে সরকারি-বেসরকারি খাতে এসব পণ্য আমদানির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা জরুরি।
সূত্র জানায়, গতকাল বৃহস্পতিবার ব্যাংকগুলোর শীর্ষ নির্বাহীদের কাছে বাংলাদেশ ব্যাংক এ পরামর্শ পাঠিয়েছে। ব্যাংকগুলোর সূত্র অবশ্য বলছে, দেশের খাদ্য মজুদ পরিস্থিতি, কৃষকের উৎপাদিত পণ্যের মূল্য প্রাপ্যতা এবং দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতি বিবেচনা নিয়ে তারা এলসি খুলবে।
জানা গেছে, সম্প্রতি খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে। এ চিঠিতে আমদানির লক্ষ্যসহ সর্বশেষ পরিস্থিতি তুলে ধরা হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে বলা হয়েছে, সরকার সাত লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন গম আমদানির প্রাক্কলন করেছে। এর মধ্যে পাঁচ লাখ ১০ হাজার টনের এলসি চূড়ান্ত হয়েছে। ৫০ হাজার মেট্রিক টন আমদানির জন্য চুক্তির অপেক্ষায় আছে। বাকি এক লাখ ৯০ হাজার মেট্রিক টন গম আন্তর্জাতিক দরপত্রের মাধ্যমে আমদানি করা হবে। কিন্তু এসব গম আমদানির জন্য ব্যাংক ঋণপত্র খুলতে রাজি হচ্ছে না।
আবার সরকার চার লাখ ৫৭ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির জন্য ঋণপত্র খুলতে চাইলেও সেখানে জটিলতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে বেসরকারি খাতের আমদানিকারকেরা চাল ও গমের মতো অত্যাবশ্যকীয় পণ্য আমদানিতে ঋণপত্র খুলতে গিয়ে যেন বাধাগ্রস্ত না হন, সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। এ পরিস্থিতি নিরসনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে চিঠিতে।
অন্যদিকে ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে গতকাল কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পাঠানো নির্দেশনায় বলা হয়েছে, খাদ্য অধিদপ্তর আন্তর্জাতিক দরপত্র বা কোটেশন ও সরকারের সঙ্গে সরকারের (জিটুজি) আলোচনার ভিত্তিতে আমদানিতব্য চাল ও গমের মূল্য পরিশোধের জন্য বিভিন্ন ব্যাংকে ঋণপত্র স্থাপনের ক্ষেত্রে জটিলতা দেখা দিচ্ছে। এ অবস্থায় চাল ও গমের মতো অত্যাবশ্যকীয় ভোগ্যপণ্যের সরবরাহ নিশ্চিত করতে সরকারি-বেসরকারি খাতে এসব পণ্য আমদানির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা জরুরি। গুরুত্ব বিবেচনায় ব্যাংকগুলোকে ঋণপত্র খুলতে স্বীয় বিবেচনায় ব্যবস্থা নিতে পরামর্শ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
সূত্র জানায়, গতকাল বৃহস্পতিবার ব্যাংকগুলোর শীর্ষ নির্বাহীদের কাছে বাংলাদেশ ব্যাংক এ পরামর্শ পাঠিয়েছে। ব্যাংকগুলোর সূত্র অবশ্য বলছে, দেশের খাদ্য মজুদ পরিস্থিতি, কৃষকের উৎপাদিত পণ্যের মূল্য প্রাপ্যতা এবং দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতি বিবেচনা নিয়ে তারা এলসি খুলবে।
জানা গেছে, সম্প্রতি খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে। এ চিঠিতে আমদানির লক্ষ্যসহ সর্বশেষ পরিস্থিতি তুলে ধরা হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে বলা হয়েছে, সরকার সাত লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন গম আমদানির প্রাক্কলন করেছে। এর মধ্যে পাঁচ লাখ ১০ হাজার টনের এলসি চূড়ান্ত হয়েছে। ৫০ হাজার মেট্রিক টন আমদানির জন্য চুক্তির অপেক্ষায় আছে। বাকি এক লাখ ৯০ হাজার মেট্রিক টন গম আন্তর্জাতিক দরপত্রের মাধ্যমে আমদানি করা হবে। কিন্তু এসব গম আমদানির জন্য ব্যাংক ঋণপত্র খুলতে রাজি হচ্ছে না।
আবার সরকার চার লাখ ৫৭ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির জন্য ঋণপত্র খুলতে চাইলেও সেখানে জটিলতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে বেসরকারি খাতের আমদানিকারকেরা চাল ও গমের মতো অত্যাবশ্যকীয় পণ্য আমদানিতে ঋণপত্র খুলতে গিয়ে যেন বাধাগ্রস্ত না হন, সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। এ পরিস্থিতি নিরসনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে চিঠিতে।
অন্যদিকে ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে গতকাল কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পাঠানো নির্দেশনায় বলা হয়েছে, খাদ্য অধিদপ্তর আন্তর্জাতিক দরপত্র বা কোটেশন ও সরকারের সঙ্গে সরকারের (জিটুজি) আলোচনার ভিত্তিতে আমদানিতব্য চাল ও গমের মূল্য পরিশোধের জন্য বিভিন্ন ব্যাংকে ঋণপত্র স্থাপনের ক্ষেত্রে জটিলতা দেখা দিচ্ছে। এ অবস্থায় চাল ও গমের মতো অত্যাবশ্যকীয় ভোগ্যপণ্যের সরবরাহ নিশ্চিত করতে সরকারি-বেসরকারি খাতে এসব পণ্য আমদানির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা জরুরি। গুরুত্ব বিবেচনায় ব্যাংকগুলোকে ঋণপত্র খুলতে স্বীয় বিবেচনায় ব্যবস্থা নিতে পরামর্শ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
No comments