ইরানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে সৌদি আরব
যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূতকে হত্যার ষড়যন্ত্রের ঘটনায় ইরানের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বিবেচনা করছে সৌদি আরব। একই ঘটনায় ইরানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য মনোযোগ দিতে বিশ্বসম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা এসপিএনে গত বুধবার দেওয়া এক বিবৃতিতে ওয়াশিংটনে সৌদি রাষ্ট্রদূত আদেল আল জুবায়েরকে হত্যার জন্য ইরানের ষড়যন্ত্রের তীব্র নিন্দা জানানো হয়। এ ষড়যন্ত্রকে ‘গর্হিত ও জঘন্য’ বলে অভিহিত করা হয়। এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে সৌদি আরব যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যোগাযোগ ও সমন্বয় অব্যাহত রাখবে বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়। ইংরেজি ও আরবি দুই ভাষায় এ বিবৃতি দেওয়া হয়।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সৌদি আরব ইরানের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বিবেচনা করছে। সৌদি আরব তার স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তার জন্য হুমকি বা জনগণকে খেপিয়ে তোলার মতো যেকোনো হুমকির বিষয়ে কঠোর পদক্ষেপ নেবে।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন গত বুধবার বলেন, ‘আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার স্বার্থে ইরানের এ ষড়যন্ত্রের নিন্দা জানানোর জন্য বিশ্বসম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। ইরানের এমন বেপরোয়া কাণ্ড আন্তর্জাতিক আইন ও মূল্যবোধের পরিপন্থী। এ জন্য ইরানকে অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।’
ইরানের মদদে সৌদি রাষ্ট্রদূতকে হত্যার ষড়যন্ত্রের ঘটনায় আটক মানসুর আরবাসিয়ারসহ পাঁচ ব্যক্তির সম্পদ জব্দের সিদ্ধান্ত নিয়েছে মার্কিন রাজস্ব বিভাগ।
যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স জাতিসংঘের মাধ্যমে ইরানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে মার্কিন দাবিকে সমর্থন জানিয়েছে। তবে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের ভেটো ক্ষমতাসম্পন্ন রাশিয়া যুক্তরাষ্ট্রের ফাঁস করা ইরানের ষড়যন্ত্রের বিষয়টিকে ‘অদ্ভুত বিষয়’ বলে উল্লেখ করেছে। ভেটো ক্ষমতাসম্পন্ন অন্য দেশ চীন ষড়যন্ত্রের বিষয়টি নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো মন্তব্য করেনি।
গত মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্র জানায়, তারা ওয়াশিংটনে নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূতকে হত্যার ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে দিয়েছে। এ ষড়যন্ত্রে ইরান জড়িত। এ ঘটনায় মানসুর আরবাসিয়ারকে নিউইয়র্কের জন এফ কেনেডি বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে ইরান এ ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করে একে যুক্তরাষ্ট্রের ইরানবিরোধী নীতির অংশ ও যুক্তরাষ্ট্রের ‘শয়তানির ষড়যন্ত্র’ বলে আখ্যা দিয়েছে।
সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা এসপিএনে গত বুধবার দেওয়া এক বিবৃতিতে ওয়াশিংটনে সৌদি রাষ্ট্রদূত আদেল আল জুবায়েরকে হত্যার জন্য ইরানের ষড়যন্ত্রের তীব্র নিন্দা জানানো হয়। এ ষড়যন্ত্রকে ‘গর্হিত ও জঘন্য’ বলে অভিহিত করা হয়। এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে সৌদি আরব যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যোগাযোগ ও সমন্বয় অব্যাহত রাখবে বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়। ইংরেজি ও আরবি দুই ভাষায় এ বিবৃতি দেওয়া হয়।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সৌদি আরব ইরানের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বিবেচনা করছে। সৌদি আরব তার স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তার জন্য হুমকি বা জনগণকে খেপিয়ে তোলার মতো যেকোনো হুমকির বিষয়ে কঠোর পদক্ষেপ নেবে।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন গত বুধবার বলেন, ‘আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার স্বার্থে ইরানের এ ষড়যন্ত্রের নিন্দা জানানোর জন্য বিশ্বসম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। ইরানের এমন বেপরোয়া কাণ্ড আন্তর্জাতিক আইন ও মূল্যবোধের পরিপন্থী। এ জন্য ইরানকে অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।’
ইরানের মদদে সৌদি রাষ্ট্রদূতকে হত্যার ষড়যন্ত্রের ঘটনায় আটক মানসুর আরবাসিয়ারসহ পাঁচ ব্যক্তির সম্পদ জব্দের সিদ্ধান্ত নিয়েছে মার্কিন রাজস্ব বিভাগ।
যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স জাতিসংঘের মাধ্যমে ইরানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে মার্কিন দাবিকে সমর্থন জানিয়েছে। তবে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের ভেটো ক্ষমতাসম্পন্ন রাশিয়া যুক্তরাষ্ট্রের ফাঁস করা ইরানের ষড়যন্ত্রের বিষয়টিকে ‘অদ্ভুত বিষয়’ বলে উল্লেখ করেছে। ভেটো ক্ষমতাসম্পন্ন অন্য দেশ চীন ষড়যন্ত্রের বিষয়টি নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো মন্তব্য করেনি।
গত মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্র জানায়, তারা ওয়াশিংটনে নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূতকে হত্যার ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে দিয়েছে। এ ষড়যন্ত্রে ইরান জড়িত। এ ঘটনায় মানসুর আরবাসিয়ারকে নিউইয়র্কের জন এফ কেনেডি বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে ইরান এ ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করে একে যুক্তরাষ্ট্রের ইরানবিরোধী নীতির অংশ ও যুক্তরাষ্ট্রের ‘শয়তানির ষড়যন্ত্র’ বলে আখ্যা দিয়েছে।
No comments