শিশুর ওজন স্বল্পতায় বায়ু দূষণ দায়ী
যানবাহন, উত্তাপ ও কয়লাখনি থেকে দূষিত
বায়ুতে অন্তঃসত্ত্বা নারীরা শ্বাস নিলে নবজাতকের ওজনস্বল্পতার ঝুঁকি বাড়ে।
যুক্তরাষ্ট্রের এনভায়রনমেন্টাল হেলথ পারস্পেকটিভস সাময়িকীতে প্রকাশিত
আন্তর্জাতিক এক গবেষণায় গতকাল বুধবার এ তথ্য জানানো হয়েছে।
স্পেনের
বার্সেলোনায় অবস্থিত সেন্টার ফর রিসার্চ ইন এনভায়রনমেন্টাল এপিডোমোলজির
গবেষক পায়াম দাভান্দ বলেন, বায়ুদূষণের সঙ্গে নবজাতকের ওজনের সম্পর্ক রয়েছে।
দূষণের মাত্রা যত বাড়ে, শিশুর ওজন তত কমে। নবজাতকের ওজন আড়াই কেজির কম হলে
জন্মের কয়েক সপ্তাহের মধ্যে মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ে এবং পরবর্তী জীবনে
দীর্ঘস্থায়ী অসুখ-বিসুখ দেখা দিতে পারে। এ ব্যাপারে গবেষণা অব্যাহত রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোতে অবস্থিত ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ধাত্রীবিদ্যা ও প্রজনন বিভাগের অধ্যাপক ট্যাসি উডরাফ বলেন, ‘বিশ্বের সব মানুষ কম-বেশি বায়ুদূষণের শিকার হচ্ছে। বাতাসে ভাসমান ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র অসংখ্য কণা আমাদের প্রশ্বাসের সঙ্গে ফুসফুসে প্রবেশ করছে। তবে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের ফলে দূষণের মাত্রা কমে এসেছে।’
বিজ্ঞানীরা উত্তর আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা, ইউরোপ ও এশিয়া মহাদেশ এবং অস্ট্রেলিয়ার অন্তত ৩০ লাখ নবজাতকের ওপর পরিচালিত গবেষণার তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেন। এএফপি।
যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোতে অবস্থিত ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ধাত্রীবিদ্যা ও প্রজনন বিভাগের অধ্যাপক ট্যাসি উডরাফ বলেন, ‘বিশ্বের সব মানুষ কম-বেশি বায়ুদূষণের শিকার হচ্ছে। বাতাসে ভাসমান ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র অসংখ্য কণা আমাদের প্রশ্বাসের সঙ্গে ফুসফুসে প্রবেশ করছে। তবে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের ফলে দূষণের মাত্রা কমে এসেছে।’
বিজ্ঞানীরা উত্তর আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা, ইউরোপ ও এশিয়া মহাদেশ এবং অস্ট্রেলিয়ার অন্তত ৩০ লাখ নবজাতকের ওপর পরিচালিত গবেষণার তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেন। এএফপি।
No comments