সাক্ষাৎকারে প্যানেটা-ড্রোন হামলা চলবে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী লিওন প্যানেটা বলেছেন, জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদাকে পরাস্ত করতে পাকিস্তানের মাটিতে মার্কিন চালকবিহীন বিমান (ড্রোন) হামলা অব্যাহত থাকবে। যুক্তরাষ্ট্রের ওপর সন্ত্রাসী হামলা ঠেকাতে প্রয়োজনে অন্য দেশেও এ হামলা চলবে।
গত শুক্রবার বার্তা সংস্থা এএফপিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্যানেটা এসব কথা বলেন।
২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর নিউ ইয়র্কের টুইন টাওয়ারসহ কয়েকটি জায়গায় হামলা চালায় সন্ত্রাসীরা। এরপর বিশ্বব্যাপী সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধ শুরু করে যুক্তরাষ্ট্র।
প্যানেটা বলেন, '২০০১ সালের হামলার দশক পার হলেও আমাদের ড্রোন হামলা অব্যাহত রাখতে হবে।' এর কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি বলেন, 'এটি আসলে পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করবে। কারণ, আমরা এখনো যুদ্ধের মধ্যে আছি।' ড্রোন হামলার লক্ষ্য সম্পর্কে প্যানেটা জানান, যারা নিউ ইয়র্কে তিন হাজার এবং পেন্টাগনের ২০০ মানুষকে হত্যা করেছে, তাদের বিরুদ্ধেই এ অভিযান।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, 'এটি (ড্রোন হামলা) আল-কায়েদার বিরুদ্ধে পরিচালিত অভিযানের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কিন্তু এ হামলা কেবল পাকিস্তানি জঙ্গিদের বিরুদ্ধে নয়। ইয়েমেন, সোমালিয়া, যখন যেখানে দরকার পড়বে এ হামলা চালাতে হবে।'
ড্রোন হামলায় ইয়েমেনের জোরালো সমর্থন আছে উল্লেখ করে প্যানেটা জানান, আল-কায়েদাকে নির্মূল করতে তারা বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যৌথভাবেও এ হামলা চালাতে পারেন।
প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার আগে প্যানেটা মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর প্রধান ছিলেন। ২০০৯ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত তাঁর মেয়াদে পাকিস্তানে ড্রোন হামলা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়ে যায়। সূত্র : এএফপি, জিনিউজ।
হামলা বেড়েছে : পাকিস্তানে মার্কিন ড্রোন হামলা গত বছরের তুলনায় বেড়েছে বলে জানিয়েছে ব্রিটেনের দ্য ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিজম (টিবিআইজে)।
অলাভজনক সংবাদ সংস্থাটি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, গত জানুয়ারিতে পাকিস্তানে ৯ দিনের মধ্যে ছয়বার ড্রোন হামলা চালানো হয়েছে। পাকিস্তানি পত্রিকা এঙ্প্রেস ট্রিবিউনের মতে, গত বছরের জানুয়ারির তুলনায় এ হামলার সংখ্যা দুই গুণ। টিবিআইজের হিসাবে, ২০০৪ সাল থেকে মোট ৩৬২টি হামলা হয়েছে। তাদের ধারণা, এসব হামলায় আড়াই হাজার থেকে সাড়ে তিন হাজার মানুষ মারা গেছে। আহত হয়েছে প্রায় দেড় হাজার।
২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর নিউ ইয়র্কের টুইন টাওয়ারসহ কয়েকটি জায়গায় হামলা চালায় সন্ত্রাসীরা। এরপর বিশ্বব্যাপী সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধ শুরু করে যুক্তরাষ্ট্র।
প্যানেটা বলেন, '২০০১ সালের হামলার দশক পার হলেও আমাদের ড্রোন হামলা অব্যাহত রাখতে হবে।' এর কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি বলেন, 'এটি আসলে পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করবে। কারণ, আমরা এখনো যুদ্ধের মধ্যে আছি।' ড্রোন হামলার লক্ষ্য সম্পর্কে প্যানেটা জানান, যারা নিউ ইয়র্কে তিন হাজার এবং পেন্টাগনের ২০০ মানুষকে হত্যা করেছে, তাদের বিরুদ্ধেই এ অভিযান।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, 'এটি (ড্রোন হামলা) আল-কায়েদার বিরুদ্ধে পরিচালিত অভিযানের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কিন্তু এ হামলা কেবল পাকিস্তানি জঙ্গিদের বিরুদ্ধে নয়। ইয়েমেন, সোমালিয়া, যখন যেখানে দরকার পড়বে এ হামলা চালাতে হবে।'
ড্রোন হামলায় ইয়েমেনের জোরালো সমর্থন আছে উল্লেখ করে প্যানেটা জানান, আল-কায়েদাকে নির্মূল করতে তারা বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যৌথভাবেও এ হামলা চালাতে পারেন।
প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার আগে প্যানেটা মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর প্রধান ছিলেন। ২০০৯ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত তাঁর মেয়াদে পাকিস্তানে ড্রোন হামলা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়ে যায়। সূত্র : এএফপি, জিনিউজ।
হামলা বেড়েছে : পাকিস্তানে মার্কিন ড্রোন হামলা গত বছরের তুলনায় বেড়েছে বলে জানিয়েছে ব্রিটেনের দ্য ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিজম (টিবিআইজে)।
অলাভজনক সংবাদ সংস্থাটি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, গত জানুয়ারিতে পাকিস্তানে ৯ দিনের মধ্যে ছয়বার ড্রোন হামলা চালানো হয়েছে। পাকিস্তানি পত্রিকা এঙ্প্রেস ট্রিবিউনের মতে, গত বছরের জানুয়ারির তুলনায় এ হামলার সংখ্যা দুই গুণ। টিবিআইজের হিসাবে, ২০০৪ সাল থেকে মোট ৩৬২টি হামলা হয়েছে। তাদের ধারণা, এসব হামলায় আড়াই হাজার থেকে সাড়ে তিন হাজার মানুষ মারা গেছে। আহত হয়েছে প্রায় দেড় হাজার।
No comments