রাজসাক্ষী হতে চায় দুই আসামি-আদালতে যাওয়া- আসার পথে গণপিটুনির আশঙ্কা
শাস্তি এড়াতে দিল্লির গণধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার ছয়জনের মধ্যে দুইজন রাজসাক্ষী হতে চায়। ওই দুজন সরকারের কাছে আইনি সহায়তা চেয়েছে। আজ তাদের আদালতে হাজির করার কথা। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে আশঙ্কা রয়েছে, আদালতে যাওয়া বা ফেরার পথে গণরোষের শিকার হতে পারে তারা।
১৪ দিনের রিমান্ডের মেয়াদ শেষ হওয়ায় গতকাল গ্রেপ্তারকৃত চারজনকে দিল্লির সাকেতের মহানগর হাকিম আদালতের বিচারক জ্যোতি ক্লের দপ্তরে হাজির করা হয়। এখানেই অভিযুক্তদের মধ্য দুজন রাজসাক্ষী এবং বাকি দুজন সরকারের কাছ থেকে আইনি সহায়তা চায়। তবে আইন বিশেষজ্ঞদের মতে, এ ধরনের গণধর্ষণ ও হত্যার মামলায় রাজসাক্ষী হয়ে শাস্তি কমানোর আশা করতে পারে না গ্রেপ্তারকৃতরা।
বিচারক ১৯ জানুয়ারি পর্যন্ত তাদের রিমান্ডের মেয়াদ বাড়িয়েছেন। পঞ্চম ব্যক্তির রিমান্ডের মেয়াদ শেষ হবে আগামী ৯ জানুয়ারি। তাকেও কাল আদালতে হাজির করা হবে।
এদিকে আদালতে যাওয়া বা ফেরার পথে গণধোলাইয়ের শিকার হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে গ্রেপ্তারকৃতরা। কারাগারের কর্মকর্তারা জানান, এমন আশঙ্কা থেকেই তাদের নিরাপত্তার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে পাঁচজন দিল্লির তিহার কারাগারে রয়েছে। সেখানকার বন্দিরাও এরই মধ্যে তাদের ওপর হামলার চেষ্টা চালিয়েছে। গ্রেপ্তারের পর থেকে তাদের কাছে কোনো দর্শনার্থী আসেনি। বাইরের পৃথিবীর সঙ্গে তাদের একমাত্র যোগাযোগের মাধ্যম হচ্ছে টেলিভিশন। মূলত টেলিভিশনেই ওই তরুণীর মৃত্যু এবং ভারতজুড়ে বিক্ষোভের কথা জানতে পারে তারা। মানুষের ক্ষোভই আতঙ্কিত করে তুলেছে তাদের। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস।
বিচারক ১৯ জানুয়ারি পর্যন্ত তাদের রিমান্ডের মেয়াদ বাড়িয়েছেন। পঞ্চম ব্যক্তির রিমান্ডের মেয়াদ শেষ হবে আগামী ৯ জানুয়ারি। তাকেও কাল আদালতে হাজির করা হবে।
এদিকে আদালতে যাওয়া বা ফেরার পথে গণধোলাইয়ের শিকার হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে গ্রেপ্তারকৃতরা। কারাগারের কর্মকর্তারা জানান, এমন আশঙ্কা থেকেই তাদের নিরাপত্তার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে পাঁচজন দিল্লির তিহার কারাগারে রয়েছে। সেখানকার বন্দিরাও এরই মধ্যে তাদের ওপর হামলার চেষ্টা চালিয়েছে। গ্রেপ্তারের পর থেকে তাদের কাছে কোনো দর্শনার্থী আসেনি। বাইরের পৃথিবীর সঙ্গে তাদের একমাত্র যোগাযোগের মাধ্যম হচ্ছে টেলিভিশন। মূলত টেলিভিশনেই ওই তরুণীর মৃত্যু এবং ভারতজুড়ে বিক্ষোভের কথা জানতে পারে তারা। মানুষের ক্ষোভই আতঙ্কিত করে তুলেছে তাদের। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস।
No comments