পুনর্মিলনীর পর সাউন্ডগার্ডেন by মনোয়ারুল হক
বিলবোর্ড শীর্ষ দশ রক গানের তালিকায় এ সপ্তাহে ৬ নম্বর স্থান দখল করে আছে সাউন্ডগার্ডেনের ‘লিভ টু রাইজ’। সুদীর্ঘ এক যুগ ব্যান্ডের কার্যক্রম বন্ধ থাকার পর তারা ২০১০ সালে নতুন করে পথচলা শুরু করেছে। আমরা আজ সাউন্ডগার্ডেন সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানব।
সাউন্ডগার্ডেন নামক ব্যান্ডটি ১৯৮৪ সালে আমেরিকায় যাত্রা শুরু করেছিল। ব্যান্ডটির প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের মধ্যে ছিলেন কণ্ঠশিল্পী ক্রিস কর্নেল, লিড গিটারিস্ট কিম থাইল ও বেইজিস্ট হিরো ইয়ামামোটো। পরবর্তী সময়ে ১৯৮৬ সালে ম্যাট ক্যামেরন ব্যান্ডটির স্থায়ী ড্রামার হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৯০ সালে হিরো ইয়ামামোটোর পরিবর্তে বেন শেফার্ড স্থায়ী বেইজিস্ট হিসেবে সাউন্ডগার্ডেনে যোগ দেন।
গ্রাঞ্জ নামক রক ও মেটালের যে ধারা প্রচলিত আছে, তা সৃষ্টিতে যে গুটিকয়েক ব্যান্ডের ভূমিকা ছিল, তার মধ্যে সাউন্ডগার্ডেন অন্যতম। তাদের দ্বারা অসংখ্য ব্যান্ড অনুপ্রাণিত হয়েছে। সাউন্ডগার্ডেন প্রথম গ্রাঞ্জ ব্যান্ড, যারা সেই সময়ে বড় কোনো রেকর্ড কোম্পানির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিল। নব্বইয়ের দশকের শুরুর দিকে সাউন্ডগার্ডেন তাদের সমসাময়িক নির্ভানা, অ্যালিস ইন চেইনস ও পার্ল জ্যাম প্রভৃতি ব্যান্ড জনপ্রিয়তা লাভ করতে থাকে।
সাউন্ডগার্ডেনের সবচেয়ে বড় সাফল্য ছিল ১৯৯৪ সালের সুপার আননোন অ্যালবামটি, যেটা বিলবোর্ড শীর্ষ তালিকায় প্রথম স্থান নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল। তারা সেই অ্যালবামের ‘ব্ল্যাক হো সান’ ও ‘স্পুনম্যান’ গান দুটির জন্য গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড জয়লাভ করে। তবে এমনই সাফল্যের পরপর ১৯৯৭ সালে ব্যান্ডটি ভেঙে যায়। ভাঙার কারণ ছিল সদস্যদের মধ্যে সৃষ্টিশীলতার নানা অমিল। মাঝখানে অনেক বড় একটা সময় সাউন্ডগার্ডেন নিঃশব্দ থেকে ২০১০ সালে পুনর্মিলনী করেছে। এই পুনর্মিলনীর পর তারা তাদের নতুন অ্যালবাম নিয়ে কাজ করে চলেছে। ২০১২ সালের শেষ নাগাদ অ্যালবামটি প্রকাশ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। মার্ভেল কমিকস অবলম্বনে দি অ্যাভেঞ্জারস চলচ্চিত্রে তাদের ‘লিভ টু রাইজ’ নামক গানটি ব্যবহার করা হয়েছে। ‘লিভ টু রাইজ’ বর্তমানে বিলবোর্ড শীর্ষ দশ রক গানের তালিকায় শক্ত আসন করে নিয়েছে। গানটি নতুন করে তাদের আবার জাগরণের কথা প্রমাণ করেছে। সাউন্ডগার্ডেনের যেসব অ্যালবাম প্রকাশ পেয়েছে।
আল্ট্রামেগা ওকে (১৯৮৮), লাউডার দ্যান লাভ (১৯৮৯), ব্যাড মোটর ফিঙ্গার (১৯৯১), সুপার আননোন (১৯৯৪), ডাউন অন দ্য আপসাইড (১৯৯৬)।
ব্যান্ডটি ১৯৯৭ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত তাদের কার্যক্রম বন্ধ রাখলেও এর সদস্যরা অন্যান্য ব্যান্ডে বাজানো শুরু করেন। এর মধ্যে ক্রিস কর্নেল তাঁর একক অ্যালবামের কাজ করেছেন এবং অডিওস্লেভ নামক ব্যান্ডের সদস্য ছিলেন। অডিওস্লেভের অত্যন্ত জনপ্রিয় কিছু গান আছে। ক্রিস কর্নেলের রহস্যময় কণ্ঠ তাঁকে আলাদা একটা জায়গা দিয়েছে। ভক্তরা তাঁর কণ্ঠ খুব পছন্দ করেন। হঠাৎ করে অডিওস্লেভ বন্ধ করে তিনি আবার সাউন্ডগার্ডেনের পুনর্মিলনী ঘটিয়ে খুব ভালো উদ্যোগ নিয়েছেন।
আমরা সাউন্ডগার্ডেনের নতুন অ্যালবামের প্রত্যাশায় আছি।
গ্রাঞ্জ নামক রক ও মেটালের যে ধারা প্রচলিত আছে, তা সৃষ্টিতে যে গুটিকয়েক ব্যান্ডের ভূমিকা ছিল, তার মধ্যে সাউন্ডগার্ডেন অন্যতম। তাদের দ্বারা অসংখ্য ব্যান্ড অনুপ্রাণিত হয়েছে। সাউন্ডগার্ডেন প্রথম গ্রাঞ্জ ব্যান্ড, যারা সেই সময়ে বড় কোনো রেকর্ড কোম্পানির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিল। নব্বইয়ের দশকের শুরুর দিকে সাউন্ডগার্ডেন তাদের সমসাময়িক নির্ভানা, অ্যালিস ইন চেইনস ও পার্ল জ্যাম প্রভৃতি ব্যান্ড জনপ্রিয়তা লাভ করতে থাকে।
সাউন্ডগার্ডেনের সবচেয়ে বড় সাফল্য ছিল ১৯৯৪ সালের সুপার আননোন অ্যালবামটি, যেটা বিলবোর্ড শীর্ষ তালিকায় প্রথম স্থান নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল। তারা সেই অ্যালবামের ‘ব্ল্যাক হো সান’ ও ‘স্পুনম্যান’ গান দুটির জন্য গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড জয়লাভ করে। তবে এমনই সাফল্যের পরপর ১৯৯৭ সালে ব্যান্ডটি ভেঙে যায়। ভাঙার কারণ ছিল সদস্যদের মধ্যে সৃষ্টিশীলতার নানা অমিল। মাঝখানে অনেক বড় একটা সময় সাউন্ডগার্ডেন নিঃশব্দ থেকে ২০১০ সালে পুনর্মিলনী করেছে। এই পুনর্মিলনীর পর তারা তাদের নতুন অ্যালবাম নিয়ে কাজ করে চলেছে। ২০১২ সালের শেষ নাগাদ অ্যালবামটি প্রকাশ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। মার্ভেল কমিকস অবলম্বনে দি অ্যাভেঞ্জারস চলচ্চিত্রে তাদের ‘লিভ টু রাইজ’ নামক গানটি ব্যবহার করা হয়েছে। ‘লিভ টু রাইজ’ বর্তমানে বিলবোর্ড শীর্ষ দশ রক গানের তালিকায় শক্ত আসন করে নিয়েছে। গানটি নতুন করে তাদের আবার জাগরণের কথা প্রমাণ করেছে। সাউন্ডগার্ডেনের যেসব অ্যালবাম প্রকাশ পেয়েছে।
আল্ট্রামেগা ওকে (১৯৮৮), লাউডার দ্যান লাভ (১৯৮৯), ব্যাড মোটর ফিঙ্গার (১৯৯১), সুপার আননোন (১৯৯৪), ডাউন অন দ্য আপসাইড (১৯৯৬)।
ব্যান্ডটি ১৯৯৭ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত তাদের কার্যক্রম বন্ধ রাখলেও এর সদস্যরা অন্যান্য ব্যান্ডে বাজানো শুরু করেন। এর মধ্যে ক্রিস কর্নেল তাঁর একক অ্যালবামের কাজ করেছেন এবং অডিওস্লেভ নামক ব্যান্ডের সদস্য ছিলেন। অডিওস্লেভের অত্যন্ত জনপ্রিয় কিছু গান আছে। ক্রিস কর্নেলের রহস্যময় কণ্ঠ তাঁকে আলাদা একটা জায়গা দিয়েছে। ভক্তরা তাঁর কণ্ঠ খুব পছন্দ করেন। হঠাৎ করে অডিওস্লেভ বন্ধ করে তিনি আবার সাউন্ডগার্ডেনের পুনর্মিলনী ঘটিয়ে খুব ভালো উদ্যোগ নিয়েছেন।
আমরা সাউন্ডগার্ডেনের নতুন অ্যালবামের প্রত্যাশায় আছি।
No comments