জারদারির মামলা সচল করতে এবার আশরাফকে নির্দেশ
প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারির বিরুদ্ধে সুইজারল্যান্ডে দুর্নীতি মামলা পুনরুজ্জীবিত করতে এবার পাকিস্তানের নতুন প্রধানমন্ত্রী রাজা পারভেজ আশরাফকে নির্দেশ দিয়েছেন দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। গতকাল বুধবার বিচারপতি নাসির উল মুলকের নেতৃত্বে তিন বিচারকের একটি বেঞ্চ এ নির্দেশ দেন।
আগামী ১২ জুলাইয়ের মধ্যে এ বিষয়ে জবাব দিতে বলেছেন আদালত।
পাকিস্তানের প্রভাবশালী দৈনিক দ্য ডন ও বার্তা সংস্থা এএফপি জানায়, আদালত আশা প্রকাশ করে বলেন, নতুন প্রধানমন্ত্রী আদালতের নির্দেশ মেনেই কাজ করবেন। এ ব্যাপারে অ্যাটর্নি জেনারেল ইরফান কাদিরকে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে আগামী ১২ জুলাইয়ের মধ্যে তাঁর অবস্থান জানানোর নির্দেশও দেন আদালত।
আদালতে বিচারপতি অ্যাটর্নি জেনারেলকে স্মরণ করিয়ে দেন যে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানিকেও জারদারির দুর্নীতির মামলাটি পুনরায় চালু করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তিনি সর্বোচ্চ আদালতের ওই নির্দেশ অমান্য করে আদালত অবমাননার দায়ে দণ্ডিত হন এবং প্রধানমন্ত্রী পদে থাকার যোগ্যতা হারান।
আদালত অবমাননার দায়ে পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট গত ১৯ জুন গিলানিকে প্রধানমন্ত্রী ও পার্লামেন্টের সদস্য পদে অযোগ্য ঘোষণা করে রায় দেন।
এরপর প্রেসিডেন্ট জারদারির নেতৃত্বে ক্ষমতাসীন পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) তাদের দলের জ্যেষ্ঠ নেতা ও বস্ত্রমন্ত্রী মখদুম শাহাবুদ্দিনকে প্রধানমন্ত্রী করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়। তখন দুর্নীতির একটি মামলায় শাহাবুদ্দিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন রাওয়ালপিন্ডির একটি আদালত। পরে গত শুক্রবার প্রেসিডেন্ট পার্লামেন্ট অধিবেশন আহ্বান করলে ভোটাভুটির মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন রাজা পারভেজ আশরাফ।
২০০৩ সালে আসিফ আলী জারদারিকে লাখ লাখ ডলার অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করেন সুইজারল্যান্ডের আদালত। এরপর ২০০৮ সালে জারদারির দল পিপিপির অনুরোধে এ মামলা মুলতবি করে সুইস কর্তৃপক্ষ। এরপর আবার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশাররফ ওই একই বছর পাকিস্তানের রাজনীতিকদের সব মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়ে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন। ২০০৯ সালে ওই সাধারণ ক্ষমা অবৈধ ঘোষণা করেন পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট।
পাকিস্তানের প্রভাবশালী দৈনিক দ্য ডন ও বার্তা সংস্থা এএফপি জানায়, আদালত আশা প্রকাশ করে বলেন, নতুন প্রধানমন্ত্রী আদালতের নির্দেশ মেনেই কাজ করবেন। এ ব্যাপারে অ্যাটর্নি জেনারেল ইরফান কাদিরকে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে আগামী ১২ জুলাইয়ের মধ্যে তাঁর অবস্থান জানানোর নির্দেশও দেন আদালত।
আদালতে বিচারপতি অ্যাটর্নি জেনারেলকে স্মরণ করিয়ে দেন যে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানিকেও জারদারির দুর্নীতির মামলাটি পুনরায় চালু করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তিনি সর্বোচ্চ আদালতের ওই নির্দেশ অমান্য করে আদালত অবমাননার দায়ে দণ্ডিত হন এবং প্রধানমন্ত্রী পদে থাকার যোগ্যতা হারান।
আদালত অবমাননার দায়ে পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট গত ১৯ জুন গিলানিকে প্রধানমন্ত্রী ও পার্লামেন্টের সদস্য পদে অযোগ্য ঘোষণা করে রায় দেন।
এরপর প্রেসিডেন্ট জারদারির নেতৃত্বে ক্ষমতাসীন পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) তাদের দলের জ্যেষ্ঠ নেতা ও বস্ত্রমন্ত্রী মখদুম শাহাবুদ্দিনকে প্রধানমন্ত্রী করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়। তখন দুর্নীতির একটি মামলায় শাহাবুদ্দিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন রাওয়ালপিন্ডির একটি আদালত। পরে গত শুক্রবার প্রেসিডেন্ট পার্লামেন্ট অধিবেশন আহ্বান করলে ভোটাভুটির মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন রাজা পারভেজ আশরাফ।
২০০৩ সালে আসিফ আলী জারদারিকে লাখ লাখ ডলার অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করেন সুইজারল্যান্ডের আদালত। এরপর ২০০৮ সালে জারদারির দল পিপিপির অনুরোধে এ মামলা মুলতবি করে সুইস কর্তৃপক্ষ। এরপর আবার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশাররফ ওই একই বছর পাকিস্তানের রাজনীতিকদের সব মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়ে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন। ২০০৯ সালে ওই সাধারণ ক্ষমা অবৈধ ঘোষণা করেন পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট।
No comments