২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা-আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ ২৯ ফেব্রুয়ারি
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় তারেক রহমানসহ ৫২ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদালত আদেশ দেবেন ২৯ ফেব্রুয়ারি। গতকাল সোমবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক শাহেদ নূর উদ্দিন এই তারিখ ধার্য করেন।
এই মামলার জন্য কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে স্থাপিত বিশেষ এজলাসে গতকাল সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর আরিফুল ইসলামের অব্যাহতির আবেদনের ওপর শুনানি হয়।
এর আগে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) সাবেক পরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) রেজ্জাকুল হায়দারসহ ৩২ জনের অব্যাহতির শুনানি শেষ হয়।
এ ছাড়া এ মামলার পলাতক আসামি বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষে ব্যক্তি খরচে আইনজীবী নিয়োগের জন্য করা আবেদনের ওপর শুনানি হয়। এ বিষয়েও ২৯ ফেব্রুয়ারি আদেশ দেবেন বলে আদালত বলেছেন।
এ মামলার রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান কৌঁসুলি সৈয়দ রেজাউর রহমান। তাঁকে সহায়তা করেন আকরাম উদ্দিন।
সৈয়দ রেজাউর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, রাষ্ট্রপক্ষে ৯ অক্টোবর অভিযোগ গঠনের বিষয়ে শুনানি শেষ হয়। এরপর ১৩ অক্টোবর আসামিপক্ষের অব্যাহতির আবেদনের ওপর শুনানি শুরু হয়। যা গতকাল শেষ হয়। তিনি বলেন, এ মামলায় তারেক রহমানসহ ১৯ জন আসামি পলাতক রয়েছেন।
২০০৮ সালের ১১ জুন সাবেক উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টু, জঙ্গিনেতা মুফতি হান্নানসহ ২২ জনকে আসামি করে অভিযোগপত্র দেয় সিআইডি। এরপর বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর অধিকতর তদন্ত শেষে গত বছরের ৩ জুলাই সিআইডি সম্পূরক অভিযোগপত্র দেয়। তাতে তারেক রহমান, লুৎফুজ্জামান বাবর, আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ, হারিছ চৌধুরী, গোয়েন্দা ও পুলিশ বিভাগের সাবেক পদস্থ কর্মকর্তা ও নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনের নেতাসহ ৩০ জনকে আসামি করা হয়।
২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ঢাকায় শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলায় ২২ জন নিহত এবং কয়েক শত দলীয় নেতা-কর্মী আহত হন।
এর আগে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) সাবেক পরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) রেজ্জাকুল হায়দারসহ ৩২ জনের অব্যাহতির শুনানি শেষ হয়।
এ ছাড়া এ মামলার পলাতক আসামি বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষে ব্যক্তি খরচে আইনজীবী নিয়োগের জন্য করা আবেদনের ওপর শুনানি হয়। এ বিষয়েও ২৯ ফেব্রুয়ারি আদেশ দেবেন বলে আদালত বলেছেন।
এ মামলার রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান কৌঁসুলি সৈয়দ রেজাউর রহমান। তাঁকে সহায়তা করেন আকরাম উদ্দিন।
সৈয়দ রেজাউর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, রাষ্ট্রপক্ষে ৯ অক্টোবর অভিযোগ গঠনের বিষয়ে শুনানি শেষ হয়। এরপর ১৩ অক্টোবর আসামিপক্ষের অব্যাহতির আবেদনের ওপর শুনানি শুরু হয়। যা গতকাল শেষ হয়। তিনি বলেন, এ মামলায় তারেক রহমানসহ ১৯ জন আসামি পলাতক রয়েছেন।
২০০৮ সালের ১১ জুন সাবেক উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টু, জঙ্গিনেতা মুফতি হান্নানসহ ২২ জনকে আসামি করে অভিযোগপত্র দেয় সিআইডি। এরপর বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর অধিকতর তদন্ত শেষে গত বছরের ৩ জুলাই সিআইডি সম্পূরক অভিযোগপত্র দেয়। তাতে তারেক রহমান, লুৎফুজ্জামান বাবর, আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ, হারিছ চৌধুরী, গোয়েন্দা ও পুলিশ বিভাগের সাবেক পদস্থ কর্মকর্তা ও নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনের নেতাসহ ৩০ জনকে আসামি করা হয়।
২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ঢাকায় শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলায় ২২ জন নিহত এবং কয়েক শত দলীয় নেতা-কর্মী আহত হন।
No comments