এই কি তাদের শ্রদ্ধাবোধ!
মাতৃভাষার মান বাঁচাতে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে রাজপথ লাল করেছিলেন আমাদেরই ভাই রফিক, সালাম, বরকত, জব্বারসহ নাম না জানা আরও অনেক বাঙালি সন্তান। তাদের সেই মহান ত্যাগের ফলেই আজ আমরা স্বাধীনভাবে কথা বলতে পারি আমাদের প্রিয় বাংলা ভাষায়।
ভাষার জন্য জীবন বিলিয়ে দেওয়া সেইসব ভাষা শহীদদের আমরা প্রতিবছর আনুষ্ঠানিক শ্রদ্ধা জানাই ২১ ফেব্রুয়ারি। ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সব শ্রেণী পেশার মানুষ শহীদদের প্রতি এই শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। এছাড়া এ দিবস জাতিসংঘ স্বীকৃত আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। পৃথিবীর সব দেশের মানুষ তাদের মাতৃভাষার প্রতি সম্মান দেখিয়ে, একুশের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায় এই দিনে।
আমাদের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারসহ সারা দেশে ঢল নামে মানুষের। শ্রদ্ধা ভালোবাসায় ফুলে ফুলে ভরে ওঠে শহীদ মিনার। শহীদদের প্রতি বিশেষ শ্রদ্ধা জানাতেই আমরা খালি পায়ে মিনারের পাদদেশে উঠি। কিন্তু ছবিতে যে দৃশ্য দেখতে পাচ্ছেন তাতে কি মনে হচ্ছে, এরা শহীদ মিনারে আসা শ্রদ্ধাবনত জনগণ? এদের অন্তরের শ্রদ্ধাবোধ কি পুরোপুরি প্রশ্নবিদ্ধ নয়?
শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে এসে এদের ছিল না কোনো শ্রদ্ধাবোধ। জুতা পায়ে তারা শহীদ মিনারে উঠেছিলেন এভাবেই। তবে এরা সাধারণ মানুষ নন। রাজনৈতিক কর্মী। সেখানে অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরাই এভাবেই জুতা পায়ে শহীদ মিনারের বেদিতে উঠে শ্রদ্ধা (!) জানান।
চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে একুশের প্রথম প্রহরে এ ছবিটি তুলেছেন মুহাম্মদ নাজিম উদ্দিন।
আমাদের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারসহ সারা দেশে ঢল নামে মানুষের। শ্রদ্ধা ভালোবাসায় ফুলে ফুলে ভরে ওঠে শহীদ মিনার। শহীদদের প্রতি বিশেষ শ্রদ্ধা জানাতেই আমরা খালি পায়ে মিনারের পাদদেশে উঠি। কিন্তু ছবিতে যে দৃশ্য দেখতে পাচ্ছেন তাতে কি মনে হচ্ছে, এরা শহীদ মিনারে আসা শ্রদ্ধাবনত জনগণ? এদের অন্তরের শ্রদ্ধাবোধ কি পুরোপুরি প্রশ্নবিদ্ধ নয়?
শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে এসে এদের ছিল না কোনো শ্রদ্ধাবোধ। জুতা পায়ে তারা শহীদ মিনারে উঠেছিলেন এভাবেই। তবে এরা সাধারণ মানুষ নন। রাজনৈতিক কর্মী। সেখানে অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরাই এভাবেই জুতা পায়ে শহীদ মিনারের বেদিতে উঠে শ্রদ্ধা (!) জানান।
চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে একুশের প্রথম প্রহরে এ ছবিটি তুলেছেন মুহাম্মদ নাজিম উদ্দিন।
No comments