উত্তর ভারতে এনকেফেলাইটিসে ৪০০-এর বেশি মানুষের মৃত্যু
ভারতের উত্তরাঞ্চলে ভাইরাসজনিত এনকেফেলাইটিস (মস্তিষ্কে এক ধরনের প্রদাহ) রোগে এই বছর এ পর্যন্ত ৪০০-এর বেশি মানুষ মারা গেছে। এর মধ্যে অধিকাংশই শিশু। সরকারি স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা এ কথা জানিয়েছেন।
উত্তর প্রদেশ রাজ্যের গোরখপুর অঞ্চলে এ রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। এ পর্যন্ত দুই হাজার ৩০০ রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
চিকিৎসকেরা জানান, চলতি বছর এনকেফেলাইটিস রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের অধিকাংশই মারা গেছে গত জুলাই থেকে। প্রতিবারই বর্ষার মৌসুমে নেপালের সীমান্তবর্তী গোরখপুরে এ রোগটি দেখা দেয়। এ সময় এখানকার নিম্নাঞ্চলগুলো ঢলের পানিতে প্লাবিত হয়। গ্রামাঞ্চলের দরিদ্র মানুষ খোলা জায়গাতেই মলত্যাগে বাধ্য হয়। জলাবদ্ধ এলাকা থেকে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় দূষিত পানিতে মশার বিস্তার ঘটতে থাকে। ১৯৭৮ সালে প্রথম ধরা পড়ার পর থেকে এ অঞ্চলে রোগটিতে শুধু হাসপাতালেই ছয় হাজার শিশু মারা গেছে।
চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, গোরখপুর অঞ্চলের ১০ থেকে ১২টি জেলা থেকে আক্রান্ত ব্যক্তিরা হাসপাতালে ভিড় করছে। প্রত্যন্ত এলাকার দরিদ্র পরিবারের ছয় মাস থেকে ১৫ বছর বয়সী শিশুরাই সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। বিআরডি হাসপাতালের চিকিৎসক কেপি কুশওয়াহা বলেন, ‘প্রতিদিন পাঁচ থেকে ১০টি শিশু মারা যাচ্ছে।’
জানা গেছে, ২০০৫ সাল পর্যন্ত এ অঞ্চলে জাপানিজ এনকেফেলাইটিসের প্রাদুর্ভাব হতো। এটি মশাবাহিত ভাইরাস থেকে হয়। কিন্তু এর পর থেকে মানুষ প্রাণ হারাচ্ছে ভাইরাল এনকেফেলাইটিসে। এটি ছড়ায় দূষিত পানি পান করা থেকে।
উত্তর প্রদেশ রাজ্যের গোরখপুর অঞ্চলে এ রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। এ পর্যন্ত দুই হাজার ৩০০ রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
চিকিৎসকেরা জানান, চলতি বছর এনকেফেলাইটিস রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের অধিকাংশই মারা গেছে গত জুলাই থেকে। প্রতিবারই বর্ষার মৌসুমে নেপালের সীমান্তবর্তী গোরখপুরে এ রোগটি দেখা দেয়। এ সময় এখানকার নিম্নাঞ্চলগুলো ঢলের পানিতে প্লাবিত হয়। গ্রামাঞ্চলের দরিদ্র মানুষ খোলা জায়গাতেই মলত্যাগে বাধ্য হয়। জলাবদ্ধ এলাকা থেকে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় দূষিত পানিতে মশার বিস্তার ঘটতে থাকে। ১৯৭৮ সালে প্রথম ধরা পড়ার পর থেকে এ অঞ্চলে রোগটিতে শুধু হাসপাতালেই ছয় হাজার শিশু মারা গেছে।
চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, গোরখপুর অঞ্চলের ১০ থেকে ১২টি জেলা থেকে আক্রান্ত ব্যক্তিরা হাসপাতালে ভিড় করছে। প্রত্যন্ত এলাকার দরিদ্র পরিবারের ছয় মাস থেকে ১৫ বছর বয়সী শিশুরাই সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। বিআরডি হাসপাতালের চিকিৎসক কেপি কুশওয়াহা বলেন, ‘প্রতিদিন পাঁচ থেকে ১০টি শিশু মারা যাচ্ছে।’
জানা গেছে, ২০০৫ সাল পর্যন্ত এ অঞ্চলে জাপানিজ এনকেফেলাইটিসের প্রাদুর্ভাব হতো। এটি মশাবাহিত ভাইরাস থেকে হয়। কিন্তু এর পর থেকে মানুষ প্রাণ হারাচ্ছে ভাইরাল এনকেফেলাইটিসে। এটি ছড়ায় দূষিত পানি পান করা থেকে।
No comments