ইউরো সহায়তা তহবিলে বিনিয়োগে অনাগ্রহ চীনের
ঋণগ্রস্ত গ্রিসের অর্থনীতি যখন অনিশ্চয়তায় ঘুরপাক খাচ্ছে তখন ইউরো দেশগুলোর ঋণ সহায়তা তহবিলে বিনিয়োগ করে ঝুঁকি নিতে রাজি নয় চীন। দেশটির পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, গ্রিস পরিস্থিতি স্পষ্ট হওয়া ছাড়া ইউরোপিয়ান ফিন্যান্সিয়াল স্ট্যাবিলিটি ফান্ডে (ইএফএসএফ) বিনিয়োগের কোনো প্রতিশ্রুতি দেবে না চীন। যদিও ইউরোপীয় নেতারা আশা করছেন, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তর অর্থনৈতিক এ দেশটি ইএফএসএফ বন্ড ক্রয় করবে এবং নগদ অর্থে প্রাণ ফিরে পাবে ইউরোপের অর্থবাজার।ইউরো জোনের ঋণসংকট সমাধানে ইউরোপীয় নেতারা যে তিনটি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, ইএফএসএফকে ১ ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত করা তার অন্যতম।
বর্তমানে চীনে বিদেশি মুদ্রার বিশাল রিজার্ভ রয়েছে, যার পরিমাণ ৩ দশমিক ২ ট্রিলিয়ন ডলার। ইউরো সহায়তা তহবিলে বিনিয়োগের ব্যাপারে চীনের ডিপুটি অর্থমন্ত্রী ঝু জুয়াংহো বলেন, 'যে তহবিলটি গঠন করা হয়েছে, তাতে বিনিয়োগে কী কী সুবিধা রয়েছে_এ ব্যাপারে এখনো বিস্তারিত জানানো হয়নি। তাই এতে বিনিয়োগে এখনো আমরা কিছু বলতে পারছি না।'
এক সপ্তাহ আগে ইএফএসএফের প্রধান নির্বাহী ক্লস রেগলিং চীনের প্রতিশ্রুতি আদায়ে বেইজিং সফর করলেও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ছাড়াই তাকে ফিরতে হয়েছে। এ অবস্থায় একই মিশন নিয়ে গতকাল বুধবার দুই দিনের বেইজিং সফরে যান আইএমএফ প্রধান ক্রিস্টিন লাগার্দ। ইউরো সহায়তা তহবিলে আরো বিনিয়োগে চীনকে রাজি করাতে দেশটির নেতাদের সঙ্গে তাঁর আলোচনা করার কথা। এদিকে ঋণ নিয়ে গ্রিসের গণভোট গ্রহণের ঘোষণায় দেশটিকে পরবর্তী কিস্তির আট বিলিয়ন ইউরো ঋণ প্যাকেজ দেওয়া হবে কি-না, তা নিয়ে দ্বিধান্বিত ইউরোপীয় নেতারাও।
এ অবস্থায় ঝুর অভিমত, আমাদের ইউরোপীয় বন্ধুদের মতো গ্রিসের এমন একটি পরিস্থিতি আমরাও আশা করি না। তবে প্রত্যাশা করছি, দ্রুত এ অনিশ্চয়তা কেটে যাবে। আশা করা হচ্ছে, চীনের অন্যতম বৃহৎ রপ্তানিবাজার ইউরোপকে রক্ষায় দেশটি আরো বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে। ইউরো জোনের ঋণে চীনের আগের বিনিয়োগ ৫৫০ বিলিয়ন ডলার। বিবিসি।
এক সপ্তাহ আগে ইএফএসএফের প্রধান নির্বাহী ক্লস রেগলিং চীনের প্রতিশ্রুতি আদায়ে বেইজিং সফর করলেও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ছাড়াই তাকে ফিরতে হয়েছে। এ অবস্থায় একই মিশন নিয়ে গতকাল বুধবার দুই দিনের বেইজিং সফরে যান আইএমএফ প্রধান ক্রিস্টিন লাগার্দ। ইউরো সহায়তা তহবিলে আরো বিনিয়োগে চীনকে রাজি করাতে দেশটির নেতাদের সঙ্গে তাঁর আলোচনা করার কথা। এদিকে ঋণ নিয়ে গ্রিসের গণভোট গ্রহণের ঘোষণায় দেশটিকে পরবর্তী কিস্তির আট বিলিয়ন ইউরো ঋণ প্যাকেজ দেওয়া হবে কি-না, তা নিয়ে দ্বিধান্বিত ইউরোপীয় নেতারাও।
এ অবস্থায় ঝুর অভিমত, আমাদের ইউরোপীয় বন্ধুদের মতো গ্রিসের এমন একটি পরিস্থিতি আমরাও আশা করি না। তবে প্রত্যাশা করছি, দ্রুত এ অনিশ্চয়তা কেটে যাবে। আশা করা হচ্ছে, চীনের অন্যতম বৃহৎ রপ্তানিবাজার ইউরোপকে রক্ষায় দেশটি আরো বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে। ইউরো জোনের ঋণে চীনের আগের বিনিয়োগ ৫৫০ বিলিয়ন ডলার। বিবিসি।
No comments