উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখবেন যেভাবে
উচ্চ
রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন পরিচিত এক সমস্যা। কখনও কখনও এটি প্রাণ সংশয়ের
কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অনিয়মিত খাদ্যাভাস, অতিরিক্ত ওজন, মানসিক চাপ এবং
শরীরচর্চা না করার কারণে এই সমস্যা বেড়ে যায়।
চিকিৎসকদের মতে, জীবনযাত্রা এবং খাদ্যতালিকায় কিছু পরিবর্তন আনতে পারলে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। যেমন-
১. উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে হলে লবণ খাওয়া কমাতে হবে। কারণ, অতিরিক্ত লবণ রক্তে মিশে শরীরে সোডিয়ামের ভারসাম্য নষ্ট করে। তখন রক্তচাপ অস্বাভাবিক ভাবে বাড়তে থাকে।এছাড়া শরীরে সোডিয়ামের ভারসাম্য ঠিক না থাকলে কিডনির সমস্যাও হতে পারে।
২. আয়ুর্বেদ চিকিৎসা অনুযায়ী, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে মধু অত্যন্ত কার্যকরী । ১ কাপ হালকা গরম পানিতে ১ চামচ মধুর সঙ্গে কয়েক ফোঁটা অ্যাপেল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে খান। প্রতিদিন সকালে এটি খেতে পারলে রক্তচাপ বা হাইপারটেনশনের মতো সমস্যা দ্রুত নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।
৩. কলাতে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।দিনের যে কোনও সময়, সারাদিনে অন্তত একটা কলা খাওয়ার চেষ্টা করুন।
৪. পুষ্টিবিদদের মতে, কমলার রসের সঙ্গে ডাবের পানি মিশিয়ে দিনে ২ থেকে ৩ বার খেতে পারলে রক্তচাপ বা হাইপারটেনশনের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
৫. তরমুজে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এ, লাইকোপিন, পটাশিয়াম এবং ফাইবার থাকে যা উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশনের মতো সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
৬. ওটসে খুব কম পরিমাণে সোডিয়াম থাকে। এছাড়া এতে উচ্চমাত্রার ফাইবার থাকায় এটি রক্তচাপ বা হাইপারটেনশনের মতো সমস্যা নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।
৭. উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে মশলাদার খাবারের পরিবর্তে সবুজ শাক-সবজি খেতে পারেন। কারণ সবুজ সবজিতে উপস্থিত ফাইবার, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফলিক অ্যাসিড উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। সূত্র : জি নিউজ
চিকিৎসকদের মতে, জীবনযাত্রা এবং খাদ্যতালিকায় কিছু পরিবর্তন আনতে পারলে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। যেমন-
১. উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে হলে লবণ খাওয়া কমাতে হবে। কারণ, অতিরিক্ত লবণ রক্তে মিশে শরীরে সোডিয়ামের ভারসাম্য নষ্ট করে। তখন রক্তচাপ অস্বাভাবিক ভাবে বাড়তে থাকে।এছাড়া শরীরে সোডিয়ামের ভারসাম্য ঠিক না থাকলে কিডনির সমস্যাও হতে পারে।
২. আয়ুর্বেদ চিকিৎসা অনুযায়ী, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে মধু অত্যন্ত কার্যকরী । ১ কাপ হালকা গরম পানিতে ১ চামচ মধুর সঙ্গে কয়েক ফোঁটা অ্যাপেল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে খান। প্রতিদিন সকালে এটি খেতে পারলে রক্তচাপ বা হাইপারটেনশনের মতো সমস্যা দ্রুত নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।
৩. কলাতে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।দিনের যে কোনও সময়, সারাদিনে অন্তত একটা কলা খাওয়ার চেষ্টা করুন।
৪. পুষ্টিবিদদের মতে, কমলার রসের সঙ্গে ডাবের পানি মিশিয়ে দিনে ২ থেকে ৩ বার খেতে পারলে রক্তচাপ বা হাইপারটেনশনের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
৫. তরমুজে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এ, লাইকোপিন, পটাশিয়াম এবং ফাইবার থাকে যা উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশনের মতো সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
৬. ওটসে খুব কম পরিমাণে সোডিয়াম থাকে। এছাড়া এতে উচ্চমাত্রার ফাইবার থাকায় এটি রক্তচাপ বা হাইপারটেনশনের মতো সমস্যা নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।
৭. উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে মশলাদার খাবারের পরিবর্তে সবুজ শাক-সবজি খেতে পারেন। কারণ সবুজ সবজিতে উপস্থিত ফাইবার, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফলিক অ্যাসিড উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। সূত্র : জি নিউজ
No comments