পিঠা উৎসব
জামালপুর ২২ ডিসেম্বর জামালপুরে সরকারি জাহেদা সফির মহিলা কলেজে হয়ে গেল শীতকালীন পিঠা উৎসব। স্টলগুলোয় কারুকার্যময় আকৃতি ও সুস্বাদু প্রায় ৮০ রকম পিঠা স্থান পায়। এগুলো হলো: ভাপা পিঠা, পুলি পিঠা, বড়া, পাপন, শাপলা, গোলাপ, তেজো, তেজপাতা পিঠা, মাংসের লুচি, শামুক, নারকেল তক্তি, দুধ চিতই, কামরাঙা, জলপাই, গোলাপ, ঝালবড়া, পাটিসাপটা মিষ্টি ও ঝাল, নকশি ঝাল ও মিষ্টি, ঝিনুক, মিষ্টি পোয়া ও ঝাল পোয়া পিঠা, রস লুচি,
পুতা, পয়সা, তালের পাকোড়া, নারকেল পুলি, ঝাল পিঠা, গোস্ত পুলি, রস পুলি, চুষি, ঝাল পোয়া, মিষ্টি পুলি, সবজি পিঠা, মিহি দানা, ফুলকপির পিঠা, কলার সেমাই পিঠা ও ডিম পিঠা। কথা হলো শ্যামলছায়া পিঠাঘরের উদ্যোক্তা সম্মান তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী শিরিন সুলতানার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ঐহিত্যবাহী হারানো অনেক পিঠার সঙ্গে পরিচিত হলাম। প্রতিবছর এ রকম উৎসব হলে পিঠা নিয়ে সবার মধ্যে আগ্রহ বাড়বে।’
মোস্তফা মনজু
শেরপুর
২০ জানুয়ারি শেরপুরে অনুষ্ঠিত হলো পিঠা উৎসব। শেরপুর জেলা শহরের নাগপাড়া মহল্লায় অবস্থিত আনন্দধামে স্থানীয় নারী সংগঠন ‘উজ্জয়িনী’র আয়োজনে অনুষ্ঠিত এ উৎসবে প্রায় ৭০ রকমের পিঠা প্রদর্শন করা হয়।
বাহারি রং, আকৃতি ও স্বাদের এসব পিঠার মধ্যে ছিল নকশি পিঠা, প্রজাপতি পিঠা, চন্দ্রপুলি, পাটিসাপটা, ফুল পিঠা, ঝাল পিঠা, দুধচুই, রসবড়া, রসের কেক পিঠা, চিতই পিঠা, ভাপা পিঠা, মুঠা পিঠা, দুধ চিতই, মুরলি, বকুল ফুল পিঠা, খেজুর পিঠা, গোলাপ পিঠা, মালপোয়া, তিল পিঠা, মিষ্টান্ন ইত্যাদি।
উৎসবের আয়োজক ‘উজ্জয়িনী’র সভানেত্রী রাজিয়া সামাদ বলেন, বাঙালির হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্যকে লালন করার জন্যই তাঁরা এ পিঠা উৎসবের আয়োজন করেছেন।
দেবাশীষ সাহা রায়
No comments