নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচন-কাউন্সিলর পদপ্রার্থীর বেশির ভাগই লেখাপড়া শেখেননি by অমিতোষ পাল,
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ২৭৮ জন ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদপ্রার্থীর মধ্যে মাত্র ২৬ জন উচ্চশিক্ষিত। কয়েকজন মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক। বাকি প্রার্থীরা স্বশিক্ষিত বা অক্ষরজ্ঞানসম্পন্ন। প্রার্থীদের হলফনামা পর্যালোচনা করে এ তথ্য উদ্ঘাটন করা হয়েছে। এ ব্যাপারে ক্ষোভ ব্যক্ত করে একজন ভোটার বলেন, মনে হয় নারায়ণগঞ্জে শিক্ষিত লোক নেই।দেখা গেছে, সিটি করপোরেশনের ২৭টি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে নির্বাচন করছেন ২৭৮ জন প্রার্থী। রিটার্নিং অফিসারের কাছে দাখিল করা হলফনামা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, তাঁদের মধ্যে উচ্চশিক্ষিত (কমপক্ষে স্নাতক উত্তীর্ণ) প্রার্থী মাত্র ২৬ জন।
বাকি ২৫২ জনের মধ্যে কয়েকজন মাধ্যমিক বা উচ্চমাধ্যমিক পাস করলেও অন্যরা স্বশিক্ষিত, অক্ষরজ্ঞানসম্পন্ন বা বর্ণমালা চেনেন বলে দাবি করেছেন। একজন দাবি করেছেন, তাঁর শিক্ষাগত সনদ দেওয়ার মতো যোগ্যতা এ দেশের কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরই নেই। একজন নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে নিজেই সংশয় প্রকাশ করেছেন।
তবে অর্ধশিক্ষিত, অশিক্ষিত এসব প্রার্থীই কাউন্সিলর নির্বাচিত হলে এলাকার ব্যাপক উন্নয়ন করবেন বলে প্রতিশ্রুতির ফুলঝুরি ছড়াচ্ছেন। কিন্তু উন্নয়ন পরিকল্পনা কী রকম_সে ব্যাপারে কিছুই বলতে পারছেন না। যেখানেই যাচ্ছেন, এলাকাবাসী তাঁদের সমস্যার কথা তুলে ধরলে নির্বাচিত হলে সব কিছুর সমাধান করে দেওয়ার আশ্বাস দিচ্ছেন। বলছেন, 'আগে ভোট দিয়ে তাঁদের বিজয়ী করুন। তাহলেই দেখবেন, আর কোনো সমস্যা থাকবে না।' অনেক প্রার্থীর বিরুদ্ধেই মামলা আছে। কারোর নামে আট-১০টি মামলার নজিরও আছে।
হলফনামায় দেখা গেছে, এক নম্বর ওয়ার্ডে ১৪ জন প্রার্থীর মধ্যে একমাত্র শিক্ষিত প্রার্থী হারুনুর রশীদ। তিনি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। এম এ হালিম জুয়েল এবং মোহাম্মাদ আলী জিন্নাহ এইচএসসি পাস করেছেন। হাজি ওমর ফারুক, গোলজার হোসেন এবং বিলাল হোসেন অষ্টম শ্রেণী পাস। হাজি আনোয়ার ইসলাম এবং ওয়াজি উল্ল্লাহ মাতব্বর অজুর অক্ষরজ্ঞান আছে। মো. আবদুর রহিম, শামসুল আলম, ছাদেকুর রহমান, মোজাম্মেল হক এবং রওশন আলী কখনো কোনো শিক্ষকের কাছে শিক্ষা লাভ করেননি। তাঁরা স্বশিক্ষিত হিসেবে দাবি করেছেন।
২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থীদের একজনও উচ্চশিক্ষিত নন। মো. সোহরাব হোসেনকে শিক্ষাগত সনদ দেওয়ার ক্ষমতা কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নেই দাবি করে তিনি নিজেকে স্বশিক্ষিত উল্লেখ করেছেন। এ ছাড়া হাজি আ. রহিম মিয়া হলফনামায় নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা উল্লেখই করেননি।
৩ নম্বর ওয়ার্ডে ১১ জন প্রার্থীর মধ্যে শিক্ষাগত যোগ্যতায় এগিয়ে আছেন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার আবদুল বাকি। এ ছাড়া তোফায়েল হোসেন, মো. নূর সালাম এবং আকবর হোসেন স্বশিক্ষিত এবং মাহবুব আলম শিপন ও মো. হোসেন অক্ষরজ্ঞানসম্পন্ন হিসেবে নিজেদের দাবি করেছেন। ৪ নম্বর ওয়ার্ডে ১০ জন প্রার্থীর মধ্যে কেবল ফয়সাল নেওয়াজ রানা এসএসসি পাস। ৫ নম্বর ওয়ার্ডে একমাত্র উচ্চশিক্ষিত প্রার্থী এস এম নিজামউদ্দিন। তিনি এমএ পাস। অন্যদের মধ্যে আলী আক্কাস নিজেই নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে সংশয় ব্যক্ত করেন। ৬ নম্বর ওয়ার্ডে সাতজন প্রার্থীর মধ্যে সর্বোচ্চ শিক্ষিত প্রার্থী তিনজন অষ্টম শ্রেণী পাস। তাঁরা হলেন আবু খান, অকিল উদ্দিন ভূঁইয়া ও মাইনউদ্দিন খাজা। অন্যরা জানেন কী করে স্বাক্ষর দিতে হয়। ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ১৬ প্রার্থীর মধ্যে কেবল মনিরুজ্জামান খান এইচএসসি ও মো. আবুল হোসেন এসএসসি পাস। ইলিয়াস অঞ্জন, রফিকুল ইসলাম বাবু অষ্টম শ্রেণী, মোসাম্মাৎ রেজিয়া কাশেম ষষ্ঠ শ্রেণী পর্যন্ত পড়ালেখা করেছেন। অন্য সবাই স্বশিক্ষিত, অক্ষরজ্ঞানসম্পন্ন বা বর্ণমালা চেনেন।
৮ নম্বর ওয়ার্ডে ১১ প্রার্থীর মধ্যে এসএসসি উত্তীর্ণ হয়েছেন দেলোয়ার হোসেন খোকন, রুহুল আমিন, উজ্জ্বল হোসেন, গাজী সেলিম ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মুহাম্মদ নূর হোসেন মোল্ল্লা। ৯ নম্বর ওয়ার্ডে ১৩ প্রার্থীর মধ্যে একমাত্র স্নাতক পাস প্রার্থী মো. সেলিম প্রধান। ১০ নম্বর ওয়ার্ডে আট প্রার্থীর মধ্যে একমাত্র এসএসসি পাস লিয়াকত আলী। ১১ নম্বর ওয়ার্ডে পাঁচ প্রার্থীর মধ্যে একমাত্র হাবিবুর রহমান এসএসসি পাস। ১২ নম্বর ওয়ার্ডে আট প্রার্থীর মধ্যে একমাত্র বিএ পাস সাহাদাত হোসেন ভূঁইয়া। ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে ৯ জন প্রার্থীর মধ্যে তিনজন আছেন উচ্চ শিক্ষিত। মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ বিএ, হুসাইন মুহাম্মদ আনোয়ার এলএলবি এবং শাহ ফয়েজ উল্লাহ এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেছেন। বাকি ছয়জনের মধ্যে তিনজন এসএসসি পাস।
১৪ নম্বর ওয়ার্ডের সাত প্রার্থীর মধ্যে একমাত্র দেবাশীষ ঘোষ বিকম পাস। ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে ৯ প্রার্থীর মধ্যে অসিত বরণ বিশ্বাস, আজহার হোসেন ও শওকত আলী স্নাতক। ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের চার প্রার্থীর মধ্যে ওবায়েদ উল্ল্লাহ ও সাইদুল ইসলাম স্নাতক পাস। ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ছয় প্রার্থীর মধ্যে একমাত্র মুরাদ হোসেন বিএ পাস। ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের তিন প্রার্থীর মধ্যে কামরুল হাসান এবং ফয়েজ উদ্দিন আহমদ লাভলু বিএ পাস। ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের পাঁচ প্রার্থীর মধ্যে একমাত্র শিক্ষিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট জাসমীন আহমেদ। ২১ নম্বর ওয়ার্ডের ৯ প্রার্থীর মধ্যে কেউ স্নাতক নন। ২২ নম্বর ওয়ার্ডে ১৪ প্রার্থীর মধ্যে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন কাজী মিরাজ ও অহিদুজ্জামান মোল্লা। ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের ১১ প্রার্থীর মধ্যে জাহাঙ্গীর আলম, মোজাম্মেল হক ও মোহাম্মাদ আবদুল হালিম স্নাতক। ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের ১০ প্রার্থীর মধ্যে কেউ স্নাতক নন। ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের ১৬ প্রার্থীর মধ্যে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন নূর মোহাম্মদ ও জাকির হোসেন। এ ছাড়া কোরআনে হাফেজ আছেন মোহাম্মাদ কবির হোসেন। ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের ১২ প্রার্থীর মধ্যে স্নাতক পাস একমাত্র প্রার্থী আনোয়ার হোসেন। ২৭ নম্বর ওয়ার্ডে ১০ প্রার্থীর মধ্যে কোনো স্নাতক পাস নেই। অক্ষরজ্ঞানসম্পন্ন ও স্বশিক্ষিতের তালিকায় আছেন ওয়াহিদুজ্জামান সেলিম, মহসিন মিয়া, সফুর উদ্দিন, আহাম্মদ আলী, কামরুজ্জামান বাবুল, মোশারফ হোসেন ও সিরাজুল ইসলাম।
আলোচনায় তিন প্রার্থী
তবে অর্ধশিক্ষিত, অশিক্ষিত এসব প্রার্থীই কাউন্সিলর নির্বাচিত হলে এলাকার ব্যাপক উন্নয়ন করবেন বলে প্রতিশ্রুতির ফুলঝুরি ছড়াচ্ছেন। কিন্তু উন্নয়ন পরিকল্পনা কী রকম_সে ব্যাপারে কিছুই বলতে পারছেন না। যেখানেই যাচ্ছেন, এলাকাবাসী তাঁদের সমস্যার কথা তুলে ধরলে নির্বাচিত হলে সব কিছুর সমাধান করে দেওয়ার আশ্বাস দিচ্ছেন। বলছেন, 'আগে ভোট দিয়ে তাঁদের বিজয়ী করুন। তাহলেই দেখবেন, আর কোনো সমস্যা থাকবে না।' অনেক প্রার্থীর বিরুদ্ধেই মামলা আছে। কারোর নামে আট-১০টি মামলার নজিরও আছে।
হলফনামায় দেখা গেছে, এক নম্বর ওয়ার্ডে ১৪ জন প্রার্থীর মধ্যে একমাত্র শিক্ষিত প্রার্থী হারুনুর রশীদ। তিনি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। এম এ হালিম জুয়েল এবং মোহাম্মাদ আলী জিন্নাহ এইচএসসি পাস করেছেন। হাজি ওমর ফারুক, গোলজার হোসেন এবং বিলাল হোসেন অষ্টম শ্রেণী পাস। হাজি আনোয়ার ইসলাম এবং ওয়াজি উল্ল্লাহ মাতব্বর অজুর অক্ষরজ্ঞান আছে। মো. আবদুর রহিম, শামসুল আলম, ছাদেকুর রহমান, মোজাম্মেল হক এবং রওশন আলী কখনো কোনো শিক্ষকের কাছে শিক্ষা লাভ করেননি। তাঁরা স্বশিক্ষিত হিসেবে দাবি করেছেন।
২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থীদের একজনও উচ্চশিক্ষিত নন। মো. সোহরাব হোসেনকে শিক্ষাগত সনদ দেওয়ার ক্ষমতা কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নেই দাবি করে তিনি নিজেকে স্বশিক্ষিত উল্লেখ করেছেন। এ ছাড়া হাজি আ. রহিম মিয়া হলফনামায় নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা উল্লেখই করেননি।
৩ নম্বর ওয়ার্ডে ১১ জন প্রার্থীর মধ্যে শিক্ষাগত যোগ্যতায় এগিয়ে আছেন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার আবদুল বাকি। এ ছাড়া তোফায়েল হোসেন, মো. নূর সালাম এবং আকবর হোসেন স্বশিক্ষিত এবং মাহবুব আলম শিপন ও মো. হোসেন অক্ষরজ্ঞানসম্পন্ন হিসেবে নিজেদের দাবি করেছেন। ৪ নম্বর ওয়ার্ডে ১০ জন প্রার্থীর মধ্যে কেবল ফয়সাল নেওয়াজ রানা এসএসসি পাস। ৫ নম্বর ওয়ার্ডে একমাত্র উচ্চশিক্ষিত প্রার্থী এস এম নিজামউদ্দিন। তিনি এমএ পাস। অন্যদের মধ্যে আলী আক্কাস নিজেই নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে সংশয় ব্যক্ত করেন। ৬ নম্বর ওয়ার্ডে সাতজন প্রার্থীর মধ্যে সর্বোচ্চ শিক্ষিত প্রার্থী তিনজন অষ্টম শ্রেণী পাস। তাঁরা হলেন আবু খান, অকিল উদ্দিন ভূঁইয়া ও মাইনউদ্দিন খাজা। অন্যরা জানেন কী করে স্বাক্ষর দিতে হয়। ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ১৬ প্রার্থীর মধ্যে কেবল মনিরুজ্জামান খান এইচএসসি ও মো. আবুল হোসেন এসএসসি পাস। ইলিয়াস অঞ্জন, রফিকুল ইসলাম বাবু অষ্টম শ্রেণী, মোসাম্মাৎ রেজিয়া কাশেম ষষ্ঠ শ্রেণী পর্যন্ত পড়ালেখা করেছেন। অন্য সবাই স্বশিক্ষিত, অক্ষরজ্ঞানসম্পন্ন বা বর্ণমালা চেনেন।
৮ নম্বর ওয়ার্ডে ১১ প্রার্থীর মধ্যে এসএসসি উত্তীর্ণ হয়েছেন দেলোয়ার হোসেন খোকন, রুহুল আমিন, উজ্জ্বল হোসেন, গাজী সেলিম ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মুহাম্মদ নূর হোসেন মোল্ল্লা। ৯ নম্বর ওয়ার্ডে ১৩ প্রার্থীর মধ্যে একমাত্র স্নাতক পাস প্রার্থী মো. সেলিম প্রধান। ১০ নম্বর ওয়ার্ডে আট প্রার্থীর মধ্যে একমাত্র এসএসসি পাস লিয়াকত আলী। ১১ নম্বর ওয়ার্ডে পাঁচ প্রার্থীর মধ্যে একমাত্র হাবিবুর রহমান এসএসসি পাস। ১২ নম্বর ওয়ার্ডে আট প্রার্থীর মধ্যে একমাত্র বিএ পাস সাহাদাত হোসেন ভূঁইয়া। ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে ৯ জন প্রার্থীর মধ্যে তিনজন আছেন উচ্চ শিক্ষিত। মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ বিএ, হুসাইন মুহাম্মদ আনোয়ার এলএলবি এবং শাহ ফয়েজ উল্লাহ এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেছেন। বাকি ছয়জনের মধ্যে তিনজন এসএসসি পাস।
১৪ নম্বর ওয়ার্ডের সাত প্রার্থীর মধ্যে একমাত্র দেবাশীষ ঘোষ বিকম পাস। ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে ৯ প্রার্থীর মধ্যে অসিত বরণ বিশ্বাস, আজহার হোসেন ও শওকত আলী স্নাতক। ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের চার প্রার্থীর মধ্যে ওবায়েদ উল্ল্লাহ ও সাইদুল ইসলাম স্নাতক পাস। ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ছয় প্রার্থীর মধ্যে একমাত্র মুরাদ হোসেন বিএ পাস। ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের তিন প্রার্থীর মধ্যে কামরুল হাসান এবং ফয়েজ উদ্দিন আহমদ লাভলু বিএ পাস। ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের পাঁচ প্রার্থীর মধ্যে একমাত্র শিক্ষিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট জাসমীন আহমেদ। ২১ নম্বর ওয়ার্ডের ৯ প্রার্থীর মধ্যে কেউ স্নাতক নন। ২২ নম্বর ওয়ার্ডে ১৪ প্রার্থীর মধ্যে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন কাজী মিরাজ ও অহিদুজ্জামান মোল্লা। ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের ১১ প্রার্থীর মধ্যে জাহাঙ্গীর আলম, মোজাম্মেল হক ও মোহাম্মাদ আবদুল হালিম স্নাতক। ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের ১০ প্রার্থীর মধ্যে কেউ স্নাতক নন। ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের ১৬ প্রার্থীর মধ্যে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন নূর মোহাম্মদ ও জাকির হোসেন। এ ছাড়া কোরআনে হাফেজ আছেন মোহাম্মাদ কবির হোসেন। ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের ১২ প্রার্থীর মধ্যে স্নাতক পাস একমাত্র প্রার্থী আনোয়ার হোসেন। ২৭ নম্বর ওয়ার্ডে ১০ প্রার্থীর মধ্যে কোনো স্নাতক পাস নেই। অক্ষরজ্ঞানসম্পন্ন ও স্বশিক্ষিতের তালিকায় আছেন ওয়াহিদুজ্জামান সেলিম, মহসিন মিয়া, সফুর উদ্দিন, আহাম্মদ আলী, কামরুজ্জামান বাবুল, মোশারফ হোসেন ও সিরাজুল ইসলাম।
আলোচনায় তিন প্রার্থী
No comments