পাটগ্রামের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী-আন্দোলনের নামে শান্তি নষ্ট করা চলবে না by পার্থ প্রতীম ভট্টাচার্য্য,
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকতে বিরোধী দলকে আন্দোলনের নামে মানুষের শান্তি নষ্ট করতে দেওয়া হবে না। তিনি বলেন, 'পদ্মা সেতুসংক্রান্ত আমার কাছে বিশ্বব্যাংক থেকে যে দুটি ডকুমেন্টস এসেছে, তা তাদের আমলের (বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার) যোগাযোগমন্ত্রীর বিরুদ্ধে।'গতকাল বুধবার বিকেলে লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম সরকারি জসমদ্দিন কাজী আবদুল গণি কলেজ মাঠে স্থানীয় আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক জনসভায় প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।শেখ হাসিনা তাঁর ভাষণে বলেন, 'বিএনপির দুর্নীতির কারণেই পদ্মা সেতুর অর্থায়ন বিশ্বব্যাংক স্থগিত করেছে।
বিশ্বব্যাংক থেকে যে দুটি ডকুমেন্টস আমার কাছে এসেছে, তা তাদের আমলের (বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার) যোগাযোগমন্ত্রীর বিরুদ্ধে।' জনসভায় তিনি বর্তমান সরকারের মেয়াদে তিস্তা চুক্তির বাস্তবায়ন, সব ছিটমহলবাসীকে মুক্ত করা এবং সীমানা নির্ধারণের কাজ শেষ করার আশ্বাস দেন।
খালেদা জিয়ার ঘরে ঘরে আগুন জ্বালানোর ঘোষণার কঠোর সমালোচনা করে তিনি বলেন, 'মানুষ শান্তিতে আছে বলেই বিরোধীদলীয় নেতা ঘরে ঘরে আগুন দিতে চান, আগুন দিয়ে সারা দেশ জ্বালিয়ে দিতে চান। প্রধানমন্ত্রী প্রশ্ন রেখে বলেন, পরের ঘরে আগুন দিতে চান কেন? আওয়ামী লীগ যত দিন ক্ষমতায় থাকবে তত দিন কারো ঘরে আগুন দিতে দেওয়া হবে না, কারো শান্তি বিনষ্ট করতে দেওয়া হবে না।'
বিরোধীদলীয় নেতা রোডমার্চের নামে গাড়ির শোডাউন বা শোভাযাত্রা করছেন মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'দুর্নীতি করে কত টাকা কামিয়েছেন তা গাড়ির শোডাউন করে তিনি দেখিয়ে দিলেন। সব গাড়ির নম্বর নিয়ে রেখেছি। সব কিছুর তদন্ত হবে।'
জনসভায় সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলেন, তিনবিঘা করিডর চুক্তির মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী অসাধ্য সাধন করেছেন, ঐতিহাসিক কাজ করেছেন। দেশের মানুষ তাঁকে চিরদিন মনে রাখবে। 'তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচন নয়'_বিরোধী দলের এমন দাবির প্রবল বিরোধিতা করে তিনি বলেন, এ ব্যবস্থা বাতিল করা হয়েছে জাতীয় সংসদের দুই-তৃতীয়াংশের বেশি সদস্যের ভোটে। আর নির্বাচন ছাড়া সরকার পরিবর্তনের বিকল্প নেই। যদি কেউ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা আবারও ফিরিয়ে আনতে চান তাহলে তাঁদের নির্বাচনে অংশ নিতে হবে, দুই-তৃতীয়াংশ আসনে বিজয়ী হয়ে সংসদে বিল এনে পরিবর্তন আনতে হবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে দেশে অশান্তি সৃষ্টি করা হচ্ছে_এমন অভিযোগ করে সাবেক এই রাষ্ট্রপতি বলেন, দেশের মানুষ শান্তি চায়, সংঘাত চায় না।
প্রধানমন্ত্রীর ধর্ম নিয়ে কটাক্ষ করায় বিরোধীদলীয় নেতার কঠোর সমালোচনা করে শেখ হাসিনা জনসভায় বলেন, 'উনি (খালেদা জিয়া) আমার ধর্ম নিয়ে কথা বলেন। আমি আমার ১৪ পুরুষের নাম বলতে পারব; কিন্তু খালেদা জিয়া কি তা বলতে পারবেন? খালেদা জিয়া কি তাঁর নানার নাম বলতে পারবেন? তিনি কি জিয়াউর রহমানের মা-বাবার নাম, এমনকি কোথায় তাঁদের কবর আছে তা বলতে পারবেন? এর কিছুই তিনি বলতে পারবেন না। কারণ এ দেশ ও জনগণের তিনি ভালো চান না, তাদের প্রতি তাঁর কোনো দায়দায়িত্ব ও ভালোবাসা নেই।'
যুদ্ধাপরাধী, মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধকারী, হত্যাকারী ও দুর্নীতিবাজদের রক্ষায় বিরোধী দলের আন্দোলন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনককে হত্যার পর এই অপশক্তি খুনিদের রক্ষায় একই ধরনের আন্দোলন করেছিল। কিন্তু তারা শেষ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর খুনিদের রক্ষা করতে পারেনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দহগ্রাম-আঙ্গরপোতার যে সমস্যা তা দীর্ঘ ৬৪ বছরের। এ সমস্যা সমাধানের জন্য বঙ্গবন্ধু ও ইন্দিরা গান্ধী চুক্তি করেছিলেন। কিন্তু পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর কোনো সরকারই তা বাস্তবায়ন করেনি। দীর্ঘ ৬৪ বছর পর এখন তিনবিঘা করিডর ২৪ ঘণ্টা চালু হয়েছে। এটা আওয়ামী লীগ সরকারের অর্জন। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সব কিছু অর্জন করে, আর বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় এসে সব কিছু বিনষ্ট করে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, 'আমি চাই দেশে খুন ও জঙ্গিবাদ যেন না থাকে, দেশে যেন শান্তি বজায় থাকে। বিজয়ী জাতি হিসেবে আমরা বিশ্ব সভায় মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে চাই। কিন্তু খালেদা চান মাথা হেঁট করে চলতে। দুর্নীতি তাঁর নীতি। তিনি জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস নিয়েই থাকতে চান।'
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে উত্তরাঞ্চলে কোনো মঙ্গা থাকে না। বয়স্ক, বিধবা, দুস্থ ও মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা দেওয়া হচ্ছে। লালমনিরহাটে ২৫০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, লালমনিরহাট সরকারি কলেজে মাস্টার্স কোর্স, পাটগ্রাম কলেজে অনার্স কোর্স চালু এবং একটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপন করা হবে।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে দেশবাসীকে প্রতি ইঞ্চি জমি চাষাবাদের আওতায় আনার আহ্বান জানান। তিনি দেশবাসীর অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য যা কিছু করার তা করার ঘোষণা দেন। পাশাপাশি তিনি ২০২১ সালের মধ্যে দেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধিশালী করে তোলার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
এ ছাড়া শেখ হাসিনা তিস্তা নদীর ওপর সেতু নির্মাণের কাজ সমাপ্ত, লালমনিরহাট-বুড়িমারী রেললাইনের সংস্কারকাজ ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করা এবং লালমনিরহাট-বুড়িমারী সড়ক চার লেনে উন্নীত করার ঘোষণা দেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি এই জেলার মানুষকে আগামী নির্বাচনে নৌকার পক্ষে সমর্থন দেওয়ার অনুরোধ জানান।
পাটগ্রাম আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম নাজুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জনসভায় আরো বক্তব্য দেন দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোতাহার হোসেন, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি এম তাজুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি, অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বী মিয়া, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মতিয়ার রহমান, স্থানীয় উপজেলা চেয়ারম্যান রুহুল আমীন বাবুল প্রমুখ।
দহগ্রাম ও আঙ্গরপোতায় মুক্তির আনন্দ
খালেদা জিয়ার ঘরে ঘরে আগুন জ্বালানোর ঘোষণার কঠোর সমালোচনা করে তিনি বলেন, 'মানুষ শান্তিতে আছে বলেই বিরোধীদলীয় নেতা ঘরে ঘরে আগুন দিতে চান, আগুন দিয়ে সারা দেশ জ্বালিয়ে দিতে চান। প্রধানমন্ত্রী প্রশ্ন রেখে বলেন, পরের ঘরে আগুন দিতে চান কেন? আওয়ামী লীগ যত দিন ক্ষমতায় থাকবে তত দিন কারো ঘরে আগুন দিতে দেওয়া হবে না, কারো শান্তি বিনষ্ট করতে দেওয়া হবে না।'
বিরোধীদলীয় নেতা রোডমার্চের নামে গাড়ির শোডাউন বা শোভাযাত্রা করছেন মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'দুর্নীতি করে কত টাকা কামিয়েছেন তা গাড়ির শোডাউন করে তিনি দেখিয়ে দিলেন। সব গাড়ির নম্বর নিয়ে রেখেছি। সব কিছুর তদন্ত হবে।'
জনসভায় সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলেন, তিনবিঘা করিডর চুক্তির মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী অসাধ্য সাধন করেছেন, ঐতিহাসিক কাজ করেছেন। দেশের মানুষ তাঁকে চিরদিন মনে রাখবে। 'তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচন নয়'_বিরোধী দলের এমন দাবির প্রবল বিরোধিতা করে তিনি বলেন, এ ব্যবস্থা বাতিল করা হয়েছে জাতীয় সংসদের দুই-তৃতীয়াংশের বেশি সদস্যের ভোটে। আর নির্বাচন ছাড়া সরকার পরিবর্তনের বিকল্প নেই। যদি কেউ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা আবারও ফিরিয়ে আনতে চান তাহলে তাঁদের নির্বাচনে অংশ নিতে হবে, দুই-তৃতীয়াংশ আসনে বিজয়ী হয়ে সংসদে বিল এনে পরিবর্তন আনতে হবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে দেশে অশান্তি সৃষ্টি করা হচ্ছে_এমন অভিযোগ করে সাবেক এই রাষ্ট্রপতি বলেন, দেশের মানুষ শান্তি চায়, সংঘাত চায় না।
প্রধানমন্ত্রীর ধর্ম নিয়ে কটাক্ষ করায় বিরোধীদলীয় নেতার কঠোর সমালোচনা করে শেখ হাসিনা জনসভায় বলেন, 'উনি (খালেদা জিয়া) আমার ধর্ম নিয়ে কথা বলেন। আমি আমার ১৪ পুরুষের নাম বলতে পারব; কিন্তু খালেদা জিয়া কি তা বলতে পারবেন? খালেদা জিয়া কি তাঁর নানার নাম বলতে পারবেন? তিনি কি জিয়াউর রহমানের মা-বাবার নাম, এমনকি কোথায় তাঁদের কবর আছে তা বলতে পারবেন? এর কিছুই তিনি বলতে পারবেন না। কারণ এ দেশ ও জনগণের তিনি ভালো চান না, তাদের প্রতি তাঁর কোনো দায়দায়িত্ব ও ভালোবাসা নেই।'
যুদ্ধাপরাধী, মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধকারী, হত্যাকারী ও দুর্নীতিবাজদের রক্ষায় বিরোধী দলের আন্দোলন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনককে হত্যার পর এই অপশক্তি খুনিদের রক্ষায় একই ধরনের আন্দোলন করেছিল। কিন্তু তারা শেষ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর খুনিদের রক্ষা করতে পারেনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দহগ্রাম-আঙ্গরপোতার যে সমস্যা তা দীর্ঘ ৬৪ বছরের। এ সমস্যা সমাধানের জন্য বঙ্গবন্ধু ও ইন্দিরা গান্ধী চুক্তি করেছিলেন। কিন্তু পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর কোনো সরকারই তা বাস্তবায়ন করেনি। দীর্ঘ ৬৪ বছর পর এখন তিনবিঘা করিডর ২৪ ঘণ্টা চালু হয়েছে। এটা আওয়ামী লীগ সরকারের অর্জন। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সব কিছু অর্জন করে, আর বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় এসে সব কিছু বিনষ্ট করে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, 'আমি চাই দেশে খুন ও জঙ্গিবাদ যেন না থাকে, দেশে যেন শান্তি বজায় থাকে। বিজয়ী জাতি হিসেবে আমরা বিশ্ব সভায় মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে চাই। কিন্তু খালেদা চান মাথা হেঁট করে চলতে। দুর্নীতি তাঁর নীতি। তিনি জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস নিয়েই থাকতে চান।'
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে উত্তরাঞ্চলে কোনো মঙ্গা থাকে না। বয়স্ক, বিধবা, দুস্থ ও মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা দেওয়া হচ্ছে। লালমনিরহাটে ২৫০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, লালমনিরহাট সরকারি কলেজে মাস্টার্স কোর্স, পাটগ্রাম কলেজে অনার্স কোর্স চালু এবং একটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপন করা হবে।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে দেশবাসীকে প্রতি ইঞ্চি জমি চাষাবাদের আওতায় আনার আহ্বান জানান। তিনি দেশবাসীর অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য যা কিছু করার তা করার ঘোষণা দেন। পাশাপাশি তিনি ২০২১ সালের মধ্যে দেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধিশালী করে তোলার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
এ ছাড়া শেখ হাসিনা তিস্তা নদীর ওপর সেতু নির্মাণের কাজ সমাপ্ত, লালমনিরহাট-বুড়িমারী রেললাইনের সংস্কারকাজ ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করা এবং লালমনিরহাট-বুড়িমারী সড়ক চার লেনে উন্নীত করার ঘোষণা দেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি এই জেলার মানুষকে আগামী নির্বাচনে নৌকার পক্ষে সমর্থন দেওয়ার অনুরোধ জানান।
পাটগ্রাম আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম নাজুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জনসভায় আরো বক্তব্য দেন দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোতাহার হোসেন, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি এম তাজুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি, অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বী মিয়া, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মতিয়ার রহমান, স্থানীয় উপজেলা চেয়ারম্যান রুহুল আমীন বাবুল প্রমুখ।
দহগ্রাম ও আঙ্গরপোতায় মুক্তির আনন্দ
No comments