গোপনে বন্দীদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করছে ইরান
ইরানের সরকার গোপনে বন্দীদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করছে। জাতিসংঘের একটি প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরে সেখানে ব্যাপকভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তোলা হয়েছে। জাতিসংঘের হয়ে ইরানে মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে এই বিশেষ প্রতিবেদনটি তৈরি করেছেন মালদ্বীপের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী আহমেদ শহীদ। আজ বুধবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে প্রতিবেদনটি পেশ করার কথা।
ইরানে আহমেদ স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা, প্রত্যক্ষদর্শী ও বন্দীদের আত্মীয়স্বজনের কাছ থেকে প্রতিবেদনের তথ্য সংগ্রহ করেছেন।
২১ পৃষ্ঠার এই প্রতিবেদনে নিঃসঙ্গভাবে বন্দী রাখা এবং প্রখ্যাত সাংবাদিক ও মানবাধিকারকর্মীদের নির্যাতন করার ৫০টির বেশি সুনির্দিষ্ট ঘটনার বর্ণনা রয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মানবাধিকারকর্মী ও সাংবাদিক থেকে শুরু করে অনেকেই নির্যাতনের শিকার।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছর ইরানে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দিয়ে দুই শতাধিক বন্দীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। মাশহাদ শহরের ভাকিলাবাদ কারাগারে গোপনে অন্তত ১৪৬ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। গত বছর দেশটিতে গোপনে ৩০০ মানুষের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
২০০৯ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর থেকে পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক থাকা শত শত রাজনৈতিক কর্মী, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, চলচ্চিত্র নির্মাতা, আইনজীবী, পরিবেশবাদী কর্মী, নারী আইনজীবী, আদিবাসী গোষ্ঠী ও সংখ্যালঘু ধর্মীয় গোষ্ঠীর সদস্য এবং সাধারণ নাগরিকদের কারাগারে বন্দী করা হয়। একই সময়ে ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদের সরকার বেশ কিছু বন্দীকে মুক্তি দিয়েছে। তবে ৫০০ মানবাধিকারকর্মীকে এখনো বন্দী রাখা হয়েছে।
ইরানে ইন্টারন্যাশনাল ক্যাম্পেইন ফর হিউম্যান রাইটসের পরিচালক হাদি ঘায়েমি বলেন, ভাকিলাবাদ কারাগারে যে অপরাধের অভিযোগে বন্দীদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে, সেই অপরাধে অন্য কোনো দেশে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় না।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৮ বছরের কম বয়সী শতাধিক ইরানিকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে, যদিও আন্তর্জাতিক আইনে অপ্রাপ্তবয়স্ক কারও মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেওয়ার বিধান নেই।
ইরানে আহমেদ স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা, প্রত্যক্ষদর্শী ও বন্দীদের আত্মীয়স্বজনের কাছ থেকে প্রতিবেদনের তথ্য সংগ্রহ করেছেন।
২১ পৃষ্ঠার এই প্রতিবেদনে নিঃসঙ্গভাবে বন্দী রাখা এবং প্রখ্যাত সাংবাদিক ও মানবাধিকারকর্মীদের নির্যাতন করার ৫০টির বেশি সুনির্দিষ্ট ঘটনার বর্ণনা রয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মানবাধিকারকর্মী ও সাংবাদিক থেকে শুরু করে অনেকেই নির্যাতনের শিকার।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছর ইরানে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দিয়ে দুই শতাধিক বন্দীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। মাশহাদ শহরের ভাকিলাবাদ কারাগারে গোপনে অন্তত ১৪৬ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। গত বছর দেশটিতে গোপনে ৩০০ মানুষের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
২০০৯ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর থেকে পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক থাকা শত শত রাজনৈতিক কর্মী, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, চলচ্চিত্র নির্মাতা, আইনজীবী, পরিবেশবাদী কর্মী, নারী আইনজীবী, আদিবাসী গোষ্ঠী ও সংখ্যালঘু ধর্মীয় গোষ্ঠীর সদস্য এবং সাধারণ নাগরিকদের কারাগারে বন্দী করা হয়। একই সময়ে ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদের সরকার বেশ কিছু বন্দীকে মুক্তি দিয়েছে। তবে ৫০০ মানবাধিকারকর্মীকে এখনো বন্দী রাখা হয়েছে।
ইরানে ইন্টারন্যাশনাল ক্যাম্পেইন ফর হিউম্যান রাইটসের পরিচালক হাদি ঘায়েমি বলেন, ভাকিলাবাদ কারাগারে যে অপরাধের অভিযোগে বন্দীদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে, সেই অপরাধে অন্য কোনো দেশে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় না।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৮ বছরের কম বয়সী শতাধিক ইরানিকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে, যদিও আন্তর্জাতিক আইনে অপ্রাপ্তবয়স্ক কারও মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেওয়ার বিধান নেই।
No comments