উপদেষ্টা কাউন্সিলে থাকবেন না অর্থমন্ত্রী
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, 'পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতার জন্য যে উপদেষ্টা কাউন্সিল গঠন করা হয়েছে আমি তার চেয়ারম্যান নই। ভুলে আমাকে চেয়ারম্যান করা হয়েছে। এটা আনফরচুনেট। অন্য কাউকে চেয়ারম্যান করা হবে।' গতকাল মঙ্গলবার অর্থ মন্ত্রণালয়ে সঙ্গীতশিল্পীদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত এক বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নেরউত্তরে এসব কথা বলেন। অনশনরতবিনিয়োগকারীদের সঙ্গে কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সংহতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কোনো কোনো রাজনৈতিক দল শেয়ারবাজারকে রাজনীতিকীকরণ করছে, যা বিনিয়োগকারীদের জন্য ভালো হবে না। এতে শেয়ারবাজারের ক্ষতি হচ্ছে।
সরকারের এত উদ্যোগ সত্ত্বেও বাজার স্বাভাবিক হচ্ছে না কেন জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, প্রাথমিক বাজারে অনেক আইপিও এসেছে। প্রাথমিক বাজার ভালো চলছে। তবে সেকেন্ডারি বাজার ভালো যাচ্ছে না।
এর সমাধান কী আমি জানি না। অপর এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, শেয়ারবাজার নিয়ে আমি কোনো মন্তব্য করতে চাই না। কারণ অনেকেই বলে থাকেন, আমি কোনো মন্তব্য করলেই নাকি বাজারের ওপর প্রভাব পড়ে। শেয়ারবাজার নিয়ে এসইসি কাজ করছে।
প্রসঙ্গত, অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে সোমবার যে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয় তাতে উপদেষ্টা কমিটির প্রধান হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম উল্লেখ করা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমদ সিদ্দিকী, সুপ্রীম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট আনিসুল হক, সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের যুগ্ম-সচিব। উপদেষ্টা কমিটি ঘোষণার একদিন পরেই অর্থমন্ত্রী কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে না থাকার ঘোষণা দিয়ে বলেন, 'উপদেষ্টা কমিটি গঠন করা হয়েছে শেয়ারবাজারের বিষয়ে আমাকে পরামর্শ দেওয়ার জন্য। কাজেই এখানে আমি চেয়ারম্যান হিসেবে থাকতে পারি না। খুব শিগগির এ কমিটির নতুন চেয়ারম্যানের নাম ঘোষণা করা হবে। এর আগেও তাদের কাছ থেকে আনঅফিসিয়ালি পরামর্শ নিতাম। এখন অফিসিয়ালি নেব।'
এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, শেয়ারবাজারে ব্যাংকগুলোর এক্সপোজার লিমিট এখনও অতিক্রম করেনি। তারা বিনিয়োগ করতে চাচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের লভ্যাংশ রেখে দিয়েছে। ইচ্ছা করলে তারা বিনিয়োগ করতে পারে। শেয়ারবাজার অস্থিতিশীল করার জন্য যাদের ভূমিকার কথা বলা হয় তাদেরকেই বিভিন্ন পদে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে অর্থমন্ত্রী বলেন, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ একটি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি। এখানে সরকার কাউকে নিয়োগ দিতে পারে না। এখানে আমরা কাউকে নিয়োগ দেইনি।
সঙ্গীতশিল্পীদের সাক্ষাৎ সম্পর্কে অর্থমন্ত্রী বলেন, তাদের আয়ের ওপর কর প্রত্যাহার নিয়ে কথা হয়েছে। আমি তাদের কথা শুনেছি তবে কোনো আশ্বাস দেইনি।
এর সমাধান কী আমি জানি না। অপর এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, শেয়ারবাজার নিয়ে আমি কোনো মন্তব্য করতে চাই না। কারণ অনেকেই বলে থাকেন, আমি কোনো মন্তব্য করলেই নাকি বাজারের ওপর প্রভাব পড়ে। শেয়ারবাজার নিয়ে এসইসি কাজ করছে।
প্রসঙ্গত, অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে সোমবার যে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয় তাতে উপদেষ্টা কমিটির প্রধান হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম উল্লেখ করা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমদ সিদ্দিকী, সুপ্রীম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট আনিসুল হক, সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের যুগ্ম-সচিব। উপদেষ্টা কমিটি ঘোষণার একদিন পরেই অর্থমন্ত্রী কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে না থাকার ঘোষণা দিয়ে বলেন, 'উপদেষ্টা কমিটি গঠন করা হয়েছে শেয়ারবাজারের বিষয়ে আমাকে পরামর্শ দেওয়ার জন্য। কাজেই এখানে আমি চেয়ারম্যান হিসেবে থাকতে পারি না। খুব শিগগির এ কমিটির নতুন চেয়ারম্যানের নাম ঘোষণা করা হবে। এর আগেও তাদের কাছ থেকে আনঅফিসিয়ালি পরামর্শ নিতাম। এখন অফিসিয়ালি নেব।'
এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, শেয়ারবাজারে ব্যাংকগুলোর এক্সপোজার লিমিট এখনও অতিক্রম করেনি। তারা বিনিয়োগ করতে চাচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের লভ্যাংশ রেখে দিয়েছে। ইচ্ছা করলে তারা বিনিয়োগ করতে পারে। শেয়ারবাজার অস্থিতিশীল করার জন্য যাদের ভূমিকার কথা বলা হয় তাদেরকেই বিভিন্ন পদে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে অর্থমন্ত্রী বলেন, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ একটি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি। এখানে সরকার কাউকে নিয়োগ দিতে পারে না। এখানে আমরা কাউকে নিয়োগ দেইনি।
সঙ্গীতশিল্পীদের সাক্ষাৎ সম্পর্কে অর্থমন্ত্রী বলেন, তাদের আয়ের ওপর কর প্রত্যাহার নিয়ে কথা হয়েছে। আমি তাদের কথা শুনেছি তবে কোনো আশ্বাস দেইনি।
No comments