রমেক হাসপাতাল-অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট ইন্টার্নি চিকিৎসকদের
রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ইন্টার্নি চিকিৎসকরা তাঁদের জানমালের নিরাপত্তা ও ক্যাম্পাসে স্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনসহ তিন দফা দাবিতে গত সোমবার রাত থেকে শুধু জরুরি বিভাগ ছাড়া হাসপাতালের সব বিভাগে অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘট শুরু করেছেন। গতকাল মঙ্গলবার সকালে দাবি আদায়ের জন্য তাঁরা পরিচালকের কার্যালয় ঘেরাও করেন এবং পরিচালক বরাবর তিন দফা দাবিসংবলিত একটি স্মারকলিপি পেশ করেন।ইন্টার্নি চিকিৎসকদের এই দাবি নিয়ে হাসপাতালের পরিচালক, সব বিভাগীয় ও ইউনিট প্রধান, কলেজ অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা এবং ইন্টার্নি চিকিৎসক নেতাদের সমন্বয়ে দুপুরে এক জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় তাঁদের দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁরা তাঁদের ধর্মঘট প্রত্যাহার করে নেওয়ার ঘোষণা দিলেও বিকেলে এ রিপোর্ট লেখার সময় পর্যন্ত ধর্মঘট অব্যাহত ছিল। এদিকে ইন্টার্নি চিকিৎসকদের আকস্মিক ধর্মঘটের কারণে রোগীদের ভোগান্তি চরমে উঠেছে।
ইন্টার্নি চিকিৎসক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জয় কুমার রায় কালের কণ্ঠকে জানান, গত শনিবার মেডিক্যালের সার্জারি ওয়ার্ডে বহিরাগতদের আক্রমণের শিকার হন ইন্টার্নি চিকিৎসক ডা. আল-আমিন। এ ছাড়া মেডিক্যাল ক্যাম্পাসে প্রায়ই বহিরাগতদের দ্বারা আক্রমণের শিকার হতে হয় চিকিৎসকদের। চিকিৎসকদের জানমালের নিরাপত্তা ও হাসপাতাল ক্যাম্পাসে স্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের জন্য এর আগে পরিচালককে কয়েক দফা জানানো হয়। পরিচালক ইন্টার্নি চিকিৎসকদের জানমালের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় তাঁরা বাধ্য হয়ে সোমবার রাত সাড়ে ১০টা থেকে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটের ডাক দিয়েছেন।
তবে গতকাল মঙ্গলবারের সভায় কলেজ এবং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ থেকে দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁরা তাঁদের ধর্মঘট প্রত্যাহার করে নেওয়ার ঘোষণা দিলেও কেন প্রত্যাহার করা হয়নি প্রসঙ্গে সঞ্জয় কুমার জানান, এ দাবি আজকের নতুন নয়, প্রতিদিনই হাসপাতাল ক্যাম্পাসে চুরি-ছিনতাইসহ অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটছে। এর আগেও ধর্মঘট হয়েছে। প্রতিদিনই এসব দাবি তুলে ধরছি পরিচালক এবং অধ্যক্ষের কাছে, কিন্তু বরাবরই তাঁরা শুধু আশ্বাসই দিয়ে যাচ্ছেন। বাস্তবায়ন করছেন না। এ কারণেই তাঁরা তাঁদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত এবার ধর্মঘট অব্যাহত রাখার কথা জানান।
ইন্টার্নি চিকিৎসক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জয় কুমার রায় কালের কণ্ঠকে জানান, গত শনিবার মেডিক্যালের সার্জারি ওয়ার্ডে বহিরাগতদের আক্রমণের শিকার হন ইন্টার্নি চিকিৎসক ডা. আল-আমিন। এ ছাড়া মেডিক্যাল ক্যাম্পাসে প্রায়ই বহিরাগতদের দ্বারা আক্রমণের শিকার হতে হয় চিকিৎসকদের। চিকিৎসকদের জানমালের নিরাপত্তা ও হাসপাতাল ক্যাম্পাসে স্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের জন্য এর আগে পরিচালককে কয়েক দফা জানানো হয়। পরিচালক ইন্টার্নি চিকিৎসকদের জানমালের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় তাঁরা বাধ্য হয়ে সোমবার রাত সাড়ে ১০টা থেকে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটের ডাক দিয়েছেন।
তবে গতকাল মঙ্গলবারের সভায় কলেজ এবং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ থেকে দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁরা তাঁদের ধর্মঘট প্রত্যাহার করে নেওয়ার ঘোষণা দিলেও কেন প্রত্যাহার করা হয়নি প্রসঙ্গে সঞ্জয় কুমার জানান, এ দাবি আজকের নতুন নয়, প্রতিদিনই হাসপাতাল ক্যাম্পাসে চুরি-ছিনতাইসহ অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটছে। এর আগেও ধর্মঘট হয়েছে। প্রতিদিনই এসব দাবি তুলে ধরছি পরিচালক এবং অধ্যক্ষের কাছে, কিন্তু বরাবরই তাঁরা শুধু আশ্বাসই দিয়ে যাচ্ছেন। বাস্তবায়ন করছেন না। এ কারণেই তাঁরা তাঁদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত এবার ধর্মঘট অব্যাহত রাখার কথা জানান।
No comments