নৈব্যক্তিক অংশে ভাল করার উপায় '- সনত্মোষ কুমার কর্মকার প্রভাষক শহীদ পুলিশ স্মৃতি স্কুল ও কলেজ
মাধ্যমিক সত্মরের পরীৰায় প্রায় অর্ধেক নম্বর থাকে নৈর্ব্যক্তিক অংশে। এই অংশে শতভাগ বা সম্পূর্ণ নম্বর পাওয়া যায়। অপরদিকে রচনামূলক অংশে সাধারণত শতভাগ নম্বর পাওয়া যায় না।
তাই প্রত্যেক বিষয়ে অ+ নম্বর পেতে নৈর্ব্যক্তিক অংশই বেশি বড় ভূমিকা পালন করতে পারে। নৈর্ব্যক্তিক অংশে শতভাগ নম্বর পাওয়ার জন্য শিৰার্থীদের করণীয় সম্পর্কে নিম্নে কয়েকটি দিকনির্দেশনা দেয়া হলো। ১। অনুশীলনকালীন সময়ে বিষয়টি গল্প বা উপন্যাসের মতো আগ্রহ নিয়ে পড়বে এবং প্রতিটি লাইন আত্মস্থ করার চেষ্টা করবে।২। তথ্যনির্ভর লাইনগুলো আন্ডারলাইন করবে এবং সেগুলো দ্বিতীয়বার পাঠের সময় খাতায় তুলবে।
৩। পঠিত বিষয়ের তথ্যনির্ভর লাইনগুলোর সমন্বয়ে 'বিষয় সারমর্ম' তৈরি করবে। অর্থাৎ একটি পৃষ্ঠার ৩০/৩৫টি লাইনের মধ্যে যে ১০/১৫টি লাইন তথ্যপূর্ণ তা চিহ্নিত করে ধারাবাহিকভাবে সাজিয়ে বিষয়ের সংৰিপ্ত সার তৈরি করবে। তা অনুশীলন মজার হয়।
৪। শ্রেণীতে পাঠকালীন সময়ের শিৰকের কথায় মনোযোগ দিতে হবে এবং সহায়ক হিসেবে নৈর্ব্যক্তিক সংস্করণ দেখা যেতে পারে।
৫। বিভাগ ৮/১০ বছরের বোর্ড পরীৰার গঈছগুলো সলভ করতে হবে।
৬। বিষয় শিৰক যখন যে অধ্যায় পড়ান, তখনই সেই অধ্যায় ১-৪ পয়েন্ট অনুযায়ী পড়বে।
৭। মূল বইটি আগ্রহের সঙ্গে বার বার পড়বে। উপরোক্ত উপায়ে নৈর্ব্যক্তিক অংশে শতভাগ নম্বর পেয়ে ছাত্রছাত্রীরা অ+ নম্বর পেতে পারে।
No comments