ইরান থেকে তেল আমদানিতে ১১ দেশকে ছাড় দিল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের কাছ থেকে তেল আমদানি বন্ধের জন্য ১১টি দেশকে আরো ছয় মাস সময় দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ইরানের সঙ্গে লেনদেন বন্ধ না করলে দেশগুলোর সঙ্গে আর্থিক সম্পর্ক ছিন্ন করার হুমকি দিয়েছিল মার্কিন প্রশাসন। তবে তেল আমদানি বন্ধের জন্য দেশগুলোকে এখন আরো ছয় মাস সময় দেওয়া হয়েছে।
গত শুক্রবার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন এই ঘোষণা দেন।
ইরানের বিতর্কিত পরমাণু কর্মসূচির অর্থায়নে বাধা তৈরি করতেই দেশটির তেল রপ্তানির ওপর অবরোধ আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্র। ২০১১ সালে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা স্বাক্ষরিত অবরোধ আইন অনুযায়ী ছয় মাস পর পর ইরানের তেলের ক্রেতাদের ব্যাপারে পর্যালোচনা করা হয়। অবরোধ কার্যকর হওয়ার পরও যেসব দেশ ইরানের কাছ থেকে তেল আমদানির পরিমাণ কমায়নি, তাদের সঙ্গে আর্থিক সম্পর্ক ছিন্ন করার হুমকি দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে নতুন করে ছাড় পাওয়া দেশগুলোর মধ্যে জাপান ও ইউরোপের ১০টি দেশ রয়েছে। ইউরোপের দেশগুলো হচ্ছে_বেলজিয়াম, চেক প্রজাতন্ত্র, ফ্রান্স, জার্মানি, গ্রিস, ইতালি, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড, স্পেন ও ব্রিটেন। বিশ্বের তেল আমদানিকারক দেশগুলোর মধ্যে জাপান তৃতীয় অবস্থানে। জাপান, চীন, দক্ষিণ কোরিয়া ও ভারত ইরানি তেলের প্রধান আমদানিকারক দেশ। তবে এ বছরের প্রথম সাত মাসে তারা ইরান থেকে তেল আদমানির পরিমাণ প্রায় এক-পঞ্চমাংশ কমিয়েছে। এর মধ্যে শুধু জাপানই কমিয়েছে ৩৯ শতাংশ পর্যন্ত। আর ইউরোপীয় দেশগুলো গত ১ জুলাই থেকে ইরান থেকে তেল আমদানির ওপর সামগ্রিক অবরোধ কার্যকর করেছে।
গত শুক্রবার প্রকাশিত এক বিবৃতিতে হিলারি বলেন, '২০১১ সালে ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রে দুর্ঘটনার পরও যে জাপান ইরানের কাছ থেকে তেল আমদানি কমিয়েছে, তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।' জাপান গত মার্চেও যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে ইরানি তেল কেনা-সংক্রান্ত ছাড় পেয়েছিল। এর পর কেবল জুন ছাড়া প্রতি মাসেই দেশটি ইরানি তেল আমদানির পরিমাণ প্রায় এক-চতুর্থাংশ পরিমাণ কমিয়ে এনেছে। সূত্র : রয়টার্স।
ইরানের বিতর্কিত পরমাণু কর্মসূচির অর্থায়নে বাধা তৈরি করতেই দেশটির তেল রপ্তানির ওপর অবরোধ আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্র। ২০১১ সালে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা স্বাক্ষরিত অবরোধ আইন অনুযায়ী ছয় মাস পর পর ইরানের তেলের ক্রেতাদের ব্যাপারে পর্যালোচনা করা হয়। অবরোধ কার্যকর হওয়ার পরও যেসব দেশ ইরানের কাছ থেকে তেল আমদানির পরিমাণ কমায়নি, তাদের সঙ্গে আর্থিক সম্পর্ক ছিন্ন করার হুমকি দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে নতুন করে ছাড় পাওয়া দেশগুলোর মধ্যে জাপান ও ইউরোপের ১০টি দেশ রয়েছে। ইউরোপের দেশগুলো হচ্ছে_বেলজিয়াম, চেক প্রজাতন্ত্র, ফ্রান্স, জার্মানি, গ্রিস, ইতালি, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড, স্পেন ও ব্রিটেন। বিশ্বের তেল আমদানিকারক দেশগুলোর মধ্যে জাপান তৃতীয় অবস্থানে। জাপান, চীন, দক্ষিণ কোরিয়া ও ভারত ইরানি তেলের প্রধান আমদানিকারক দেশ। তবে এ বছরের প্রথম সাত মাসে তারা ইরান থেকে তেল আদমানির পরিমাণ প্রায় এক-পঞ্চমাংশ কমিয়েছে। এর মধ্যে শুধু জাপানই কমিয়েছে ৩৯ শতাংশ পর্যন্ত। আর ইউরোপীয় দেশগুলো গত ১ জুলাই থেকে ইরান থেকে তেল আমদানির ওপর সামগ্রিক অবরোধ কার্যকর করেছে।
গত শুক্রবার প্রকাশিত এক বিবৃতিতে হিলারি বলেন, '২০১১ সালে ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রে দুর্ঘটনার পরও যে জাপান ইরানের কাছ থেকে তেল আমদানি কমিয়েছে, তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।' জাপান গত মার্চেও যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে ইরানি তেল কেনা-সংক্রান্ত ছাড় পেয়েছিল। এর পর কেবল জুন ছাড়া প্রতি মাসেই দেশটি ইরানি তেল আমদানির পরিমাণ প্রায় এক-চতুর্থাংশ পরিমাণ কমিয়ে এনেছে। সূত্র : রয়টার্স।
No comments