সাগর-রুনি হত্যার বিচার আন্দোলনে একাত্মতা ঘোষণা ইনুর
সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারওয়ার ও মেহেরুন রুনি এবং খুলনার সাংবাদিক হুমায়ুন কবির বালু হত্যার বিচার আন্দোলনে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখার ঘোষণা দিয়েছেন নবনিযুক্ত তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
রোববার বেলা সাড়ে এগারোটায় সচিবালয়ে দায়িত্ব গ্রহণের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, “যদিও এ কাজটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে। তারপরও আমার মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতা থাকবে।”
এ মামলার দ্রুত বিচার সম্পন্ন করতে সহযোগিতারও আশ্বাস দেন তিনি।
এছাড়াও তিনি অপসাংবাদিকতা রোধকরার ঘোষণা দেন।
এর আগে সকাল সাড়ে ১১টায় মন্ত্রণালয়ে আসেন ইনু। মন্ত্রণালয়ের সচিব হেতায়েতুল্লাহ আল মামুন, প্রধান তথ্য কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম, বাংলাদেশ প্রেস ইন্সটিটিউটের (পিআইবি) মহাপরিচালক অধ্যাপক দুলাল চন্দ্র বিশ্বাস তাকে স্বাগত জানান।
এর পরেই ইনু চলে যান নিজের নতুন দফতরে। সেখানে আগে থেকেই অপেক্ষা করছিলেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ, যিনি তথ্য মন্ত্রণালয়েরও দায়িত্বে ছিলেন।
সাবেক তথ্যমন্ত্রী দক্ষতার সঙ্গে কাজ করেছেন উল্লেখ করে ইনু বলেন, ‘‘শক্ত জমিনের ওপর দাঁড়িয়ে দায়িত্ব পালন শুরু করলাম। বেশি বেগ পেতে হবে না। যে জায়গাটা তৈরি করে গেছেন তা আরো সুন্দর ও শক্তিশালী করবো।’’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘আগামী সাতদিন তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বিভিন্ন সংস্থার লোকদের সঙ্গে আলোচনা করে কর্মপরিকল্পনা নিয়ে কাজ করবো।’’
হাসানুল হক ইনু বলেন, “খণ্ডিত ও আংশিক অসত্য মিথ্যা তথ্য প্রচার রোধ করে সঠিক তথ্য প্রচার এবং অসৎ সাংবাদিকতাকে নিরুৎশাহিত করা হবে।”
একই সঙ্গে দেশের সকল সাংবাদিক হত্যার বিচার দ্রুত সম্পন্ন করার প্রতিশ্রুতি দেন।
তিনি বলেন, ‘‘সাগর-রুনি আমার স্নেহভাজন ছিল। এছাড়া খুলনায় আমার বন্ধু সাংবাদিক বালুকে হত্যা করা হয়েছে। তাদের বিচারের জন্য আমি নিজেকে সম্পৃক্ত রাখবো। সাংবাদিকদের আন্দোলনের সঙ্গে আমার একাত্বতা রয়েছে। প্রকৃত খুনিদের বের করা হবে।’’
হাসানুল হক ইনু বলেন, “তথ্য মন্ত্রণালয় আইনশৃঙ্খলার দায়িত্বে নয়, খুনিদের খুজে বের করার কাজ হচ্ছে সরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের। এর জন্য আমাকে যদি মন্ত্রিপরিষদের সভায় আলোচনা করতে হয় তাও আমি করার চেষ্টা করবো।”
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিদায়ী তথ্যমন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ, তথ্য সচিব হেদায়েতুল্লা আল মামুন।
বিদায়ী তথ্যমন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ বলেন, “এসরকারে সাড়ে তিন বছরে এ মন্ত্রণালয়ে অনেক কাজ করেছি। সাংবাদিকদের জন্য অস্টম ওয়েজ বোর্ড গঠন করে এবং তা বাস্তবায়নের কাজ চলছে।”
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে আবুল কালাম আজাদ বলেন, “তথ্যমন্ত্রী থেকে নয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে দায়িত্ব দিবেন সে দায়িত্ব পালন করবো। এর আগে আমি সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলাম এখনো এর দায়িত্ব পালন করছি।”
তিনি বলেন, “যদিও এ কাজটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে। তারপরও আমার মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতা থাকবে।”
এ মামলার দ্রুত বিচার সম্পন্ন করতে সহযোগিতারও আশ্বাস দেন তিনি।
এছাড়াও তিনি অপসাংবাদিকতা রোধকরার ঘোষণা দেন।
এর আগে সকাল সাড়ে ১১টায় মন্ত্রণালয়ে আসেন ইনু। মন্ত্রণালয়ের সচিব হেতায়েতুল্লাহ আল মামুন, প্রধান তথ্য কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম, বাংলাদেশ প্রেস ইন্সটিটিউটের (পিআইবি) মহাপরিচালক অধ্যাপক দুলাল চন্দ্র বিশ্বাস তাকে স্বাগত জানান।
এর পরেই ইনু চলে যান নিজের নতুন দফতরে। সেখানে আগে থেকেই অপেক্ষা করছিলেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ, যিনি তথ্য মন্ত্রণালয়েরও দায়িত্বে ছিলেন।
সাবেক তথ্যমন্ত্রী দক্ষতার সঙ্গে কাজ করেছেন উল্লেখ করে ইনু বলেন, ‘‘শক্ত জমিনের ওপর দাঁড়িয়ে দায়িত্ব পালন শুরু করলাম। বেশি বেগ পেতে হবে না। যে জায়গাটা তৈরি করে গেছেন তা আরো সুন্দর ও শক্তিশালী করবো।’’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘আগামী সাতদিন তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বিভিন্ন সংস্থার লোকদের সঙ্গে আলোচনা করে কর্মপরিকল্পনা নিয়ে কাজ করবো।’’
হাসানুল হক ইনু বলেন, “খণ্ডিত ও আংশিক অসত্য মিথ্যা তথ্য প্রচার রোধ করে সঠিক তথ্য প্রচার এবং অসৎ সাংবাদিকতাকে নিরুৎশাহিত করা হবে।”
একই সঙ্গে দেশের সকল সাংবাদিক হত্যার বিচার দ্রুত সম্পন্ন করার প্রতিশ্রুতি দেন।
তিনি বলেন, ‘‘সাগর-রুনি আমার স্নেহভাজন ছিল। এছাড়া খুলনায় আমার বন্ধু সাংবাদিক বালুকে হত্যা করা হয়েছে। তাদের বিচারের জন্য আমি নিজেকে সম্পৃক্ত রাখবো। সাংবাদিকদের আন্দোলনের সঙ্গে আমার একাত্বতা রয়েছে। প্রকৃত খুনিদের বের করা হবে।’’
হাসানুল হক ইনু বলেন, “তথ্য মন্ত্রণালয় আইনশৃঙ্খলার দায়িত্বে নয়, খুনিদের খুজে বের করার কাজ হচ্ছে সরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের। এর জন্য আমাকে যদি মন্ত্রিপরিষদের সভায় আলোচনা করতে হয় তাও আমি করার চেষ্টা করবো।”
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিদায়ী তথ্যমন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ, তথ্য সচিব হেদায়েতুল্লা আল মামুন।
বিদায়ী তথ্যমন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ বলেন, “এসরকারে সাড়ে তিন বছরে এ মন্ত্রণালয়ে অনেক কাজ করেছি। সাংবাদিকদের জন্য অস্টম ওয়েজ বোর্ড গঠন করে এবং তা বাস্তবায়নের কাজ চলছে।”
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে আবুল কালাম আজাদ বলেন, “তথ্যমন্ত্রী থেকে নয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে দায়িত্ব দিবেন সে দায়িত্ব পালন করবো। এর আগে আমি সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলাম এখনো এর দায়িত্ব পালন করছি।”
No comments