শাহবাগ থেকে বইমেলা প্রতিবাদী মানুষের বাঁধভাঙ্গা স্রোত- অমর একুশে গ্রন্থমেলা by মোরসালিন মিজান
মাত্র একদিনের ব্যবধান। এরই মাঝে বদলে
গেছে চিত্রটা। হতাশা ভুলে রাজপথে নেমে এসেছে মানুষ। বুধবার প্রতিবাদী
মানুষের বাঁধভাঙ্গা স্রোত শাহবাগ থেকে বইমেলায় গিয়ে আছড়ে পড়ে।
ছেলে বুড়ো এমনকি অবুঝ শিশুটিও দাবি তুলে কাদের মোল্লাসহ সব যুদ্ধাপরাধীর
ফাঁসি চাই। এর কোন অন্যথা হতে পারে না। তাঁদের মতে, যুদ্ধাপরাধের সর্বনিম্ন
শাস্তি ফাঁসি। অথচ একাত্তরের কসাই কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন কারাদ- দেয়া
হয়েছে। এ রায় জাতির সঙ্গে, মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে, শহীদের রক্ত আর নির্যাতিত
মা বোনের সঙ্গে এক ধরনের বিশ্বাসঘাতকতা। শুধু আইনের মারপ্যাঁচ বুঝিয়ে এ
রায়কে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য করা যাবে না। আর করলেও মুক্তিযুদ্ধের
বাংলাদেশ তা মেনে নেবে না। অমর একুশে গ্রন্থমেলার ষষ্ঠ দিন এমন উচ্চারণই
বার বারই শোনা গেছে। পাঠক-লেখক-প্রকাশক সবারই ছিল অভিন্ন দাবি।
মেলায় শুধু মুক্তিযুদ্ধের বই দিয়ে সাজানো স্টলে বসেছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর (অব) কামরুল হাসান। কয়েক বছর ধরে স্টলটি পরিচালনা করে আসছেন তিনি। পাশাপাশি তরুণ প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরার কাজ করছেন। তাঁদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছেন। অনেক মানুষ তার কাছে জানতে চেয়েছেন, যুদ্ধাপরাধের বিচারের নামে কী হচ্ছে আসলে? উত্তরে তিনি বলেন, এ রায় আমার আমাকে কষ্ট দিয়েছে। এত বড় একজন যুদ্ধাপরাধীর শাস্তি কী করে যাবজ্জীবন হতে পারে তা আমার মাথায় অন্তত ঢুকছে না। তবে রায়ে হতাশ হলেও তিনি বলেন, তরুণদের যেভাবে রাজপথে নেমে এসেছে তা দেখে নতুন করে আশাবাদী হয়েছি আমি। একই প্রসঙ্গে প্রকাশক রবীন আহসান বলেন, এ রায় মেনে নেয়ার কোন কারণ নেই। অন্য অনেকের মতো আমরা প্রকাশরাও মর্মাহত। শাহবাগ মোড়ে চলমান আন্দোলনের সঙ্গে ইতোমধ্যে সংহতি প্রকাশ করেছেন বলেও জানান তরুণ প্রকাশক। শ্যামলী থেকে মেলায় এসেছিলেন শহীদ পরিবারের সদস্য আবু ইসহাক। কয়েক দিন আগে প্রকাশিত ‘মুক্তিযুদ্ধ কোষ’ কিনতে এসেছিলেন তিনি। এরই ফাঁকে কথা হয় জনকণ্ঠের সঙ্গে। কাদের মোল্লাার রায়ের প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, শুভবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষ যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি প্রত্যাশা করেন। আর আমি শহীদ পরিবারের সদস্য। তাহলে বুঝুন, কাদের মোল্লার রায় শোনার পর কেমন লাগছে। তিনি বলেন, সারাদেশের মানুষের মতো আমিও শুরুতে খুব হতাশ হয়েছিলাম। তবে ওইদিন থেকেই মানুষ যেভাবে জেগে উঠেছে তাতে সব দুঃখ ভুলে গেছি। এখন মনে হচ্ছে, আমরা একলা নই।
শতাধিক নতুন বই ॥ বুধবারও মেলায় আসে বহু নতুন বই। শুধু বাংলা একাডেমীতে জমা পড়া বইয়ের সংখ্যা ছিল ১শ’টি। একই দিন নজরুল মঞ্চে মোড়ক উন্মোচন করা হয় ৫টি বইয়ের।
মূল মঞ্চের আয়োজন ॥ মেলার মূল মঞ্চে বুধবার অনুষ্ঠিত হয় ‘দ্বিজেন্দ্রলাল রায়; সার্ধশত জন্মবর্ষের শ্রদ্ধাঞ্জলি’ শীর্ষক সেমিনার। সেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক খালেদ হোসাইন। আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন অধ্যাপক মাহবুবুল হক, কথাশিল্পী মহীবুল আজিজ, অধ্যাপক সৌমিত্র শেখর এবং ড. শাহাদাৎ হোসেন নিপু। সভাপতিত্ব করেন রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য ও বিশিষ্ট ভাষাবিজ্ঞানী অধ্যাপক পবিত্র সরকার।
প্রাবন্ধিক বলেন, দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের কবিতা-গান-নাটকে দেশপ্রেম মূর্ত হয়ে উঠেছে শতধা-বৈচিত্র্যে। রবীন্দ্রনাথের প্রায় সমকালীন কবিদের মধ্যে দ্বিজেন্দ্রলাল সেই বিরল কবি যিনি পূর্বাপর স্বকীয় বৈশিষ্ট্যে সমুজ্জ্বল থাকতে পেরেছেন। কাব্যরচনার শুরু থেকে তিনি অবস্থান নিয়েছেন গতানুগতিকতার বিপরীতে। সমকালীন সামাজিক অসঙ্গতি তাঁকে বেদনাবিধুর করলেও তিনি তাঁকে উপস্থাপন করেছেন সরস ও হাস্যোদ্দীপকভাবে। বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনকে কেন্দ্র করে রচিত তাঁর গানে স্বদেশপ্রেম ও জাতীয় ভাবোদ্দীপনার অনন্য প্রকাশ ঘটেছে।
অন্য আলোচকরা বলেন, বাংলা সাহিত্যের পঞ্চকবির অন্যতম কবি দ্বিজেন্দ্রলাল রায় বাংলা নাটকে যোগ করেছেন নতুন মাত্রা। তাঁর রচিত একগুচ্ছ ঐতিহাসিক নাটক বাংলা নাটকের আধুনিক অভিমুখ তৈরিতে বিশেষ ভূমিকা রেখেছে। সামাজিক কুসংস্কার, মানবচরিত্রের অসঙ্গতি কাব্য ও গানে তাঁর আক্রমণের বিষয় ছিল। মানবমন ছিল তাঁর অনন্ত আগ্রহের বিষয়। তাই হাসির গান থেকে ঐতিহাসিক নাটক; সব শিল্পমাধ্যমেই মানুষকে তিনি বড় করে তুলেছেন। তাঁরা বলেন, ‘বঙ্গ আমার জননী আমার’ বা ‘ধনধান্যে পুষ্প ভরা’ ডি. এল রায়ের শিল্পের অলঙ্কার মাত্র ছিল না বরং তা ছিল তার গভীর দেশপ্রেমেরই অনিবার্য প্রকাশ। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তাঁর কালজয়ী গান ছিল আমাদের অনন্ত প্রেরণার উৎস। সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক পবিত্র সরকার বলেন, স্বজাত্যবোধ দ্বিজেন্দ্রলাল রায়কে সঙ্কীর্ণ করেনি বরং বিশ্ববোধের সঞ্চার করেছে। পুরাণকে তিনি অন্বিত করেছেন সমকালীন যুগযন্ত্রণার সঙ্গে। রবীন্দ্রসমকালে শিল্প সৃষ্টি করে তিনি সম্পূর্ণ নতুন ঘরানার জন্ম দিয়েছেন। শুধু সার্ধশত জন্মবর্ষে নয়; দেশপ্রেমে-নতুন ধারার কাব্য-নাটক-গানের সূত্রে তিনি আমাদের নিত্য স্মরণীয় নাম।
সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে আবৃত্তি পরিবেশন করবেন মুক্তধারা সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র। সঙ্গীত পরিবেশন করেন কণ্ঠশিল্পী নীলোৎপল সাধ্য, প্রমীলা ভট্টাচার্য, নার্গিস চৌধুরী, মহাদেব ঘোষ, আজিজুর রহমান তুহিন, স্বর্ণময়ী ম-ল, এটিএম জাহাঙ্গীর, সুমা রানী রায় এবং সঞ্জয় রায়। যন্ত্রানুষঙ্গে ছিলেন পিনু সেন দাস (তবলা), হাসান আলী (বাঁশি), আবু কামাল (বেহালা), ইফতেখার হোসেন সোহেল (কি-বোর্ড) এবং বিশ্বজিৎ সেন (মন্দিরা)।
আজকের অনুষ্ঠান ॥ গ্রন্থমেলার মূলমঞ্চে আজ বিকেলে অনুষ্ঠিত হবে ‘কমল দাশগুপ্ত : জন্মশত বার্ষিক শ্রদ্ধাঞ্জলি’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন করুণাময় গোস্বামী। আলোচনায় অংশ নেবেন আ বা ম নুরুল আনোয়ার, সৈয়দ আবদুল হাদী এবং খায়রুল আলম সবুজ। সভাপতিত্ব করবেন অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম। সন্ধ্যায় পরিবেশিত হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
মেলায় শুধু মুক্তিযুদ্ধের বই দিয়ে সাজানো স্টলে বসেছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর (অব) কামরুল হাসান। কয়েক বছর ধরে স্টলটি পরিচালনা করে আসছেন তিনি। পাশাপাশি তরুণ প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরার কাজ করছেন। তাঁদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছেন। অনেক মানুষ তার কাছে জানতে চেয়েছেন, যুদ্ধাপরাধের বিচারের নামে কী হচ্ছে আসলে? উত্তরে তিনি বলেন, এ রায় আমার আমাকে কষ্ট দিয়েছে। এত বড় একজন যুদ্ধাপরাধীর শাস্তি কী করে যাবজ্জীবন হতে পারে তা আমার মাথায় অন্তত ঢুকছে না। তবে রায়ে হতাশ হলেও তিনি বলেন, তরুণদের যেভাবে রাজপথে নেমে এসেছে তা দেখে নতুন করে আশাবাদী হয়েছি আমি। একই প্রসঙ্গে প্রকাশক রবীন আহসান বলেন, এ রায় মেনে নেয়ার কোন কারণ নেই। অন্য অনেকের মতো আমরা প্রকাশরাও মর্মাহত। শাহবাগ মোড়ে চলমান আন্দোলনের সঙ্গে ইতোমধ্যে সংহতি প্রকাশ করেছেন বলেও জানান তরুণ প্রকাশক। শ্যামলী থেকে মেলায় এসেছিলেন শহীদ পরিবারের সদস্য আবু ইসহাক। কয়েক দিন আগে প্রকাশিত ‘মুক্তিযুদ্ধ কোষ’ কিনতে এসেছিলেন তিনি। এরই ফাঁকে কথা হয় জনকণ্ঠের সঙ্গে। কাদের মোল্লাার রায়ের প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, শুভবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষ যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি প্রত্যাশা করেন। আর আমি শহীদ পরিবারের সদস্য। তাহলে বুঝুন, কাদের মোল্লার রায় শোনার পর কেমন লাগছে। তিনি বলেন, সারাদেশের মানুষের মতো আমিও শুরুতে খুব হতাশ হয়েছিলাম। তবে ওইদিন থেকেই মানুষ যেভাবে জেগে উঠেছে তাতে সব দুঃখ ভুলে গেছি। এখন মনে হচ্ছে, আমরা একলা নই।
শতাধিক নতুন বই ॥ বুধবারও মেলায় আসে বহু নতুন বই। শুধু বাংলা একাডেমীতে জমা পড়া বইয়ের সংখ্যা ছিল ১শ’টি। একই দিন নজরুল মঞ্চে মোড়ক উন্মোচন করা হয় ৫টি বইয়ের।
মূল মঞ্চের আয়োজন ॥ মেলার মূল মঞ্চে বুধবার অনুষ্ঠিত হয় ‘দ্বিজেন্দ্রলাল রায়; সার্ধশত জন্মবর্ষের শ্রদ্ধাঞ্জলি’ শীর্ষক সেমিনার। সেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক খালেদ হোসাইন। আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন অধ্যাপক মাহবুবুল হক, কথাশিল্পী মহীবুল আজিজ, অধ্যাপক সৌমিত্র শেখর এবং ড. শাহাদাৎ হোসেন নিপু। সভাপতিত্ব করেন রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য ও বিশিষ্ট ভাষাবিজ্ঞানী অধ্যাপক পবিত্র সরকার।
প্রাবন্ধিক বলেন, দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের কবিতা-গান-নাটকে দেশপ্রেম মূর্ত হয়ে উঠেছে শতধা-বৈচিত্র্যে। রবীন্দ্রনাথের প্রায় সমকালীন কবিদের মধ্যে দ্বিজেন্দ্রলাল সেই বিরল কবি যিনি পূর্বাপর স্বকীয় বৈশিষ্ট্যে সমুজ্জ্বল থাকতে পেরেছেন। কাব্যরচনার শুরু থেকে তিনি অবস্থান নিয়েছেন গতানুগতিকতার বিপরীতে। সমকালীন সামাজিক অসঙ্গতি তাঁকে বেদনাবিধুর করলেও তিনি তাঁকে উপস্থাপন করেছেন সরস ও হাস্যোদ্দীপকভাবে। বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনকে কেন্দ্র করে রচিত তাঁর গানে স্বদেশপ্রেম ও জাতীয় ভাবোদ্দীপনার অনন্য প্রকাশ ঘটেছে।
অন্য আলোচকরা বলেন, বাংলা সাহিত্যের পঞ্চকবির অন্যতম কবি দ্বিজেন্দ্রলাল রায় বাংলা নাটকে যোগ করেছেন নতুন মাত্রা। তাঁর রচিত একগুচ্ছ ঐতিহাসিক নাটক বাংলা নাটকের আধুনিক অভিমুখ তৈরিতে বিশেষ ভূমিকা রেখেছে। সামাজিক কুসংস্কার, মানবচরিত্রের অসঙ্গতি কাব্য ও গানে তাঁর আক্রমণের বিষয় ছিল। মানবমন ছিল তাঁর অনন্ত আগ্রহের বিষয়। তাই হাসির গান থেকে ঐতিহাসিক নাটক; সব শিল্পমাধ্যমেই মানুষকে তিনি বড় করে তুলেছেন। তাঁরা বলেন, ‘বঙ্গ আমার জননী আমার’ বা ‘ধনধান্যে পুষ্প ভরা’ ডি. এল রায়ের শিল্পের অলঙ্কার মাত্র ছিল না বরং তা ছিল তার গভীর দেশপ্রেমেরই অনিবার্য প্রকাশ। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তাঁর কালজয়ী গান ছিল আমাদের অনন্ত প্রেরণার উৎস। সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক পবিত্র সরকার বলেন, স্বজাত্যবোধ দ্বিজেন্দ্রলাল রায়কে সঙ্কীর্ণ করেনি বরং বিশ্ববোধের সঞ্চার করেছে। পুরাণকে তিনি অন্বিত করেছেন সমকালীন যুগযন্ত্রণার সঙ্গে। রবীন্দ্রসমকালে শিল্প সৃষ্টি করে তিনি সম্পূর্ণ নতুন ঘরানার জন্ম দিয়েছেন। শুধু সার্ধশত জন্মবর্ষে নয়; দেশপ্রেমে-নতুন ধারার কাব্য-নাটক-গানের সূত্রে তিনি আমাদের নিত্য স্মরণীয় নাম।
সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে আবৃত্তি পরিবেশন করবেন মুক্তধারা সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র। সঙ্গীত পরিবেশন করেন কণ্ঠশিল্পী নীলোৎপল সাধ্য, প্রমীলা ভট্টাচার্য, নার্গিস চৌধুরী, মহাদেব ঘোষ, আজিজুর রহমান তুহিন, স্বর্ণময়ী ম-ল, এটিএম জাহাঙ্গীর, সুমা রানী রায় এবং সঞ্জয় রায়। যন্ত্রানুষঙ্গে ছিলেন পিনু সেন দাস (তবলা), হাসান আলী (বাঁশি), আবু কামাল (বেহালা), ইফতেখার হোসেন সোহেল (কি-বোর্ড) এবং বিশ্বজিৎ সেন (মন্দিরা)।
আজকের অনুষ্ঠান ॥ গ্রন্থমেলার মূলমঞ্চে আজ বিকেলে অনুষ্ঠিত হবে ‘কমল দাশগুপ্ত : জন্মশত বার্ষিক শ্রদ্ধাঞ্জলি’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন করুণাময় গোস্বামী। আলোচনায় অংশ নেবেন আ বা ম নুরুল আনোয়ার, সৈয়দ আবদুল হাদী এবং খায়রুল আলম সবুজ। সভাপতিত্ব করবেন অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম। সন্ধ্যায় পরিবেশিত হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
No comments