আড়াই লাখ লোকের টার্গেট জামায়াতের-হঠকারিতা এড়াতে সতর্ক বিএনপি by মোশাররফ বাবলু
১২ মার্চের মহাসমাবেশ সামনে রেখে যাতে হঠকারী কিছু না ঘটে সে বিষয়ে সতর্ক রয়েছে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। দলটির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোটের শরিক দল জামায়াতে ইসলামী ও বিএনপির কোনো উগ্রপন্থী গ্রুপ যাতে কোনো ধরনের হঠকারী কর্মকাণ্ড ঘটাতে না পারে, সে বিষয়ে আগে থেকেই সতর্ক অবস্থান নিয়েই মহাসমাবেশের প্রস্তুতি নিচ্ছে দলটি।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে অনুষ্ঠানের জন্য সরকারকে বাধ্য করাই বিএনপির আন্দোলনের মূল লক্ষ্য। এ জন্যই ঢাকার মহাসমাবেশে সারা দেশ থেকে লাখ লাখ লোকের সমাগম ঘটাতে চায় বিএনপি।
এদিকে জামায়াতে ইসলামী ১২ মার্চ আড়াই লাখ লোক জড়ো করার প্রস্তুতি নিয়েছে বলে দলের নেতারা জানান। সমাবেশ থেকে কী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে- তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। এ সপ্তাহেই বিএনপির নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে পারে। ওই বৈঠকে কর্মসূচি চূড়ান্ত করা হবে।
এ প্রসঙ্গে দলের স্থায়ী কমিটির এক সদস্য জানান, এখনই বলা যাচ্ছে না কর্মসূচি কী হবে। তিনি বলেন, 'আমরা বিভিন্ন বিভাগ অভিমুখে রোডমার্চ করেছি। সেখানে একটি দাবিই করেছি, তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল করা। মহাসমাবেশের লক্ষ্য ওই একটিই। নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হতে হবে এবং তা এ সরকারকেই ঘোষণা দিতে হবে।'
বিএনপির একাধিক নেতা জানান, তাদের লক্ষ্য শান্তিপূর্ণভাবে মহাসমাবেশ সফল করা। সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করার লক্ষ্যে বিএনপির কোনো কোনো নেতা বলেছেন, মহাসমাবেশের দিন ঢাকার শহরে গাড়ি কিংবা রিকশা চলাচলের জায়গাও থাকবে না। মূলত তা নয়। সমাবেশে জমায়েত হওয়ার জন্য কয়েকটি সড়ক নির্ধারিত থাকবে। নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মঞ্চ তৈরি করা হবে। ওই মঞ্চের আশপাশের বিভিন্ন সড়কে দলীয় নেতা-কর্মীরা জমায়েত হবে। এগুলো হলো দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে মতিঝিল শাপলা চত্বর, দৈনিক বাংলার মোড় থেকে মৎস্য ভবন, জিরো পয়েন্ট থেকে মালিবাগ মোড় পর্যন্ত। এ জন্য নগরবাসীর কিছুটা সমস্যা হবে বলে জানান বিএনপির নেতারা।
দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য এম কে আনোয়ারের বক্তব্য একটি পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার পর সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। তিনি বলেছেন, মহাসমাবেশের দিন ঢাকা শহরের অবস্থা এমন হবে যে কোথাও গাড়ি কিংবা রিকশা চলার মতো জায়গা থাকবে না। তাঁর বক্তব্যের পর অনেকেই জানতে চেয়েছেন ওই দিন রাস্তাঘাটে চলাচল করা যাবে কি না। স্কুল, কলেজ, অফিস, আদালত বন্ধ থাকবে কি না- এমন প্রশ্নও রয়েছে অনেকের। এ ব্যাপারে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও মহানগরী বিএনপির আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি কালের কণ্ঠকে বলেন, 'আমাদের মহাসমাবেশের মঞ্চ হবে নয়াপল্টনের দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে। তবে ওই সমাবেশের বিস্তৃতি ছড়িয়ে যাবে নয়াপল্টন থেকে মতিঝিলের শাপলা চত্বর, দৈনিক বাংলা থেকে মৎস্য ভবন, গুলিস্তানের জিরো পয়েন্ট থেকে মালিবাগ। এ জায়গার মধ্যে হয়তো রিকশা কিংবা গাড়ি চলাচলের স্থান হবে না। ওই স্থায়ী কমিটির সদস্য (এস কে আনোয়ার) হয়তো মনে করছেন পুরো ঢাকা শহরে লোকজনের সমাগম ঘটবে।'
সমাবেশে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলার আভাস পাচ্ছেন কি না জানতে চাইলে খোকা বলেন, সরকার গায়ে পড়ে ঝগড়া বাধাতে চায়। এ জন্যই মহাসমাবেশে দলীয় নেতা-কর্মী ছাড়াও লোকজনকে আসতে বাধা দিচ্ছে তারা।
মহাসমাবেশে জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে বড় ধরনের শক্তি প্রদর্শনের চেষ্টা করা হচ্ছে। সমাবেশে বিএনপির চেয়ে বেশি লোক আনার জন্য ভেতরে ভেতরে প্রস্তুতি নিয়েছে দলটি। আগের বিভিন্ন রোডমার্চ ও জনসভায় জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা টুপি পরে আগেভাগেই সমাবেশে মঞ্চের সামনে অবস্থান নিয়েছিল। এবারের মহাসমাবেশেও একইভাবে মঞ্চের সামনে ও বিভিন্ন সড়কের মোড়ে জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা অবস্থান নিতে পারে বলে দলের একটি সূত্রে জানা যায়।
জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিশের শুরার সদস্য ও মহানগরীর সহকারী সম্পাদক ড. সফিকুল ইসলাম মাসুদ কালের কণ্ঠকে বলেন, '১২ মার্চ চারদলীয় জোটের মহাসমাবেশে আমাদের দলের পক্ষ থেকে দুই থেকে আড়াই লাখ লোকের সমাগম ঘটানো হবে।'
দুটি থানায় ফখরুল-খোকার বিরুদ্ধে জিডি : রাজধানীর রমনা ও পল্টন থানায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকার নামে পৃথক দুটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন আওয়ামী লীগ সমর্থক দুই আইনজীবী। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ দুটি জিডি করা হয়। পল্টন থানার ওসি মো. গোলাম সরোয়ার ও রমনা থানার ওসি মো. শাহআলম গতকাল রাতে কালের কণ্ঠকে এ বিষয়ে সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
সাংবাদিকদের সহযোগিতা চাইলেন খালেদা : ১২ মার্চের মহাসমাবেশ সফল করতে বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত সাংবাদিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে আগামী সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে ১২ মার্চ নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করবে বিএনপি। সমাবেশ সফল করতে সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেন বিএনপির চেয়ারপারসন।
গতকাল রাতে গুলশানের কার্যালয়ে সাংবাদিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন খালেদা জিয়া। এই বৈঠকের পর তিনি সম্মিলিত ডিপ্লোমা পেশাজীবী পরিষদের নেতাদের সঙ্গেও ১২ মার্চের কর্মসূচি নিয়ে বৈঠক করেন।
জোটের শরিক ও সমমনাদের সঙ্গে খালেদার বৈঠক কাল : 'চলো চলো ঢাকা চলো' ১২ মার্চের মহাসমাবেশ সফল করতে আগামীকাল বুধবার রাতে গুলশানের কার্যালয়ে চারদলীয় জোটের শরিক ও সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করবেন খালেদা জিয়া। সমাবেশ থেকে কী ধরনের কর্মসূচি দেওয়া হতে পারে এবং সমাবেশ থেকে জোট সম্প্রসারণের ঘোষণা আসবে কি না তা নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হতে পারে বলে দলের একটি সূত্রে জানা গেছে।
এদিকে জামায়াতে ইসলামী ১২ মার্চ আড়াই লাখ লোক জড়ো করার প্রস্তুতি নিয়েছে বলে দলের নেতারা জানান। সমাবেশ থেকে কী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে- তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। এ সপ্তাহেই বিএনপির নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে পারে। ওই বৈঠকে কর্মসূচি চূড়ান্ত করা হবে।
এ প্রসঙ্গে দলের স্থায়ী কমিটির এক সদস্য জানান, এখনই বলা যাচ্ছে না কর্মসূচি কী হবে। তিনি বলেন, 'আমরা বিভিন্ন বিভাগ অভিমুখে রোডমার্চ করেছি। সেখানে একটি দাবিই করেছি, তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল করা। মহাসমাবেশের লক্ষ্য ওই একটিই। নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হতে হবে এবং তা এ সরকারকেই ঘোষণা দিতে হবে।'
বিএনপির একাধিক নেতা জানান, তাদের লক্ষ্য শান্তিপূর্ণভাবে মহাসমাবেশ সফল করা। সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করার লক্ষ্যে বিএনপির কোনো কোনো নেতা বলেছেন, মহাসমাবেশের দিন ঢাকার শহরে গাড়ি কিংবা রিকশা চলাচলের জায়গাও থাকবে না। মূলত তা নয়। সমাবেশে জমায়েত হওয়ার জন্য কয়েকটি সড়ক নির্ধারিত থাকবে। নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মঞ্চ তৈরি করা হবে। ওই মঞ্চের আশপাশের বিভিন্ন সড়কে দলীয় নেতা-কর্মীরা জমায়েত হবে। এগুলো হলো দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে মতিঝিল শাপলা চত্বর, দৈনিক বাংলার মোড় থেকে মৎস্য ভবন, জিরো পয়েন্ট থেকে মালিবাগ মোড় পর্যন্ত। এ জন্য নগরবাসীর কিছুটা সমস্যা হবে বলে জানান বিএনপির নেতারা।
দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য এম কে আনোয়ারের বক্তব্য একটি পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার পর সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। তিনি বলেছেন, মহাসমাবেশের দিন ঢাকা শহরের অবস্থা এমন হবে যে কোথাও গাড়ি কিংবা রিকশা চলার মতো জায়গা থাকবে না। তাঁর বক্তব্যের পর অনেকেই জানতে চেয়েছেন ওই দিন রাস্তাঘাটে চলাচল করা যাবে কি না। স্কুল, কলেজ, অফিস, আদালত বন্ধ থাকবে কি না- এমন প্রশ্নও রয়েছে অনেকের। এ ব্যাপারে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও মহানগরী বিএনপির আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি কালের কণ্ঠকে বলেন, 'আমাদের মহাসমাবেশের মঞ্চ হবে নয়াপল্টনের দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে। তবে ওই সমাবেশের বিস্তৃতি ছড়িয়ে যাবে নয়াপল্টন থেকে মতিঝিলের শাপলা চত্বর, দৈনিক বাংলা থেকে মৎস্য ভবন, গুলিস্তানের জিরো পয়েন্ট থেকে মালিবাগ। এ জায়গার মধ্যে হয়তো রিকশা কিংবা গাড়ি চলাচলের স্থান হবে না। ওই স্থায়ী কমিটির সদস্য (এস কে আনোয়ার) হয়তো মনে করছেন পুরো ঢাকা শহরে লোকজনের সমাগম ঘটবে।'
সমাবেশে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলার আভাস পাচ্ছেন কি না জানতে চাইলে খোকা বলেন, সরকার গায়ে পড়ে ঝগড়া বাধাতে চায়। এ জন্যই মহাসমাবেশে দলীয় নেতা-কর্মী ছাড়াও লোকজনকে আসতে বাধা দিচ্ছে তারা।
মহাসমাবেশে জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে বড় ধরনের শক্তি প্রদর্শনের চেষ্টা করা হচ্ছে। সমাবেশে বিএনপির চেয়ে বেশি লোক আনার জন্য ভেতরে ভেতরে প্রস্তুতি নিয়েছে দলটি। আগের বিভিন্ন রোডমার্চ ও জনসভায় জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা টুপি পরে আগেভাগেই সমাবেশে মঞ্চের সামনে অবস্থান নিয়েছিল। এবারের মহাসমাবেশেও একইভাবে মঞ্চের সামনে ও বিভিন্ন সড়কের মোড়ে জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা অবস্থান নিতে পারে বলে দলের একটি সূত্রে জানা যায়।
জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিশের শুরার সদস্য ও মহানগরীর সহকারী সম্পাদক ড. সফিকুল ইসলাম মাসুদ কালের কণ্ঠকে বলেন, '১২ মার্চ চারদলীয় জোটের মহাসমাবেশে আমাদের দলের পক্ষ থেকে দুই থেকে আড়াই লাখ লোকের সমাগম ঘটানো হবে।'
দুটি থানায় ফখরুল-খোকার বিরুদ্ধে জিডি : রাজধানীর রমনা ও পল্টন থানায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকার নামে পৃথক দুটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন আওয়ামী লীগ সমর্থক দুই আইনজীবী। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ দুটি জিডি করা হয়। পল্টন থানার ওসি মো. গোলাম সরোয়ার ও রমনা থানার ওসি মো. শাহআলম গতকাল রাতে কালের কণ্ঠকে এ বিষয়ে সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
সাংবাদিকদের সহযোগিতা চাইলেন খালেদা : ১২ মার্চের মহাসমাবেশ সফল করতে বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত সাংবাদিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে আগামী সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে ১২ মার্চ নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করবে বিএনপি। সমাবেশ সফল করতে সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেন বিএনপির চেয়ারপারসন।
গতকাল রাতে গুলশানের কার্যালয়ে সাংবাদিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন খালেদা জিয়া। এই বৈঠকের পর তিনি সম্মিলিত ডিপ্লোমা পেশাজীবী পরিষদের নেতাদের সঙ্গেও ১২ মার্চের কর্মসূচি নিয়ে বৈঠক করেন।
জোটের শরিক ও সমমনাদের সঙ্গে খালেদার বৈঠক কাল : 'চলো চলো ঢাকা চলো' ১২ মার্চের মহাসমাবেশ সফল করতে আগামীকাল বুধবার রাতে গুলশানের কার্যালয়ে চারদলীয় জোটের শরিক ও সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করবেন খালেদা জিয়া। সমাবেশ থেকে কী ধরনের কর্মসূচি দেওয়া হতে পারে এবং সমাবেশ থেকে জোট সম্প্রসারণের ঘোষণা আসবে কি না তা নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হতে পারে বলে দলের একটি সূত্রে জানা গেছে।
No comments