ইসি গঠন নিয়ে আলোচনা-তালিকা চূড়ান্ত হবে আজ
নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনে আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অনুসন্ধান কমিটি রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমানের কাছে নামের তালিকা জমা দেবে। আলোচনা হলেও কমিটি তালিকা চূড়ান্ত করতে পারেনি। আজ বিকেলে আরেক দফা বৈঠক করে ১০ জনের একটি তালিকা বঙ্গভবনে জমা দেওয়া হবে। রাষ্ট্রপতি এই তালিকা থেকে একজনকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) ও চারজনকে নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দেবেন।
গতকাল সোমবার বিকেলে সুপ্রিম কোর্ট ভবনের জাজেস লাউঞ্জে অনুসন্ধান কমিটির পঞ্চম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
কমিটির সাচিবিক দায়িত্ব পালনকারী মন্ত্রিপরিষদের সচিব মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসাইন ভূঁইয়া বৈঠক সম্পর্কে সাংবাদিকদের বলেন, নাম চূড়ান্ত হয়নি। মঙ্গলবার বিকেল পাঁচটায় কমিটির আরেকটি বৈঠকে নাম চূড়ান্ত হবে। এরপর সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির কাছে তা জমা দেওয়া হবে। সেখানেই সুপারিশ করা নাম গণমাধ্যমকে জানানো হবে।
কতজনের এবং কার কার নাম সুপারিশ করা হচ্ছে, জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদের সচিব বলেন, সেটা এখন বলা সম্ভব নয়। সুপারিশে বিদায়ী সিইসি এ টি এম শামসুল হুদার নাম থাকছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটাও বলা সম্ভব নয়। তিনি বলেন, কার্যদিবস অনুযায়ী অনুসন্ধান কমিটির সময় শেষ হবে কাল ৮ ফেব্রুয়ারি। এক দিন আগেই কমিটি নামের তালিকা চূড়ান্ত করে সুপারিশ করছে।
আপিল বিভাগের বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের অনুসন্ধান কমিটির সব সদস্যই গতকালের সভায় উপস্থিত ছিলেন। অন্য তিন সদস্য হলেন: হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মো. নুরুজ্জামান, সরকারি কর্মকমিশনের চেয়ারম্যান এ টি আহমেদুল হক চৌধুরী এবং মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক আহমেদ আতাউল হাকিম।
সরকারি উচ্চপর্যায়ের সূত্রে জানা গেছে, অনুসন্ধান কমিটির বৈঠকে সিইসি হিসেবে এ টি এম শামসুল হুদা, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সাবেক সচিব কাজী শামসুল আলম, আলী ইমাম মজুমদার, সাবেক সচিব রেজাউল হায়াত, এম এম রেজা ও কাজী রকীব উদ্দিন আহমেদের নাম আলোচনায় আছে।
নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দেওয়া হবে সাবেক বেসামরিক ও সামরিক আমলা এবং বিচার বিভাগ থেকে। একজন নারী নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দেওয়ারও কথা হচ্ছে। অনুসন্ধান কমিটি ১০ জনের তালিকা দেবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষককে নেওয়া যায় কি না, সে বিষয়েও আলোচনা হয় বলে জানা গেছে।
অনুসন্ধান কমিটির কার্যপরিধি অনুযায়ী কমিটি সিইসিসহ অন্য কমিশনার নিয়োগে প্রতিটি পদের জন্য দুজন ব্যক্তির নাম রাষ্ট্রপতির কাছে প্রস্তাব করবে।
কয়েকটি রাজনৈতিক দল এসব পদে নিয়োগের জন্য কমিটির কাছে কিছু নাম প্রস্তাব করেছে। কমিটির নিজের বিবেচনায়ও কিছু নাম আলোচনা হচ্ছে। তাঁদের মধ্য থেকেই আজ-কালের মধ্যে নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ হতে পারে। অনুসন্ধান কমিটির তালিকায় রাজনৈতিক দলগুলোর তালিকার বাইরে থেকেও সুপারিশ যাবে বলে জানা গেছে।
বঙ্গভবন সূত্রে জানা গেছে, রাষ্ট্রপতির কাছে তালিকা পাঠানো হলে খুব দ্রুততার সঙ্গেই তিনি নিয়োগ দেবেন। সাংবিধানিক বিধান অনুযায়ী ৫ ফেব্রুয়ারি সিইসি শামসুল হুদা এবং কমিশনার মুহাম্মদ ছহুল হোসাইন মেয়াদ শেষে বিদায় নিয়েছেন। অপর কমিশনার এম সাখাওয়াত হোসেনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে ১৪ ফেব্রুয়ারি।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগে এবারই প্রথম অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হলো। এর আগে রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান দেশের ২৩টি প্রধান রাজনৈতিক দলের সঙ্গে এ বিষয়ে সংলাপ করেন। বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলের মতামতের ভিত্তিতেই অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে বঙ্গভবন থেকে বলা হয়েছে।
সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদ অনুসারে নির্বাচন কমিশন গঠন রাষ্ট্রপতির এখতিয়ার। সংবিধানে নির্দেশনা থাকলেও এ-সংক্রান্ত কোনো আইন না থাকায় এত দিন রাষ্ট্রপতি এককভাবেই নির্বাচন কমিশন নিয়োগ দিতেন।
কমিটির সাচিবিক দায়িত্ব পালনকারী মন্ত্রিপরিষদের সচিব মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসাইন ভূঁইয়া বৈঠক সম্পর্কে সাংবাদিকদের বলেন, নাম চূড়ান্ত হয়নি। মঙ্গলবার বিকেল পাঁচটায় কমিটির আরেকটি বৈঠকে নাম চূড়ান্ত হবে। এরপর সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির কাছে তা জমা দেওয়া হবে। সেখানেই সুপারিশ করা নাম গণমাধ্যমকে জানানো হবে।
কতজনের এবং কার কার নাম সুপারিশ করা হচ্ছে, জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদের সচিব বলেন, সেটা এখন বলা সম্ভব নয়। সুপারিশে বিদায়ী সিইসি এ টি এম শামসুল হুদার নাম থাকছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটাও বলা সম্ভব নয়। তিনি বলেন, কার্যদিবস অনুযায়ী অনুসন্ধান কমিটির সময় শেষ হবে কাল ৮ ফেব্রুয়ারি। এক দিন আগেই কমিটি নামের তালিকা চূড়ান্ত করে সুপারিশ করছে।
আপিল বিভাগের বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের অনুসন্ধান কমিটির সব সদস্যই গতকালের সভায় উপস্থিত ছিলেন। অন্য তিন সদস্য হলেন: হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মো. নুরুজ্জামান, সরকারি কর্মকমিশনের চেয়ারম্যান এ টি আহমেদুল হক চৌধুরী এবং মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক আহমেদ আতাউল হাকিম।
সরকারি উচ্চপর্যায়ের সূত্রে জানা গেছে, অনুসন্ধান কমিটির বৈঠকে সিইসি হিসেবে এ টি এম শামসুল হুদা, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সাবেক সচিব কাজী শামসুল আলম, আলী ইমাম মজুমদার, সাবেক সচিব রেজাউল হায়াত, এম এম রেজা ও কাজী রকীব উদ্দিন আহমেদের নাম আলোচনায় আছে।
নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দেওয়া হবে সাবেক বেসামরিক ও সামরিক আমলা এবং বিচার বিভাগ থেকে। একজন নারী নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দেওয়ারও কথা হচ্ছে। অনুসন্ধান কমিটি ১০ জনের তালিকা দেবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষককে নেওয়া যায় কি না, সে বিষয়েও আলোচনা হয় বলে জানা গেছে।
অনুসন্ধান কমিটির কার্যপরিধি অনুযায়ী কমিটি সিইসিসহ অন্য কমিশনার নিয়োগে প্রতিটি পদের জন্য দুজন ব্যক্তির নাম রাষ্ট্রপতির কাছে প্রস্তাব করবে।
কয়েকটি রাজনৈতিক দল এসব পদে নিয়োগের জন্য কমিটির কাছে কিছু নাম প্রস্তাব করেছে। কমিটির নিজের বিবেচনায়ও কিছু নাম আলোচনা হচ্ছে। তাঁদের মধ্য থেকেই আজ-কালের মধ্যে নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ হতে পারে। অনুসন্ধান কমিটির তালিকায় রাজনৈতিক দলগুলোর তালিকার বাইরে থেকেও সুপারিশ যাবে বলে জানা গেছে।
বঙ্গভবন সূত্রে জানা গেছে, রাষ্ট্রপতির কাছে তালিকা পাঠানো হলে খুব দ্রুততার সঙ্গেই তিনি নিয়োগ দেবেন। সাংবিধানিক বিধান অনুযায়ী ৫ ফেব্রুয়ারি সিইসি শামসুল হুদা এবং কমিশনার মুহাম্মদ ছহুল হোসাইন মেয়াদ শেষে বিদায় নিয়েছেন। অপর কমিশনার এম সাখাওয়াত হোসেনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে ১৪ ফেব্রুয়ারি।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগে এবারই প্রথম অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হলো। এর আগে রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান দেশের ২৩টি প্রধান রাজনৈতিক দলের সঙ্গে এ বিষয়ে সংলাপ করেন। বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলের মতামতের ভিত্তিতেই অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে বঙ্গভবন থেকে বলা হয়েছে।
সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদ অনুসারে নির্বাচন কমিশন গঠন রাষ্ট্রপতির এখতিয়ার। সংবিধানে নির্দেশনা থাকলেও এ-সংক্রান্ত কোনো আইন না থাকায় এত দিন রাষ্ট্রপতি এককভাবেই নির্বাচন কমিশন নিয়োগ দিতেন।
No comments