সিভিল এভিয়েশনের ৭৪৪ কর্মীর চাকরি স্থায়ী হচ্ছে
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (সিভিল এভিয়েশন) তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর দৈনিক ভিত্তিতে ৭৪৪ জন অস্থায়ী কর্মচারীকে সব সুযোগ-সুবিধাসহ চাকরিতে স্থায়ী করার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে সিভিল এভিয়েশন থেকে দেওয়া নতুন কর্মচারী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি বাতিল করা হয়েছে।
আদালত বলেছেন, স্থায়ী শূন্য পদে দৈনিক ভিত্তিতে (মাস্টার রোল) চাকরিরত ৭৪৪ কর্মচারীকে নিয়োগ দিয়ে তারপর নতুন নিয়োগের বিজ্ঞাপন দেওয়া যাবে।
সিভিল এভিয়েশনের দিনভিত্তিক কর্মচারী শহীদ উল্লাহর করা রিট আবেদনের শুনানি শেষে বিচারপতি নাঈমা হায়দার এবং বিচারপতি ফরিদ আহমেদের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দিয়েছেন। আদেশের লিখিত কপি গতকাল বুধবার সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ পেয়েছে।
সিভিল এভিয়েশনের সদস্য (পরিচালন ও পরিকল্পনা) গ্রুপ ক্যাপ্টেন শফিকুল আলম জানান, হাইকোর্টের আদেশ অনুযায়ী যোগ্যতা অনুসারে আবেদনকারীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হবে। এ নিয়ে কর্তৃপক্ষ কাজ শুরু করেছে বলেও জানান তিনি।
আবেদনে বলা হয়, সিভিল এভিয়েশনের জনবলকাঠামো অনুযায়ী, বর্তমানে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর দুই হাজার ৭০০ স্থায়ী পদের বিপরীতে গত বছরের ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১ হাজার ১৪৭টি পদ শূন্য আছে। আর প্রস্তাবিত নতুন জনবলকাঠামো অনুযায়ী, সারা দেশে প্রায় ৮ হাজার পদ শূন্য হবে।
কিন্তু দৈনিক ভিত্তিতে নিয়োজিত ৭৪৪ জন কর্মচারীর চাকরি স্থায়ীকরণের বিষয়টি প্রায় ২০ বছর ধরে ঝুলে আছে। হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের নয়টি বিমানবন্দরে তাঁরা দৈনিক ভিত্তিতে কাজ করছেন।
সিভিল এভিয়েশন পরিচালনা পর্ষদ ও বেসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রণালয়-সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটি এসব দক্ষ কর্মীকে স্থায়ী করার জন্য একাধিকবার সুপারিশ করলেও কর্তৃপক্ষ তা আমলে নেয়নি। কিন্তু দ্বিগুণ সংখ্যক কর্মচারী নিয়োগের জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেয় তারা। এর বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট করেন কর্মচারী শহীদ উল্লাহ।
সিভিল এভিয়েশনের দিনভিত্তিক কর্মচারী শহীদ উল্লাহর করা রিট আবেদনের শুনানি শেষে বিচারপতি নাঈমা হায়দার এবং বিচারপতি ফরিদ আহমেদের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দিয়েছেন। আদেশের লিখিত কপি গতকাল বুধবার সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ পেয়েছে।
সিভিল এভিয়েশনের সদস্য (পরিচালন ও পরিকল্পনা) গ্রুপ ক্যাপ্টেন শফিকুল আলম জানান, হাইকোর্টের আদেশ অনুযায়ী যোগ্যতা অনুসারে আবেদনকারীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হবে। এ নিয়ে কর্তৃপক্ষ কাজ শুরু করেছে বলেও জানান তিনি।
আবেদনে বলা হয়, সিভিল এভিয়েশনের জনবলকাঠামো অনুযায়ী, বর্তমানে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর দুই হাজার ৭০০ স্থায়ী পদের বিপরীতে গত বছরের ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১ হাজার ১৪৭টি পদ শূন্য আছে। আর প্রস্তাবিত নতুন জনবলকাঠামো অনুযায়ী, সারা দেশে প্রায় ৮ হাজার পদ শূন্য হবে।
কিন্তু দৈনিক ভিত্তিতে নিয়োজিত ৭৪৪ জন কর্মচারীর চাকরি স্থায়ীকরণের বিষয়টি প্রায় ২০ বছর ধরে ঝুলে আছে। হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের নয়টি বিমানবন্দরে তাঁরা দৈনিক ভিত্তিতে কাজ করছেন।
সিভিল এভিয়েশন পরিচালনা পর্ষদ ও বেসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রণালয়-সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটি এসব দক্ষ কর্মীকে স্থায়ী করার জন্য একাধিকবার সুপারিশ করলেও কর্তৃপক্ষ তা আমলে নেয়নি। কিন্তু দ্বিগুণ সংখ্যক কর্মচারী নিয়োগের জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেয় তারা। এর বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট করেন কর্মচারী শহীদ উল্লাহ।
No comments