সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলা-ছয় ইউপি চেয়ারম্যানের বরখাস্তের আদেশ স্থগিত
সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার ছয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানকে সাময়িক বরখাস্ত করার আদেশ তিন মাসের জন্য স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। গতকাল বুধবার বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ও বিচারপতি এ কে এম সাহিদুল হকের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ পৃথক রিটের শুনানি নিয়ে এ আদেশ দেন।
একই সঙ্গে সাময়িকভাবে বরখাস্তের আদেশ কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়েছে। স্থানীয় সরকারসচিব, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণা-লয়ের (ইউনিয়ন পরিষদ-১ অধি-শাখা) উপসচিব, সিলেটের জেলা প্রশাসক, বিশ্বনাথের ইউএনওসহ পাঁচ বিবাদীকে চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।
গত রোববার স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের (ইউনিয়ন পরিষদ-১ অধিশাখা) উপসচিব স্বাক্ষরিত পৃথক স্মারকে বিশ্বনাথ উপজেলার সাত ইউপি চেয়ারম্যানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২ জুলাই বিশ্বনাথ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পৃথক নোটিশে চিঠি পাওয়ার তিন দিনের মধ্যে ওই চেয়ারম্যানদের সংশ্লিষ্ট প্যানেল চেয়ারম্যান-১-এর কাছে কার্যভার বুঝিয়ে দিতে বলেন। এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ছয় চেয়ারম্যান গত মঙ্গলবার হাইকোর্টে পৃথক রিট করেন। গতকাল রিটের ওপর শুনানি নিয়ে আদালত আদেশ দেন।
আদালতে ইপি চেয়ারম্যানদের পক্ষে আইনজীবী মওদুদ আহমদ শুনানি করেন। তাঁকে সহায়তা করেন আইনজীবী মাহবুব উদ্দিন খোকন ও মো. নাজমুল হুদা। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।
সাত চেয়ারম্যান হচ্ছেন: উপজেলা বিএনপির সভাপতি জালাল উদ্দিন (বিশ্বনাথ সদর), সহসভাপতি শফিক উদ্দিন আহমদ (দশঘর), সাংগঠনিক সম্পাদক কবির হোসেন ওরফে ধলা মিয়া (লামাকাজী), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক লিলু মিয়া (অলংকারী), দৌলতপুর ইউ-নিয়ন বিএনপির সভাপতি আব্বাস আলী (দৌলতপুর), দেওকলস ইউনিয়নের সভাপতি তাহিদ মিয়া (দেওকলস) এবং উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমির নিজাম উদ্দিন সিদ্দিকী (খাজাঞ্চী)। এঁদের মধ্যে দশঘর ইউনিয়নের শফিক উদ্দিন আহমদ ছাড়া অপর ছয় চেয়ারম্যান পৃথক রিট করেন।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার প্রথম আলোকে বলেন, রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তার সঙ্গে আলোচনা করে তাঁর পরামর্শ অনুযায়ী এ বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। রিটকারী পক্ষের আইনজীবী মো. নাজমুল হুদা প্রথম আলোকে বলেন, আদালত ছয় চেয়ারম্যানের সাময়িক বরখাস্তের আদেশ তিন মাসের জন্য স্থগিত করেছেন। ফলে তাঁদের দায়িত্ব পালনে কোনো বাধা থাকছে না।
গত রোববার স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের (ইউনিয়ন পরিষদ-১ অধিশাখা) উপসচিব স্বাক্ষরিত পৃথক স্মারকে বিশ্বনাথ উপজেলার সাত ইউপি চেয়ারম্যানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২ জুলাই বিশ্বনাথ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পৃথক নোটিশে চিঠি পাওয়ার তিন দিনের মধ্যে ওই চেয়ারম্যানদের সংশ্লিষ্ট প্যানেল চেয়ারম্যান-১-এর কাছে কার্যভার বুঝিয়ে দিতে বলেন। এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ছয় চেয়ারম্যান গত মঙ্গলবার হাইকোর্টে পৃথক রিট করেন। গতকাল রিটের ওপর শুনানি নিয়ে আদালত আদেশ দেন।
আদালতে ইপি চেয়ারম্যানদের পক্ষে আইনজীবী মওদুদ আহমদ শুনানি করেন। তাঁকে সহায়তা করেন আইনজীবী মাহবুব উদ্দিন খোকন ও মো. নাজমুল হুদা। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।
সাত চেয়ারম্যান হচ্ছেন: উপজেলা বিএনপির সভাপতি জালাল উদ্দিন (বিশ্বনাথ সদর), সহসভাপতি শফিক উদ্দিন আহমদ (দশঘর), সাংগঠনিক সম্পাদক কবির হোসেন ওরফে ধলা মিয়া (লামাকাজী), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক লিলু মিয়া (অলংকারী), দৌলতপুর ইউ-নিয়ন বিএনপির সভাপতি আব্বাস আলী (দৌলতপুর), দেওকলস ইউনিয়নের সভাপতি তাহিদ মিয়া (দেওকলস) এবং উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমির নিজাম উদ্দিন সিদ্দিকী (খাজাঞ্চী)। এঁদের মধ্যে দশঘর ইউনিয়নের শফিক উদ্দিন আহমদ ছাড়া অপর ছয় চেয়ারম্যান পৃথক রিট করেন।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার প্রথম আলোকে বলেন, রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তার সঙ্গে আলোচনা করে তাঁর পরামর্শ অনুযায়ী এ বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। রিটকারী পক্ষের আইনজীবী মো. নাজমুল হুদা প্রথম আলোকে বলেন, আদালত ছয় চেয়ারম্যানের সাময়িক বরখাস্তের আদেশ তিন মাসের জন্য স্থগিত করেছেন। ফলে তাঁদের দায়িত্ব পালনে কোনো বাধা থাকছে না।
No comments