র্যাব বলেছে প্রতিবেদন ভিত্তিহীন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত
মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ অস্বীকার করে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের (এইচআরডাব্লিউ) কঠোর সমালোচনা করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। নিউ ইয়র্ক-ভিত্তিক এই মানবাধিকার সংগঠনের প্রতিবেদনের উদ্দেশ্য নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে সন্ত্রাস দমনে গঠিত এই বিশেষ বাহিনী।
র্যাবের প্রধান কার্যালয়ে গতকাল বুধবার বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে র্যাব বলেছে, এইচআরডাব্লিউর প্রতিবেদনটি ভিত্তিহীন ও মনগড়া। র্যাবের মুখপাত্র এম সোহায়েল বলেন, দেশীয় কিছু ভুঁইফোঁড় মানবাধিকার সংস্থার প্ররোচনায় এই মানবাধিকার সংস্থাটি উদ্দেশ্যমূলকভাবে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনটি প্রকাশের পেছনে বিশেষ কোনো এজেন্ডা বাস্তবায়নের প্রচেষ্টা থাকতে পারে।
এর আগে গতকাল সকালে প্রকাশিত এইচআরডাব্লিউর এক প্রতিবেদনে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের জন্য র্যাবকে দায়ী করে এই বাহিনীকে ভেঙে দেওয়ার সুপারিশ করা হয়।
মানবাধিকার সংগঠনটি বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় সন্দেহভাজন ও অভিযুক্তদের ওপর নির্যাতনের অভিযোগও এনেছে। এই বিষয়ে এম সোহায়েল বলেন, বিডিআরের মামলার সঙ্গে র্যাবের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। দেশে প্রচলিত আইনের আওতায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী অন্যান্য বাহিনীর মতো এ ঘটনায় অভিযুক্ত ও সন্দেহভাজনদের আটক করে যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ায় বিচারে সোপর্দ করা হয়। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজন বা অভিযুক্ত ব্যক্তিকে র্যাবের হেফাজতে নেওয়া হয়নি। এ ছাড়া বিডিআর বিদ্রোহ মামলার তদন্তের দায়িত্বও র্যাবের ওপর ছিল না। সঙ্গত কারণেই এ ঘটনায় দায়েরকৃত মামলার আসামিদের বিষয়ে র্যাবের সংশ্লিষ্টতা থাকতে পারে না।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, এইচআরডাব্লিউ ২০০৯ সালের নির্মম ও বর্বরোচিত বিডিআর বিদ্রোহের সন্দেহভাজনদের হেফাজতে নির্যাতনের অভিযোগ এনে র্যাবের বিষয়ে যে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, তা সম্পূর্ণ অসত্য, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। কোনো সংস্থার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশের আগে বিষয়টি যাচাইয়ের জন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থার মতামত নেওয়ার প্রচলিত রীতিও এই প্রতিবেদন তৈরিতে মানবাধিকার সংস্থাটি মানেনি। বরং তারা এ দেশীয় কিছু স্বার্থান্বেষী ভুঁইফোঁড় মানবাধিকার সংস্থার যোগসাজশে বিশেষ কোনো উদ্দেশ্যে র্যাবের মতো একটি এলিট ফোর্সসহ অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে জড়িয়ে এ ধরনের অসত্য, বানোয়াট সংবাদ প্রকাশ করেছে। তাদের এ ধরনের কার্যক্রম সন্ত্রাসীদের উৎসাহিত করছে- যা অত্যন্ত দুঃখজনক ও অনভিপ্রেত। ফলে র্যাব এ ধরনের একপেশে, অসত্য, বানোয়াট এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যানের পাশাপাশি কড়া প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
এর আগে গতকাল সকালে প্রকাশিত এইচআরডাব্লিউর এক প্রতিবেদনে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের জন্য র্যাবকে দায়ী করে এই বাহিনীকে ভেঙে দেওয়ার সুপারিশ করা হয়।
মানবাধিকার সংগঠনটি বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় সন্দেহভাজন ও অভিযুক্তদের ওপর নির্যাতনের অভিযোগও এনেছে। এই বিষয়ে এম সোহায়েল বলেন, বিডিআরের মামলার সঙ্গে র্যাবের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। দেশে প্রচলিত আইনের আওতায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী অন্যান্য বাহিনীর মতো এ ঘটনায় অভিযুক্ত ও সন্দেহভাজনদের আটক করে যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ায় বিচারে সোপর্দ করা হয়। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজন বা অভিযুক্ত ব্যক্তিকে র্যাবের হেফাজতে নেওয়া হয়নি। এ ছাড়া বিডিআর বিদ্রোহ মামলার তদন্তের দায়িত্বও র্যাবের ওপর ছিল না। সঙ্গত কারণেই এ ঘটনায় দায়েরকৃত মামলার আসামিদের বিষয়ে র্যাবের সংশ্লিষ্টতা থাকতে পারে না।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, এইচআরডাব্লিউ ২০০৯ সালের নির্মম ও বর্বরোচিত বিডিআর বিদ্রোহের সন্দেহভাজনদের হেফাজতে নির্যাতনের অভিযোগ এনে র্যাবের বিষয়ে যে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, তা সম্পূর্ণ অসত্য, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। কোনো সংস্থার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশের আগে বিষয়টি যাচাইয়ের জন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থার মতামত নেওয়ার প্রচলিত রীতিও এই প্রতিবেদন তৈরিতে মানবাধিকার সংস্থাটি মানেনি। বরং তারা এ দেশীয় কিছু স্বার্থান্বেষী ভুঁইফোঁড় মানবাধিকার সংস্থার যোগসাজশে বিশেষ কোনো উদ্দেশ্যে র্যাবের মতো একটি এলিট ফোর্সসহ অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে জড়িয়ে এ ধরনের অসত্য, বানোয়াট সংবাদ প্রকাশ করেছে। তাদের এ ধরনের কার্যক্রম সন্ত্রাসীদের উৎসাহিত করছে- যা অত্যন্ত দুঃখজনক ও অনভিপ্রেত। ফলে র্যাব এ ধরনের একপেশে, অসত্য, বানোয়াট এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যানের পাশাপাশি কড়া প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
No comments