কৌতুক
ছাত্র ও শিক্ষকের মধ্যে কথোপকথন স্যার: তোর হাতের লেখা এত খারাপ কেন? কী সব কাকের ঠ্যাং, বকের ঠ্যাং লিখেছিস? একটা শব্দও বোঝা যাচ্ছে না। ছাত্র: স্যার আমার হাতের লেখা যদি ভালো হতো, তাহলে আপনি ধরে ফেলতেন যে আমার বানানের অবস্থা আরও খারাপ।
উকিল: মাননীয় আদালত, এটা সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত যে আমার মক্কেল আবুল মিয়া সম্পূর্ণভাবে নির্দোষ। ব্যাংক ডাকাতির সঙ্গে সে কোনোভাবেই জড়িত নয়। সুতরাং, তাকে বেকসুর খালাস দেওয়া হোক।
বিচারক: তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে আবুল মিয়াকে বেকসুর খালাস দেওয়া হলো। আবুল মিয়া আপনার কি কিছু বলার আছে?
আবুল মিয়া: আমাকে কি ব্যাংকের টাকাগুলো ফেরত দিতে হবে?
শিক্ষক ও ছাত্রের কথোপকথন
শিক্ষক: মন্টু, তুমি কত পর্যন্ত গুনতে পার?
ছাত্র: ১০ পর্যন্ত স্যার।
শিক্ষক: মাত্র ১০ পর্যন্ত। তাহলে তুমি বড় হয়ে কী হবে? কিছুই তো হতে পারবে না।
ছাত্র: কেন স্যার, বক্সিংয়ের রেফারি তো হওয়া যাবে।
কনে দেখে ফেরার সময় বরের বাবা কনের পাশের বাড়ির এক ভদ্রলোককে জিজ্ঞাসা করলেন—
বরের বাবা: আচ্ছা ভাই, আপনার প্রতিবেশী ফজল আলী লোকটা কেমন? উনার মেয়ের সঙ্গে আমার ছেলের বিয়ের কথা হচ্ছে। আপনি তো উনাকে চেনেন?
প্রতিবেশী: চিনি মানে! এই তো সেদিন পাশের বাড়ির অনুষ্ঠানে আমাকে দেখামাত্রই কোলাকুলি করার জন্য ছুটে এলেন। পরে বাসায় গিয়ে দেখি পকেটে মানিব্যাগ নেই।
বিচারক: তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে আবুল মিয়াকে বেকসুর খালাস দেওয়া হলো। আবুল মিয়া আপনার কি কিছু বলার আছে?
আবুল মিয়া: আমাকে কি ব্যাংকের টাকাগুলো ফেরত দিতে হবে?
শিক্ষক ও ছাত্রের কথোপকথন
শিক্ষক: মন্টু, তুমি কত পর্যন্ত গুনতে পার?
ছাত্র: ১০ পর্যন্ত স্যার।
শিক্ষক: মাত্র ১০ পর্যন্ত। তাহলে তুমি বড় হয়ে কী হবে? কিছুই তো হতে পারবে না।
ছাত্র: কেন স্যার, বক্সিংয়ের রেফারি তো হওয়া যাবে।
কনে দেখে ফেরার সময় বরের বাবা কনের পাশের বাড়ির এক ভদ্রলোককে জিজ্ঞাসা করলেন—
বরের বাবা: আচ্ছা ভাই, আপনার প্রতিবেশী ফজল আলী লোকটা কেমন? উনার মেয়ের সঙ্গে আমার ছেলের বিয়ের কথা হচ্ছে। আপনি তো উনাকে চেনেন?
প্রতিবেশী: চিনি মানে! এই তো সেদিন পাশের বাড়ির অনুষ্ঠানে আমাকে দেখামাত্রই কোলাকুলি করার জন্য ছুটে এলেন। পরে বাসায় গিয়ে দেখি পকেটে মানিব্যাগ নেই।
No comments