অন্দরসাজে শীতলপাটি by শারমিন নাহার
আধুনিকতার মধ্যেও দেশীয় আঙ্গিকে ঘরের প্রতিটা কোণ সাজাতে চান অনেকেই। আর এই গরমে অন্দরসাজে বেছে নিতে পারেন শীতলপাটি। একটা সময় ছিল যখন ঘরেই বোনা হতো শীতলপাটি আর মাদুর। বাড়িতে অতিথি এলে বসার জন্য পেতে দেওয়া হতো পাটি কিংবা মাদুর। তাই এর কদরও ছিল বেশ।
আর নাগরিক জীবনে এ শীতলপাটি অন্দরে এসেছে কিছুটা ভিন্ন সাজে।
অন্দরসাজের প্রতিষ্ঠান ফারজানা’স ব্লিসের পরিচালক ও ডিজাইনার ফারজানা গাজী বলেন, শীতলপাটি ব্যবহার করা যায় বিভিন্নভাবে। শীতলপাটির ভিন্ন ভিন্ন উপস্থাপনের মধ্যে আছে ভিন্ন আমেজ। বসার ঘরের যেকোনো একটা কোণ নির্বাচন করে মেঝেতেই শীতলপাটি পেতে দেওয়া যায়। যেহেতু গরমের আমেজ, তাই মেঝেতে পাটি বিছিয়ে তার ওপর কুশন পেতে অতিথিদের বসার ব্যবস্থা করতে পারেন। আবার পাটি বিছিয়ে চারপাশে অল্প উচ্চতার টুল বা মোড়া রেখে বসার ব্যবস্থা করা যায়। পাটি বিছিয়ে পাশেই মাটির পাত্রে পানি দিয়ে ফুল আর ভাসা মোমবাতি রাখা যায়। বিকেলে রোদের তেজ কমে গেলে ঝুলবারান্দায় একই ভাবে বসার ব্যবস্থা করতে পারেন। পাটির মধ্যে ভিন্নতা আনতে চাইলে পুরোনো কাপড় অথবা পুরোনো কাঁথা কেটে পাটির চারপাশে নকশা করে সেলাই করে দিন। শীতলপাটি কেটে চারপাশ সেলাই করে খাবার টেবিলে রানার অথবা ম্যাটের কাজ চালিয়ে নেওয়া যায়। আবার শীতলপাটি ফ্রেমে বাঁধিয়ে দেয়ালে টাঙিয়ে দিলে তা ওয়ালম্যাটের মতো লাগে।
অনেকেই শোবার ঘরে শীতলতার আবেশ আনতে বিছানায় শীতলপাটি বিছিয়ে থাকেন। এ ক্ষেত্রে পুরো বিছানায় শীতলপাটি বিছিয়ে বালিশ অথবা কুশন দিয়ে সাজিয়ে রাখা যায়। বিছানার পাশেই রাখা যেতে পারে ইনডোর প্ল্যান্ট। এতে ঘরে এক স্নিগ্ধ পরশ পাওয়া যাবে।
বাজারে এই পাটি মিলবে খুব সহজেই।
ফ্যাশন হাউস যাত্রায় মিলবে পাঁচ ফুট দৈর্ঘ্যের শীতলপাটি। কেনা যাবে চার হাজার টাকায়। প্রবর্তনায় মিলবে একরঙা আর বর্ণিল ছোট-বড় বিভিন্ন আকারের শীতলপাটি; কেনা যাবে এক হাজার ২০০ থেকে তিন হাজার ৫০০ টাকায়। নিউমার্কেটের দোকানগুলোতে মিলবে ছোট-বড় নানা ধরনের শীতলপাটি। কেনা যাবে ৫০০ থেকে দেড় হাজার টাকায়।
অন্দরসাজের প্রতিষ্ঠান ফারজানা’স ব্লিসের পরিচালক ও ডিজাইনার ফারজানা গাজী বলেন, শীতলপাটি ব্যবহার করা যায় বিভিন্নভাবে। শীতলপাটির ভিন্ন ভিন্ন উপস্থাপনের মধ্যে আছে ভিন্ন আমেজ। বসার ঘরের যেকোনো একটা কোণ নির্বাচন করে মেঝেতেই শীতলপাটি পেতে দেওয়া যায়। যেহেতু গরমের আমেজ, তাই মেঝেতে পাটি বিছিয়ে তার ওপর কুশন পেতে অতিথিদের বসার ব্যবস্থা করতে পারেন। আবার পাটি বিছিয়ে চারপাশে অল্প উচ্চতার টুল বা মোড়া রেখে বসার ব্যবস্থা করা যায়। পাটি বিছিয়ে পাশেই মাটির পাত্রে পানি দিয়ে ফুল আর ভাসা মোমবাতি রাখা যায়। বিকেলে রোদের তেজ কমে গেলে ঝুলবারান্দায় একই ভাবে বসার ব্যবস্থা করতে পারেন। পাটির মধ্যে ভিন্নতা আনতে চাইলে পুরোনো কাপড় অথবা পুরোনো কাঁথা কেটে পাটির চারপাশে নকশা করে সেলাই করে দিন। শীতলপাটি কেটে চারপাশ সেলাই করে খাবার টেবিলে রানার অথবা ম্যাটের কাজ চালিয়ে নেওয়া যায়। আবার শীতলপাটি ফ্রেমে বাঁধিয়ে দেয়ালে টাঙিয়ে দিলে তা ওয়ালম্যাটের মতো লাগে।
অনেকেই শোবার ঘরে শীতলতার আবেশ আনতে বিছানায় শীতলপাটি বিছিয়ে থাকেন। এ ক্ষেত্রে পুরো বিছানায় শীতলপাটি বিছিয়ে বালিশ অথবা কুশন দিয়ে সাজিয়ে রাখা যায়। বিছানার পাশেই রাখা যেতে পারে ইনডোর প্ল্যান্ট। এতে ঘরে এক স্নিগ্ধ পরশ পাওয়া যাবে।
বাজারে এই পাটি মিলবে খুব সহজেই।
ফ্যাশন হাউস যাত্রায় মিলবে পাঁচ ফুট দৈর্ঘ্যের শীতলপাটি। কেনা যাবে চার হাজার টাকায়। প্রবর্তনায় মিলবে একরঙা আর বর্ণিল ছোট-বড় বিভিন্ন আকারের শীতলপাটি; কেনা যাবে এক হাজার ২০০ থেকে তিন হাজার ৫০০ টাকায়। নিউমার্কেটের দোকানগুলোতে মিলবে ছোট-বড় নানা ধরনের শীতলপাটি। কেনা যাবে ৫০০ থেকে দেড় হাজার টাকায়।
No comments