৪ এপ্রিল হরতাল দিতে পারে চার দল
বিদ্যুৎ-পরিস্থিতির প্রতিবাদে ও বিদ্যুতের দাবিতে আগামী সপ্তাহে দেশব্যাপী সকাল-সন্ধ্যা হরতাল আহ্বানের ব্যাপারে একমত হয়েছে বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট। ৪ এপ্রিল এই হরতাল দেওয়া হতে পারে। বিএনপির চেয়ারপারসনের গুলশানের কার্যালয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার চারদলীয় জোটের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের বৈঠকে এ নিয়ে
আলোচনা হয়। তবে হরতাল ডাকার আগে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সভায় আলোচনা হবে। সেখানে সিদ্ধান্ত হলে কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
এইচএসসি পরীক্ষার কারণে হরতাল দেওয়া না-দেওয়া নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়। তবে ৪ এপ্রিল পরীক্ষা না থাকায় ওই দিনটি বেছে নেওয়া হয়েছে।
গতকালের বৈঠকে সার্বিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি, আন্দোলন কর্মসূচি ও জোট সমপ্রসারণের সর্বশেষ অবস্থা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
চারদলীয় জোটের শরিক ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব আবদুল লতিফ নেজামী প্রথম আলোকে বলেন, সভায় মূলত আন্দোলন কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। হরতালসহ জেলায় জেলায় বিক্ষোভ সমাবেশের কর্মসূচি নিয়ে কথা হয়েছে। তবে চূড়ান্ত কিছু হয়নি। বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে আলোচনার পর কর্মসূচি চূড়ান্ত হবে।
বৈঠকে উপস্থিত এক নেতা জানান, জোট সমপ্রসারণের সর্বশেষ পরিস্থিতি নিয়ে কথা হয়েছে। যে কাজগুলো বাকি আছে, তা আগামী মাসে শেষ হয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। ওই নেতা বলেন, সারা দেশে বিদ্যুৎ-পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে। জনস্বার্থে বিরোধী দলের এমন কর্মসূচি দেওয়া প্রয়োজন। এ ছাড়া কৃষি উপকরণের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কর্মসূচি দেওয়া হবে। তবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে বেঁধে দেওয়া ৯০ দিনের সময় শেষ না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি দেওয়া হবে না।
খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ঐক্যজোট, বিজেপি ও খেলাফত মজলিসের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এইচএসসি পরীক্ষার কারণে হরতাল দেওয়া না-দেওয়া নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়। তবে ৪ এপ্রিল পরীক্ষা না থাকায় ওই দিনটি বেছে নেওয়া হয়েছে।
গতকালের বৈঠকে সার্বিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি, আন্দোলন কর্মসূচি ও জোট সমপ্রসারণের সর্বশেষ অবস্থা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
চারদলীয় জোটের শরিক ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব আবদুল লতিফ নেজামী প্রথম আলোকে বলেন, সভায় মূলত আন্দোলন কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। হরতালসহ জেলায় জেলায় বিক্ষোভ সমাবেশের কর্মসূচি নিয়ে কথা হয়েছে। তবে চূড়ান্ত কিছু হয়নি। বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে আলোচনার পর কর্মসূচি চূড়ান্ত হবে।
বৈঠকে উপস্থিত এক নেতা জানান, জোট সমপ্রসারণের সর্বশেষ পরিস্থিতি নিয়ে কথা হয়েছে। যে কাজগুলো বাকি আছে, তা আগামী মাসে শেষ হয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। ওই নেতা বলেন, সারা দেশে বিদ্যুৎ-পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে। জনস্বার্থে বিরোধী দলের এমন কর্মসূচি দেওয়া প্রয়োজন। এ ছাড়া কৃষি উপকরণের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কর্মসূচি দেওয়া হবে। তবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে বেঁধে দেওয়া ৯০ দিনের সময় শেষ না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি দেওয়া হবে না।
খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ঐক্যজোট, বিজেপি ও খেলাফত মজলিসের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
No comments