ব্যক্তিত্ব-হেলেন কেলার
হেলেন কেলার ১৮৮০ সালের ২৭ জুন মার্কিন
যুক্তরাষ্ট্রের আলাবামায় জন্মগ্রহণ করেন। বাবা আর্থার কেলার, মা কেইট
অ্যাডামস। বয়স যখন মাত্র ১৯ মাস তখন তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন।
অনেক চিকিৎসার পর হেলেনের জীবন রক্ষা পায়, কিন্তু তাঁর কথা বলা, শোনা ও দেখার শক্তি চিরদিনের জন্য হারিয়ে যায়।
শিশুকাল থেকেই হেলেন কেলার একাধারে বাকশ্রবণ ও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধিত্বের শিকার হয়ে বহুমুখী প্রতিবন্ধিত্ব নিয়েই বড় হতে থাকেন। ১০ বছর বয়সে নরওয়েতে উদ্ভাবিত এক পদ্ধতি অনুসরণ করে কথা বলা শেখেন হেলেন। ১৯০০ সালে র্যাডক্লিফ কলেজে ভর্তি হন, যেখানে বিশ্ববিখ্যাত লেখক মার্ক টোয়েনের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। ১৯০৪ সালে হেলেন প্রথম দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী হিসেবে স্নাতক লাভ করেন। ডিগ্রি অর্জনের আগেই তাঁর আত্মজীবনী দ্য স্টোরি অব মাই লাইফ প্রকাশিত হয়।
সমাজের বাকশ্রবণ ও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী মানুষের জন্য সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টি ও গণমানুষের সহায়তা অর্জনে হেলেন প্রচেষ্টা চালান। ১৯১৫ সালে জর্জ কেসলারকে সঙ্গে নিয়ে হেলেন কেলার ইন্টারন্যাশনাল নামের একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন। সংস্থাটি এখনো বাকশ্রবণ ও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
তাঁর রচিত বইয়ের সংখ্যা ১২। তিনি বাকশ্রবণ ও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অভিশপ্ত জীবনের বিড়ম্বনা ও বিষাদের ওপর একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। চলচ্চিত্রে তাঁর নিজের ভূমিকায় তিনি নিজেই অভিনয় করেছেন।
শিশুকাল থেকেই হেলেন কেলার একাধারে বাকশ্রবণ ও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধিত্বের শিকার হয়ে বহুমুখী প্রতিবন্ধিত্ব নিয়েই বড় হতে থাকেন। ১০ বছর বয়সে নরওয়েতে উদ্ভাবিত এক পদ্ধতি অনুসরণ করে কথা বলা শেখেন হেলেন। ১৯০০ সালে র্যাডক্লিফ কলেজে ভর্তি হন, যেখানে বিশ্ববিখ্যাত লেখক মার্ক টোয়েনের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। ১৯০৪ সালে হেলেন প্রথম দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী হিসেবে স্নাতক লাভ করেন। ডিগ্রি অর্জনের আগেই তাঁর আত্মজীবনী দ্য স্টোরি অব মাই লাইফ প্রকাশিত হয়।
সমাজের বাকশ্রবণ ও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী মানুষের জন্য সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টি ও গণমানুষের সহায়তা অর্জনে হেলেন প্রচেষ্টা চালান। ১৯১৫ সালে জর্জ কেসলারকে সঙ্গে নিয়ে হেলেন কেলার ইন্টারন্যাশনাল নামের একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন। সংস্থাটি এখনো বাকশ্রবণ ও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
তাঁর রচিত বইয়ের সংখ্যা ১২। তিনি বাকশ্রবণ ও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অভিশপ্ত জীবনের বিড়ম্বনা ও বিষাদের ওপর একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। চলচ্চিত্রে তাঁর নিজের ভূমিকায় তিনি নিজেই অভিনয় করেছেন।
No comments