ঢাকা-চট্টগ্রামসহ কয়েক স্থানে ভূমিকম্প
শনিবার ভোর ৫টা ১৯ মিনিটে ঢাকা ও
চট্টগ্রামে মৃদু ভূ-কম্পন অনুভূত হয়েছে। রিখটার স্কেলে এ ভূমিকম্পের মাত্রা
ছিল ৫ দশমিক ৪। উৎপত্তিস্থল ছিল ঢাকা থেকে ৩৯০ কিলোমিটার দৰিণ-পূর্বে এবং
চট্টগ্রাম থেকে ২শ' কিলোমিটার পূর্বে মিয়ানমার সিমানত্মে।
ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১শ' কিলোমিটার গভীর থেকে এ ভূমিকম্পের উৎপত্তি হয় এবং
এর কম্পনের মাত্রা ছিল ৩ থেকে ৪ (এমএম আই) মোডিফাই মার্কারি ইনটেন্সি। এ
ভূমিকম্পে জনমনে কিছুটা আতঙ্ক সৃষ্টি করলেও কোথাও ৰয়ৰকির খবর পাওয়া য়ায়নি।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কম্পনের মাত্রা ৭ অতিক্রম করলেই ঢাকা শহরের জন্য বিপদ ডেকে আনবে। তাঁরা বলছেন আসাম, ত্রিপুরা, মিয়ানমার, আন্দামান এবং সুমাত্রা সাইসমিক বলয় হিসেবে পরিচিত। গত ২ মাসে এ অঞ্চলে ভূমিকম্পের মাত্রা অনেক বেড়ে গেছে। এখান থেকে প্রায়ই ৫ থেকে ৬ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হচ্ছে। যেকোন সময় বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থ অবজারভেটরি কেন্দ্রের পরিচালক ও ভূতত্ত বিভাগের অধ্যাপক সৈয়দ হুমায়ন আকতার বলেন, ভূমিকম্পপ্রবণ এ এলাকা থেকে সর্বশেষ ১৭৬২ সালে ৯ মাত্রার ভূমিকম্প সংঘটিত হয়েছিল। এর পর থেকে একাধিকবার মৃদু ভূকম্পন অনুভূত হলেও বড় ধরনের কোন কম্পন সৃষ্টি হয়নি। ফলে ভূত্বকে প্রচুর শক্তি জমা হয়ে আছে। ঢাকা শহর থেকে ৩শ' কিলোমিটার পরিধির মধ্যে এ এলাকার অবস্থান। এ কারণে এখান থেকে ৭ মাত্রার ভূমিকম্পন হলে রাজধানীর বহুতল ভবনগুলোর ৰতির সম্ভাবনা বেশি। এছাড়া কাপ্তাই জলবিদু্যত প্রকল্পও এ কারণে ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
চট্টগ্রাম অফিস থেকে স্টাফ রিপোর্টার জানান, ভূমিকম্পের সঙ্গে সঙ্গে নগরী ও এর বাইরের এলাকার মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় মসজিদ থেকে আজান ও মন্দির থেকে উলুধ্বনি, কাঁসর ঘণ্টা বাজিয়ে বিপদ মুক্তি কামনা করা হয়। দৰিণ চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, রাঙ্গামাটি ও বান্দরবান থেকে সংবাদদাতারা জানান, ভোরে এসব এলাকায় মাঝারি ভূমিকম্প হলেও তাৎৰণিক ৰয়ৰতির কোন খবর পাওয়া যায়নি। কাপ্তাই থেকে সংবাদদাতা জানান, ভোর রাতে ভূমিকম্পের আতঙ্কে লোকজন ছোটাছুটি করতে থাকে। তবে ৩ সেকেন্ড স্থায়ী এ ভূমিকম্পে কোন ৰয়ৰতির খবর পাওয়া য়ায়নি। এছাড়া খাগড়াছড়ি ও কিশোরগঞ্জে ভূমিকম্প অনুভূত হওয়ার খবর পাওয়া গেলেও কোন ৰয়ৰতির খবর পাওয়া যায়নি বলে সংবাদদাতারা জানিয়েছেন ।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কম্পনের মাত্রা ৭ অতিক্রম করলেই ঢাকা শহরের জন্য বিপদ ডেকে আনবে। তাঁরা বলছেন আসাম, ত্রিপুরা, মিয়ানমার, আন্দামান এবং সুমাত্রা সাইসমিক বলয় হিসেবে পরিচিত। গত ২ মাসে এ অঞ্চলে ভূমিকম্পের মাত্রা অনেক বেড়ে গেছে। এখান থেকে প্রায়ই ৫ থেকে ৬ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হচ্ছে। যেকোন সময় বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থ অবজারভেটরি কেন্দ্রের পরিচালক ও ভূতত্ত বিভাগের অধ্যাপক সৈয়দ হুমায়ন আকতার বলেন, ভূমিকম্পপ্রবণ এ এলাকা থেকে সর্বশেষ ১৭৬২ সালে ৯ মাত্রার ভূমিকম্প সংঘটিত হয়েছিল। এর পর থেকে একাধিকবার মৃদু ভূকম্পন অনুভূত হলেও বড় ধরনের কোন কম্পন সৃষ্টি হয়নি। ফলে ভূত্বকে প্রচুর শক্তি জমা হয়ে আছে। ঢাকা শহর থেকে ৩শ' কিলোমিটার পরিধির মধ্যে এ এলাকার অবস্থান। এ কারণে এখান থেকে ৭ মাত্রার ভূমিকম্পন হলে রাজধানীর বহুতল ভবনগুলোর ৰতির সম্ভাবনা বেশি। এছাড়া কাপ্তাই জলবিদু্যত প্রকল্পও এ কারণে ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
চট্টগ্রাম অফিস থেকে স্টাফ রিপোর্টার জানান, ভূমিকম্পের সঙ্গে সঙ্গে নগরী ও এর বাইরের এলাকার মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় মসজিদ থেকে আজান ও মন্দির থেকে উলুধ্বনি, কাঁসর ঘণ্টা বাজিয়ে বিপদ মুক্তি কামনা করা হয়। দৰিণ চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, রাঙ্গামাটি ও বান্দরবান থেকে সংবাদদাতারা জানান, ভোরে এসব এলাকায় মাঝারি ভূমিকম্প হলেও তাৎৰণিক ৰয়ৰতির কোন খবর পাওয়া যায়নি। কাপ্তাই থেকে সংবাদদাতা জানান, ভোর রাতে ভূমিকম্পের আতঙ্কে লোকজন ছোটাছুটি করতে থাকে। তবে ৩ সেকেন্ড স্থায়ী এ ভূমিকম্পে কোন ৰয়ৰতির খবর পাওয়া য়ায়নি। এছাড়া খাগড়াছড়ি ও কিশোরগঞ্জে ভূমিকম্প অনুভূত হওয়ার খবর পাওয়া গেলেও কোন ৰয়ৰতির খবর পাওয়া যায়নি বলে সংবাদদাতারা জানিয়েছেন ।
No comments