মজলিশে শুরার স্পিকার ঢাকায়-সৌদি শ্রমবাজার সম্প্রসারিত হবে
সৌদি আরবে বাংলাদেশের শ্রমবাজার আরো সম্প্রসারিত হবে বলে জানিয়েছেন দেশটির মজলিশে শুরার (পার্লামেন্ট) স্পিকার ড. শেখ আবদুল্লাহ বিন মোহাম্মদ বিন ইব্রাহিম আল শেখ।
চার দিনের সফরে গতকাল রবিবার ঢাকায় পৌঁছে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ সুখবর দেন। উল্লেখ্য, জাতীয় সংসদের স্পিকার অ্যাডভোকেট আবদুল হামিদের আমন্ত্রণে ১৩ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল নিয়ে তিনি এ সফর করছেন। স্পিকার বিমানবন্দরে সৌদি প্রতিনিধিদলকে স্বাগত জানান।
সৌদি স্পিকার জানান, তাঁর সরকার বাংলাদেশ থেকে জনশক্তি নেওয়া বন্ধ করেনি, বরং জনশক্তি এ ক্ষেত্রে একটি প্রক্রিয়া অনুসরণ করছে মাত্র। এখন থেকে বাংলাদেশ নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতিতে সৌদি আরবে জনশক্তি পাঠাতে পারবে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সৌদি স্পিকার এ দেশে সৌদি কূটনীতিক খালাফ হত্যাকারীদের চিহ্নিত করে বিচার করায় তাঁর সরকারের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান এবং সন্তোষ প্রকাশ করেন।
প্রতিনিধিদলকে স্বাগত জানিয়ে স্পিকার অ্যাডভোকেট আবদুল হামিদ বলেন, বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের সম্পর্ক অনেক পুরনো এবং ঐতিহাসিক।
তিনি সৌদি আরবকে বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, সৌদি আরব মুসলিম বিশ্বের তীর্থস্থান এবং তারা সারা বিশ্বের মুসলমানদের নেতৃত্ব দিচ্ছে। সৌদি প্রতিনিধিদের বাংলাদেশ সফর আনন্দময় হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
স্পিকার ভ্রাতৃপ্রতিম মুসলিম দেশ দুটির দীর্ঘদিনের গভীর সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে বলেন, ক্রমান্বয়ে এ সম্পর্ক আরো বাড়ছে এবং ভবিষ্যতে দুই দেশের সম্পর্ক আরো সৃদৃঢ় হবে।
স্পিকার বলেন, সৌদি আরবে দক্ষ ও অদক্ষ কর্মীসহ ডাক্তার, প্রকৌশলী, নার্স এবং বহু পেশার লাখ লাখ বাংলাদেশি কাজ করছেন। তাঁদের মঙ্গলের জন্য তিনি সৌদি সরকারের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করেন।
জবাবে সৌদি স্পিকার বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানানোয় স্পিকার আবদুল হামিদকে ব্যক্তিগতভাবে ধন্যবাদ জানান এবং বাংলাদেশ সফরে আসতে পারায় তিনি মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে শুকরিয়া আদায় করেন। তিনি সৌদি সরকার ও জনগণের পক্ষে বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান। তাঁর এ সফরের ফলে দুই দেশের সম্পর্ক আরো সৃদৃঢ় হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
বিমানবন্দরে সৌদি-বাংলা সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের চেয়ারম্যান সংসদ সদস্য বজলুল হক হারুন ও সংসদ সদস্য মো. সফিকুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশে সৌদি রাষ্ট্রদূত ড. আবদুল্লাহ আবু নাসের আল বুসাইরিসহ সৌদি দূতাবাসের কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। আরো ছিলেন জাতীয় সংসদের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. মাহ্ফুজুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
সফরসূচি অনুযায়ী সৌদি স্পিকার আজ সোমবার গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমানের সঙ্গেও তাঁর সৌজন্য সাক্ষাতের কথা রয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি আগামীকাল সৌদি স্পিকারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।
উল্লেখ্য, ড. শেখ আবদুল্লাহ বিন মোহাম্মদ বিন ইব্রাহিম আল শেখ ১৯৯২ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সৌদি আরবের বিচারবিষয়ক মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৯ সাল থেকে তিনি মজলিশে শুরার স্পিকার।
সৌদি স্পিকার জানান, তাঁর সরকার বাংলাদেশ থেকে জনশক্তি নেওয়া বন্ধ করেনি, বরং জনশক্তি এ ক্ষেত্রে একটি প্রক্রিয়া অনুসরণ করছে মাত্র। এখন থেকে বাংলাদেশ নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতিতে সৌদি আরবে জনশক্তি পাঠাতে পারবে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সৌদি স্পিকার এ দেশে সৌদি কূটনীতিক খালাফ হত্যাকারীদের চিহ্নিত করে বিচার করায় তাঁর সরকারের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান এবং সন্তোষ প্রকাশ করেন।
প্রতিনিধিদলকে স্বাগত জানিয়ে স্পিকার অ্যাডভোকেট আবদুল হামিদ বলেন, বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের সম্পর্ক অনেক পুরনো এবং ঐতিহাসিক।
তিনি সৌদি আরবকে বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, সৌদি আরব মুসলিম বিশ্বের তীর্থস্থান এবং তারা সারা বিশ্বের মুসলমানদের নেতৃত্ব দিচ্ছে। সৌদি প্রতিনিধিদের বাংলাদেশ সফর আনন্দময় হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
স্পিকার ভ্রাতৃপ্রতিম মুসলিম দেশ দুটির দীর্ঘদিনের গভীর সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে বলেন, ক্রমান্বয়ে এ সম্পর্ক আরো বাড়ছে এবং ভবিষ্যতে দুই দেশের সম্পর্ক আরো সৃদৃঢ় হবে।
স্পিকার বলেন, সৌদি আরবে দক্ষ ও অদক্ষ কর্মীসহ ডাক্তার, প্রকৌশলী, নার্স এবং বহু পেশার লাখ লাখ বাংলাদেশি কাজ করছেন। তাঁদের মঙ্গলের জন্য তিনি সৌদি সরকারের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করেন।
জবাবে সৌদি স্পিকার বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানানোয় স্পিকার আবদুল হামিদকে ব্যক্তিগতভাবে ধন্যবাদ জানান এবং বাংলাদেশ সফরে আসতে পারায় তিনি মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে শুকরিয়া আদায় করেন। তিনি সৌদি সরকার ও জনগণের পক্ষে বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান। তাঁর এ সফরের ফলে দুই দেশের সম্পর্ক আরো সৃদৃঢ় হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
বিমানবন্দরে সৌদি-বাংলা সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের চেয়ারম্যান সংসদ সদস্য বজলুল হক হারুন ও সংসদ সদস্য মো. সফিকুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশে সৌদি রাষ্ট্রদূত ড. আবদুল্লাহ আবু নাসের আল বুসাইরিসহ সৌদি দূতাবাসের কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। আরো ছিলেন জাতীয় সংসদের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. মাহ্ফুজুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
সফরসূচি অনুযায়ী সৌদি স্পিকার আজ সোমবার গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমানের সঙ্গেও তাঁর সৌজন্য সাক্ষাতের কথা রয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি আগামীকাল সৌদি স্পিকারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।
উল্লেখ্য, ড. শেখ আবদুল্লাহ বিন মোহাম্মদ বিন ইব্রাহিম আল শেখ ১৯৯২ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সৌদি আরবের বিচারবিষয়ক মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৯ সাল থেকে তিনি মজলিশে শুরার স্পিকার।
No comments