পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের রায়-রেহমান মালিকসহ ১২ আইনপ্রণেতা অযোগ্য
পাকিস্তানের সর্বোচ্চ আদালত দ্বৈত নাগরিকত্ব থাকার দায়ে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রেহমান মালিকসহ পার্লামেন্টের ১১ আইনপ্রণেতাকে অযোগ্য ঘোষণা করেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের রায়ে বলা হয়, যেসব আইনপ্রণেতার দ্বৈত নাগরিকত্ব আছে, তাঁরা কোনো সরকারি পদে দায়িত্ব পালনের যোগ্য নন।
আইনপ্রণেতা হিসেবেও তাঁরা অযোগ্য। এর আগে গত জুনে দ্বৈত নাগরিকত্ব থাকার কারণে কয়েকজন আইনপ্রণেতার সদস্য পদ স্থগিত করেন সুপ্রিম কোর্ট। এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকালের রায়টি দেওয়া হলো।
প্রধান বিচারপতি ইফতিখার মুহাম্মদ চৌধুরীর নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি বেঞ্চ এ রায় দেন। রেহমান মালিক ছাড়া অযোগ্য ঘোষিত বাকি ১১ আইনপ্রণেতার মধ্যে চারজন জাতীয় পরিষদের সদস্য। বাকি সাতজন পাঞ্জাব ও সিন্ধু প্রদেশের প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য।
এই রায়ের কপি প্রতিটি পরিষদে পাঠিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেন আদালত। এ ছাড়া আদালত এসব আইনপ্রণেতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নির্বাচন কমিশনকে নির্দেশ দিয়েছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে বিকেলে দ্বৈত নাগরিকত্বধারী আইনপ্রণেতাদের বিরুদ্ধে নোটিশ জারি করে নির্বাচন কমিশন।
অযোগ্য ঘোষিত আইনপ্রণেতাদের বেতন-ভাতা বাবদ রাষ্ট্রের যে খরচ হয়েছে, তা তাঁদের কাছ থেকে ফেরত নিয়ে রাজস্ব বিভাগে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সরকারকে। অযোগ্য ঘোষিত ব্যক্তিদের মধ্যে দেশটির সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রেহমান মালিকও আছেন। মালিক এ বছরের ২৯ মে পর্যন্ত ব্রিটিশ নাগরিক ছিলেন। রায়ে বলা হয়, মালিক এর আগে (নির্বাচনের সময়) তাঁর নাগরিকত্ব বিষয়ে যে বিবৃতিটি দিয়েছিলেন, তা মিথ্যা ছিল। আদালত মালিকের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করার নির্দেশ দিয়েছেন। কারণ হিসেবে আদালত বলেন, মালিক ২০০৮ সালের সিনেট নির্বাচনের সময় মিথ্যা হলফনামা দিয়েছিলেন। এর আগে গত জুনে দ্বৈত নাগরিকত্বের দায়েই তাঁর সিনেট সদস্য পদ বাতিল হয়ে যায়। একই সঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদ থেকেও সরে দাঁড়াতে বাধ্য হন তিনি। সূত্র : দ্য ডন, দ্য নিউজ।
প্রধান বিচারপতি ইফতিখার মুহাম্মদ চৌধুরীর নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি বেঞ্চ এ রায় দেন। রেহমান মালিক ছাড়া অযোগ্য ঘোষিত বাকি ১১ আইনপ্রণেতার মধ্যে চারজন জাতীয় পরিষদের সদস্য। বাকি সাতজন পাঞ্জাব ও সিন্ধু প্রদেশের প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য।
এই রায়ের কপি প্রতিটি পরিষদে পাঠিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেন আদালত। এ ছাড়া আদালত এসব আইনপ্রণেতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নির্বাচন কমিশনকে নির্দেশ দিয়েছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে বিকেলে দ্বৈত নাগরিকত্বধারী আইনপ্রণেতাদের বিরুদ্ধে নোটিশ জারি করে নির্বাচন কমিশন।
অযোগ্য ঘোষিত আইনপ্রণেতাদের বেতন-ভাতা বাবদ রাষ্ট্রের যে খরচ হয়েছে, তা তাঁদের কাছ থেকে ফেরত নিয়ে রাজস্ব বিভাগে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সরকারকে। অযোগ্য ঘোষিত ব্যক্তিদের মধ্যে দেশটির সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রেহমান মালিকও আছেন। মালিক এ বছরের ২৯ মে পর্যন্ত ব্রিটিশ নাগরিক ছিলেন। রায়ে বলা হয়, মালিক এর আগে (নির্বাচনের সময়) তাঁর নাগরিকত্ব বিষয়ে যে বিবৃতিটি দিয়েছিলেন, তা মিথ্যা ছিল। আদালত মালিকের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করার নির্দেশ দিয়েছেন। কারণ হিসেবে আদালত বলেন, মালিক ২০০৮ সালের সিনেট নির্বাচনের সময় মিথ্যা হলফনামা দিয়েছিলেন। এর আগে গত জুনে দ্বৈত নাগরিকত্বের দায়েই তাঁর সিনেট সদস্য পদ বাতিল হয়ে যায়। একই সঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদ থেকেও সরে দাঁড়াতে বাধ্য হন তিনি। সূত্র : দ্য ডন, দ্য নিউজ।
No comments